The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ফেসবুকে পরিচয় ও প্রেমের পর এক মার্কিন তরুণী বাংলাদেশে এসে বিয়ে!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রেমের কাহিনী সেই আদি যুগ থেকে। প্রেমেতে মজিলো মন, কি বা মুচি কি বা ডোম’ সেই কথাটি আজকের এই জামানাতেও সত্যি। ফেসবুকে পরিচয় ও প্রেম হয়ে অবশেষে এক মার্কিন তরুণী বাংলাদেশে!

ফেসবুকে পরিচয় ও প্রেমের পর এক মার্কিন তরুণী বাংলাদেশে এসে বিয়ে! 1

মিঠুন-এলিজাবেথ দম্পতি। প্রেমের কোনও দেশ-কাল-পাত্র নেই, সেটিই প্রমাণ করলেন তারা। এই প্রেমের টানেই সমাজ-সংসারের সব প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে সূদুর আমেরিকা থেকে বাংলাদেশে পাড়ি জমিয়েছেন এলিজাবেথ। প্রেমিক-প্রেমিকার মিলনের গল্প এটিই নতুন নয়। এবার এমনই এক নজির স্থাপন করলেন ঝিনাইদহের মিঠুন বিশ্বাস ও মার্কিন তরুণী এলিজাবেথ।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকেই ঘটে তাদেরপরিচয়। তারপর পরিচয় হতে বন্ধুত্ব এবং প্রেম। তারপর বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের দূরত্ব ঘুচিয়ে এই যুগল এখন পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ। ঝিনাইদহে মিঠুনের প্রেমের সফল পরিণতির এই গল্প এখন ঝিনাইদহের মানুষের মুখে মুখে শোভা পাচ্ছে। সংবাদ মাধ্যমের লেখালেখি শুরু হয়েছে বিস্তর।

মিঠুন ও এলিজাবেথের গায়ে হলুদপ্রণয় হতে পরিণয়ের এই গল্প ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বময়। ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার রাখালগাছি ইউনিয়নের রাখালগাছি গ্রাম। এই গ্রামটিতে বসবাস করেন নির্মল বিশ্বাসের ছেলে মিঠুন বিশ্বাস। সমাজ উন্নয়নমূলক কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত এই মিঠুন বিশ্বাসের সঙ্গে ফেসবুকে পরিচয় ঘটে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটর সিটিস্থ রয় এমলিকের কন্যা এলিজাবেথের।

সংবাদ মাধ্যমকে মিঠুন বিশ্বাস বলেছেন, ‘২০১৪ সালের মাঝামাঝি সময় ফেসবুকে এলিজাবেথের সঙ্গে পরিচয় ঘটে তার। তারপর দু’জনের মধ্যে ক্রমশ বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। এক পর্যায়ে আমরা পরস্পর পরস্পরকে ভালোবেসেও ফেলি। আড়াই বছরের সম্পর্কের পর আমরা সিদ্ধান্ত নেই যে আমরা বিয়ে করবো। দু’জনের পরিবারকেও সেটি জানানো হয়।’

ফেসবুকে পরিচয় ও প্রেমের পর এক মার্কিন তরুণী বাংলাদেশে এসে বিয়ে! 2

মিঠুন জানান, এতে তার পরিবারও কোনো আপত্তি না জানালেও বাগড়া দেয় এলিজাবেথের পরিবার। মিঠুনের সঙ্গে পরিচয়ের পূর্বে এলিজাবেথ বাংলাদেশ বলে কোনও দেশ বেল বলে জানতেনই না। মিঠুনের কথা পরিবারকে জানালে এলিজাবেথের পরিবার তার কাছে বাংলাদেশকে উগ্রপন্থী মুসলিম দেশ হিসেবে ধারণা দেয়। বাংলাদেশে গেলে তাকে মেরে ফেলা হতে পারে বলেও ভয়ভীতি দেখায় এলিজাবেথের পরিবার। তবে মিঠুনের কাছে বাংলাদেশ সম্পর্কে জেনে পরিবারের বাধা অগ্রাহ্য করার সিদ্ধান্ত নেন এলিজাবেথ।

বাংলাদেশে এসে বিয়ের পর মিঠুন-এলিজাবেথ দম্পতিমিঠুন বলেছেন, ‘এলিজাবেথ গ্র্যায়েজুয়েশন শেষ করেছে। তার পরিবারের বাধা পাওয়ার কারণে সে হতাশ হয়ে পড়ে। কিছুদিনের চেষ্টায় সে ওয়ালমার্টে চাকরি পায়। টাকা জমানোর জন্য কয়েক মাস চাকরিও করে সে। এরপর যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ দূতাবাসে যোগাযোগ করে ভিসা নিয়ে বাংলাদেশে চলে আসে এলিজাবেথ।’

মিঠুন জানিয়েছেন, এলিজাবেথের বাংলাদেশে আসার খবর পেয়ে তার পরিবারের সসলেই খুশি হয়। ২ জানুয়ারি পরিবারের সদস্য নিয়ে মিঠুন এয়ারপোর্ট হতে তাকে নিয়ে আসেন নিজ গ্রামে। মিঠুনের পরিবারের সম্মতিতে ৪ জানুয়ারি তাদের বাগদান সম্পন্ন করা হয়। ৯ জানুয়ারি খুলনার শালক এজি চার্চে বিয়ে হয়।

বিয়ের পর চার্চের বাইরে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মিঠুন ও এলিজাবেথমিঠুন বিশ্বাস সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘ফেসবুক সূত্রেই আমাদের পরিচয় ও প্রেম। শেষ পর্যন্ত এখন আমরা সুখে-শান্তিতে সংসার করছি। এলিজাবেথ এখন বাংলা বলতে শিখছে। বিয়ের পূর্বে ওর পরিবার বাধা দিলেও এখন তারা এই বিয়ে মেনে নিয়েছেন। কয়েকবার কথাও হয়েছে এলিজাবেথের বাবা-মা ও দুই ভাইয়ের সঙ্গে। তারাও বর্তমানে খুশি।’

এই ঘটনা গোটা এলাকাতেই আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। আশেপাশের গ্রাম হতে অনেকেই এক নজর দেখতে আসছেন মিঠুন-এলিজাবেথ দম্পতিকে। এই ঘটনায় উচ্ছ্বাসও জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

বিয়ের পর বাঙালি কায়দায় শাড়ি পরে এখন এলিজাবেথ এক গ্রামের সাধারণ নববধূ। তাই গ্রামের প্রতিবেশিরাও ভীষণ খুশি।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali