The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

তুরস্কের বিখ্যাত আয়া সোফিয়া মসজিদ

তুরস্ক সরকার বিখ্যাত মসজিদ আয়া সোফিয়ায় আজান ও নামাজের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ১৯ মে ২০১৭ খৃস্টাব্দ, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৪ বঙ্গাব্দ, ২২ সাবান ১৪৩৮ হিজরি। দি ঢাকা টাইমস্ -এর পক্ষ থেকে সকলকে শুভ সকাল। আজ যাদের জন্মদিন তাদের সকলকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা- শুভ জন্মদিন।

তুরস্কের বিখ্যাত আয়া সোফিয়া মসজিদ 1

যে ছবিটি দেখছেন সেটি তুরস্কের বিখ্যাত আয়া সোফিয়া মসজিদ। এটি একটি ঐতিহাসিক মসজিদ।

দীর্ঘ ৮৫ বছর পর খুলে দেওয়া হয়েছে এই বিখ্যাত মসজিদটি। তুরস্ক সরকার বিখ্যাত মসজিদ আয়া সোফিয়ায় আজান ও নামাজের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়। এরপর ইমাম নিয়োগ দেওয়া হয়।

তুরস্কের শহর ইস্তাম্বুলের সুলতান আহমদ জামে মসজিদের নিকটেই ঐতিহাসিক আয়া সোফিয়া অবস্থিত। এই ইমারতটি প্রথমে ছিল গ্রিকদের মন্দির। তারপর বিখ্যাত খ্রিষ্টান রাজা কনস্টান্টিন নির্মাণ করার পর বাইজান্টাইন খ্রিষ্টান বাদশাহ প্রথম জাস্টনিন ৫৩২ খ্রিষ্টাব্দে দ্বিতীয়বার এটি নির্মাণ করেন। পাঁচ বছর একটানা এর নির্মাণকাজ চলে। নির্মাণ সম্পন্ন হওয়ার পর ৫৩৭ খ্রিষ্টাব্দে একে চার্চের মর্যাদা দিয়ে জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়।

৯১৬ বছর ধরে এই আয়া সোফিয়া ক্যাথলিক চার্চ ছিল। এরপর মুসলমানদের বিজয়ের পর ৪৮১ বছর আয়া সোফিয়া হয় মসজিদ।

সুলতান মুহাম্মদ ফাতেহ কনস্টান্টিনোপল বিজয়ের পর প্রথম একে মসজিদ ঘোষণা করা হয় এবং এর ওপর ১টি উঁচু মিনার নির্মাণ করা হয়। সুলতান দ্বিতীয় বায়েজিদের শাসনকালে এর ওপর আরেকটি সুউচ্চ মিনার নির্মাণ করা হয়। এখন আয়া সোফিয়ায় মোট ৪টি মিনার।

৪৮১ বছর মুসলমানরা এই মজজিদে নামাজ আদায় করেছেন। ১৯৩৪ সালে কামাল আতাতুর্ক আয়া সোফিয়ায় আজান ও নামাজ নিষিদ্ধ করে এটিকে জাদুঘরে রূপান্তর করেন।

অপরদিকে রজব তাইয়েব এরদোগান ক্ষমতায় আসার পর পুরনো মসজিদ আয়া সোফিয়াকে পুনরায় মসজিদ করার দাবিকে আরও এগিয়ে যান। ২০১৪ সালে আনাতোলিয়ান ইয়ুথ অ্যাসোসিয়েশন আয়া সোফিয়াকে মসজিদে পুনঃরূপান্তরের দাবিতে বিশাল আন্দোলন গড়ে তোলেন। এই আন্দোলনের স্লোগান ছিল ‘জায়নামাজ নিয়ে আয়া সুফিয়ায় চলো।’ অবশেষে এরদোগানের সরকার আয়া সোফিয়াকে মসজিদে রূপান্তরের ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন।

বর্তমানে এই আয়া সুফিয়া পৃথিবীতে স্থাপত্যশিল্পের এক বিস্ময়। এখানে রোম ও তুর্কি স্থাপত্যশিল্পীরা নিজ নিজ সময়ে কীর্তির স্বাক্ষর রেখে পৃথিবীকে অবাক করেছেন। এখনও প্রতি বছর লাখ লাখ পর্যটক আসেন এই অনবদ্য স্থাপত্যশিল্পের এই বিস্ময়কর মসজিদটি দেখার জন্য।

ছবি ও তথ্য: http://tazakhobor.net এর সৌজন্যে।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali