The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

যেসব সব্জি খাবার হজম করা থেকে ওজনও নিয়ন্ত্রণ করে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ভয়ে গাজর, বিট, মিষ্টি আলুর মতো মাটির তলায় জন্মানো সব্জি কিংবা কন্দ অনেকেই খান না। তবে বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, এই সব্জিগুলো আসলে দেহের বাড়তি ওজন ঝরাতেও সাহায্য করে।

যেসব সব্জি খাবার হজম করা থেকে ওজনও নিয়ন্ত্রণ করে 1

পৃথিবীতে যতো রোগ রয়েছে, যারমধ্যে বেশির ভাগের উৎসই নাকি স্থূলত্ব। অর্থাৎ অনিয়ন্ত্রিত ওজন। সে কথা ভেবেই বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পছন্দের অনেক খাবার ছুঁয়েও দেখেন না অনেকেই। আবার রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে- এমন ধারণা থেকেও অনেকেই সব্জি খান না। খাওয়া-দাওয়া ও রোগ সংক্রান্ত বিষয়ে প্রতিনিয়ত নানা ধরনের পরীক্ষানিরীক্ষা চলে। তেমনই বেশ কয়েকটি গবেষণা বলছে যে, রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ভয়ে গাজর, বিট, মিষ্টি আলুর মতো মাটির তলায় জন্মানো সব্জি কিংবা কন্দ অনেকেই খান না। তবে এই সব্জিগুলো আসলে দেহের বাড়তি ওজন ঝরাতেও সাহায্য করে। শুধু তা-ই নয়, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা থেকে বিপাকহারও উন্নত করা- সবের উপরেই প্রভাব ফেলতে পারে মাটির তলায় জন্মানো কিংবা কন্দজাতীয় সব্জিগুলো।

মিষ্টি আলু

শুক্তো রান্নার অন্যতম উপকরণই হলো রাঙালু কিংবা মিষ্টি আলু। বিভিন্ন রকম ভিটামিন, ফাইবার ও খনিজের গুণে ভরপুর তাইতো এই আলু খাওয়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে ও মিষ্টি খাওয়ার প্রবণতা বশে রাখতে পারে এই মিষ্টি আলু।

মুলা

শীতকাল এলেই বাজারে দেখা যায় এই সব্জিটির। স্যালাড হোক কিংবা পাঁচমেশালি তরকারি- মুলা না দিলে চলেই না। ফাইবারসমৃদ্ধ এই সব্জি খেলে অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভর্তি থাকে। সে কারণে বার বার খিদে পায় না। আবার পরিমাণে বেশি ক্যালোরি শরীরে প্রবেশ করার ভয়ও তখন থাকে না।

গাজর

চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে গাজর খাওয়ার পরামর্শও দেন চিকিৎসকরা। তবে ওজন ঝরাতেও গাজরের যথেষ্ট পরিমাণে ভূমিকা রয়েছে। গাজরের মধ্যে বিটা-ক্যারোটিনের মতো উপাদান রয়েছে, যা বাড়তি মেদ ঝরাতেও সাহায্য করে।

বিট

রক্তে লোহিতকণিকার পরিমাণ বাড়িয়ে তুলতে বিট সাহায্য করে। যাদের রক্তচাপ কমতির দিকে থাকে, তাদের জন্য এই বিট উপকারী। তবে সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, ওজন বশে রাখতেও বিটের ভূমিকা বিশেষ অগ্রগণ্য।

শালগম

ওজন ঝরানোর প্রধান শর্তই হলো, ক্যালোরি গ্রহণের পরিমাণ কমানো। তাই ওজন ঝরাতে চাইলে এমন খাবার খেতেই হবে, যেগুলোতে ক্যালোরির পরিমাণ অনেক কম। শালগম হলো তাদের মধ্যে অন্যতম। শালগমে যে পরিমাণ ফাইবার বিদ্যমান, তা অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভর্তি রাখতে পারে।

মানকচু

ওজন ঝরাতে চাইলে বিপাকহারও ভালো হওয়া দরকার। যা সাধারণত অন্ত্র থেকে নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে। পুষ্টিবিদরা বলেছেন, মানকচুর মতো কন্দজাতীয় খাবার অন্ত্র ভালো রাখতেও সাহায্য করে। যে কারণে পরোক্ষভাবে বিপাকহারের উপর তার প্রভাবও পড়ে।

ওল

ওতে ওল আর ওল খেলে, ধরে গলা। ছড়া যা-ই বলুক, নিয়ম মেনে খেলে এই ওলই আবার শরীরের অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে সাহায্য করে। পুষ্টিবিদরা বলেছেন, ওলের মধ্যে যে পরিমাণ ফাইবার বিদ্যমান, তা অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো। এ ছাড়াও অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভর্তি রাখতে সাহায্য করে এই ওল। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali