The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ওজন ঝরানোর ডায়েট শুরু করলেই ঝরছে চুল: এমন অবস্থায় কী করবেন?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ চুলের পরিচর্যার ক্ষেত্রে কেবল যত্ন করলে হবে না, খেয়াল রাখতে হবে পুষ্টির দিকেও। ডায়েট করলে মূলত কার্বোহাইড্রেট ও ক্যালরিযুক্ত খাবারে কাটছাট করতে হয়। আর সেখান থেকেই শুরু হয় সমস্যা।

ওজন ঝরানোর ডায়েট শুরু করলেই ঝরছে চুল: এমন অবস্থায় কী করবেন? 1

‌ডায়েটের জন্যেই কী তাহলে চুল পড়ার সমস্যা বেড়েছে? চুলে চিরুনি দিলেই মুঠো মুঠো পড়ে যাচ্ছে চুল। দেখেই মনে হচ্ছে যে, এভাবে চলতে থাকলে এক দিন গোটা মাথা টাক হয়ে যাবে। নিয়মিত চুলের যত্ন নেওয়ার পরেও সমস্যা রয়েই গেছে। নামী-দামি শ্যাম্পু, কন্ডিশনার, সিরাম ব্যবহার করেও লাভের লাভ তেমন কিছুই হচ্ছে না। ওজন কমানোর জন্য ডায়েট শুরু করার পর সমস্যা যেনো আরও বেশি বেড়ে গেছে। তবে এমন কেনো হয়, তা কী আপনি জানেন?

চুলের পরিচর্যার ক্ষেত্রে কেবলমাত্র যত্ন করলেই হবে না, নজর দিতে হবে চুলের পুষ্টির দিকে। ডায়েট করলে মূলত কার্বোহাইড্রেট এবং বেশি ক্যালোরিযুক্ত খাবারে কাটছাটও করতে হয়। সেখান থেকেই শুরু হয় সমস্যা। ডায়েট করার সময় কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ভালো ফ্যাট, ফাইবার, ভিটামিন এবং মিনারেলের সঠিক ভারসাম্য বজায় রাখাটা ভীষণ জরুরি। শরীরে পুষ্টির অভাব ঘটলে বিপাক হার কমে যাবে, শরীরে রক্ত চলাচল এবং অক্সিজ়েন সঞ্চালন ব্যাহত হয়। চুলের গোড়াতেও ঠিক মতো রক্ত সঞ্চালনই হয় না। যে কারণে চুলের গোড়া আলগা হয়ে যেতে পারে। চুল পড়ার সমস্যা তখন আরও বাড়ে। তাছাড়াও অনেকেই বাধ্য হয়ে ডায়েট করেন। হঠাৎ করেই খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দিলে, পছন্দের খাবার খেতে না পারায় অনেকেই অবসাদেও ভোগেন। মানসিক চাপের কারণেও চুল পড়ার সমস্যা বাড়তে থাকে।

তাহলে সমাধান কোন পথে?

# ডায়েট থেকে ক্যালোরির মাত্রা কখনও অত্যাধিক কমিয়ে দেবেন না। দৈনিক কাজকর্মের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তির জোগান ক্যালোরি থেকেই চলে আসে। ক্যালোরির ঘাটতি হলে মানসিক চাপও বাড়ে, শরীরও ক্লান্ত হয়ে পড়ে, সব মিলিয়ে চুল পড়ার সমস্যা শুরু হয়ে যায়।

# চটজলদি ওজন কমাতে হলে খুব বেশি কড়া ডায়েট করবেন না, এতে করে শরীরের বেশি ক্ষতি হয়। পুষ্টিবিদের পরামর্শ মেনেই ডায়েট করুন, তাহলে শরীরে সব প্রয়োজনীয় উপাদানের ভারসাম্যও ঠিক থাকবে। ক্র্যাশ ডায়েট করলে চুল পড়ার সমস্যাও তখন বাড়বে।

# ডায়েট করতে গেলে পানির সঙ্গে আপস করলে চলবে না। ডায়েটে বেশি করে পানি রাখতেই হবে। ডাবের পানি, ফলের রস, দইয়ের ঘোল এগুলো আরও বেশি করে খেতে হবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali