দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন যে, আমরা চাইলে পাকিস্তানকে ৭ হতে ১০ দিনেই ধুলোয় মিশিয়ে দিতে পারি। হিন্দুস্তান টাইমসের এক খবরে বলা হয়, প্রতিবেশী দেশটি আমাদের সঙ্গে ৩টি যুদ্ধে হেরেছে। তবে দশকের পর দশক ধরে ‘ছায়াযুদ্ধ’ চালিয়ে যাচ্ছে তারা। আগে সেনাবাহিনীকে অভিযানের অনুমতি দেওয়া হতো না। আমাদের সময় সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ও বিমান হামলা হয়েছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন যে, আমরা চাইলে পাকিস্তানকে ৭ হতে ১০ দিনেই ধুলোয় মিশিয়ে দিতে পারি। হিন্দুস্তান টাইমসের এক খবরে বলা হয়, প্রতিবেশী দেশটি আমাদের সঙ্গে ৩টি যুদ্ধে হেরেছে। তবে দশকের পর দশক ধরে ‘ছায়াযুদ্ধ’ চালিয়ে যাচ্ছে তারা। আগে সেনাবাহিনীকে অভিযানের অনুমতি দেওয়া হতো না। আমাদের সময় সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ও বিমান হামলা হয়েছে।
গত মঙ্গলবার নয়াদিল্লিতে জাতীয় সমর শিক্ষার্থী বাহিনীর (এনসিসি) এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার সময় নরেন্দ্র মোদি এই মন্তব্য করেন।
মোদির দাবি হলো, স্বাধীনতার পর থেকেই জম্মু-কাশ্মীর সমস্যা রয়েছে। কয়েকটি পরিবার এবং রাজনৈতিক দল উপত্যকার ইস্যুগুলোকে জিইয়ে রেখেছেন।
তার ফলশ্রুতিতে বার বার সন্ত্রাসবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। বছরের পর বছর ধরে হাজার হাজার নিরাপরাধ মানুষ প্রাণও হারিয়েছেন। সেখানকার বাসিন্দাদের কাশ্মীর ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছে। বর্তমান সরকার কয়েক দশক ধরে চলে আসা এই সমস্যাগুলো সমাধানের চেষ্টা করতে চাইছে।
কাশ্মীর ইস্যুতে নরেন্দ্র মোদি আরও বলেন যে, সাবেক সরকারগুলো ওই সমস্যাকে আইনশৃঙ্খলার সমস্যা হিসেবেই দেখে আসছিলো।
ভারতীয় সেনাবাহিনী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে চাইলেও কখনও তাদের অনুমতি দেওয়া হয়নি। সাবেক সরকারগুলোর নিষ্ক্রিয়তার কারণেই এই সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে।
অপরদিকে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (সিএএ) বিরুদ্ধে দেশজুড়ে বিক্ষোভ-আন্দোলন চললেও দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দাবি, জম্মু-কাশ্মীরসহ দেশের অন্য অংশে শান্তি বজায় রাখা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় সরকারের সাফল্য হিসেবে- দেশটিতে তিন তালাক বাতিল, কাশ্মীর হতে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের প্রসঙ্গও উল্লেখ করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।