দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সবাই যেনো বিষয়টি দেখার জন্য উদগ্রীব। কারণ সবাই ধারণা করেছিলো শত বছরের ওই রহস্যময় সিন্দুক থেকে নিশ্চয়ই এমন কিছু পাওয়া যাবে যা হয়তো দুর্লভ্য কোনো বন্তু। কিন্তু না তেমন গুরুত্বপূর্ণ কিছুই পাওয়া যায়নি। তাহলে কী পাওয়া গেলো? ওই শত বছরের সিন্দুকটি ছিলো ভারতের সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয়ে গচ্ছিত। সেখানে দুটি সিন্দুক বহু বছর ধরে পড়ে ছিল। মরিচা পড়ে গিয়েছিল সিন্দুক দুইটির ভেতরে এবং বাইরে। সিন্দুক দুইটির মধ্যে একটি সম্প্রতি খোলা হয়। সবাই ধারণা ছিলো হয়তো অনেক কিছুই পাওয়া যাবে।
সবাই যেনো বিষয়টি দেখার জন্য উদগ্রীব। কারণ সবাই ধারণা করেছিলো শত বছরের ওই রহস্যময় সিন্দুক থেকে নিশ্চয়ই এমন কিছু পাওয়া যাবে যা হয়তো দুর্লভ্য কোনো বন্তু। কিন্তু না তেমন গুরুত্বপূর্ণ কিছুই পাওয়া যায়নি। তাহলে কী পাওয়া গেলো? ওই শত বছরের সিন্দুকটি ছিলো ভারতের সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয়ে গচ্ছিত। সেখানে দুটি সিন্দুক বহু বছর ধরে পড়ে ছিল। মরিচা পড়ে গিয়েছিল সিন্দুক দুইটির ভেতরে এবং বাইরে। সিন্দুক দুইটির মধ্যে একটি সম্প্রতি খোলা হয়। সবাই ধারণা ছিলো হয়তো অনেক কিছুই পাওয়া যাবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, অনেকক্ষণ চেষ্টার পর একটি সিন্দুকের ৪টি তালা ভেঙে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়। অন্য সিন্দুকটি ভাঙার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর সেই সময় বিধবা ভাতার ব্যবস্থা করেছিলেন। সেই নথি সিন্ধুক হতে উদ্ধার করা হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের এক খবরে আরও বলা হয়েছে যে, সিন্দুকে ১৯১৯ সালের গঙ্গামণি দেবী সিলভার মেডেল, ড. এন মুখার্জী মেডেল, ১৯৮২ সালের একটি চেক বই, সংস্কৃত কলেজের পুরনো কিছু কাগজপত্র, ৭টি চিঠির খাম, ৩টি মেডেল, ১৯৫৬ সালের মুক্তকেশী দেবী ফাউন্ডেশনের কাগজপত্রও পাওয়া গেছে ওই সিন্দুকে।
ভারতের সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রধান মণিশঙ্কর মণ্ডল ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে এই বিষয়ে বলেছেন, ‘দুটি সিন্দুক পাওয়া গেছে। একটা ইতিমধ্যেই খোলা হয়েছে। সেখান থেকে বেশ কিছু নথি পাওয়া গেছে। বিদ্যাসাগরের আমলের কাগজপত্রও পাওয়া গেছে। ওই সময় ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ ছিলেন।’
উল্লেখ্য যে, দীর্ঘদিন ধরে ওই সিন্দুক দুটি পড়ে থাকায় সবার মনেই একটা আশার সঞ্চার হয়েছিলো যে শতবর্ষী ওই সিন্দুক থেকে না কি মহামূল্যবান সামগ্রী পাওয়া যায়।