The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পেটের সমস্যায় নিত্যদিন ভোগেন আপনার সন্তান: তার ডায়েটে কী রাখলে মুক্তি আসবে?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনার সন্তান নিয়মিত গ্যাস ও অ্যাসিডিটিতে ভুগলে তার ডায়েটে জুড়ে দিতে হবে বেশ কয়েকটি পরিচিত খাবার। এমনই কিছু খাবার নিয়ে আলোচনা হলো আজকের এই নিবন্ধে।

পেটের সমস্যায় নিত্যদিন ভোগেন আপনার সন্তান: তার ডায়েটে কী রাখলে মুক্তি আসবে? 1

অনেক বাচ্চাই মাঝে-মধ্যে পেটের সমস্যাতে ভোগে। একটু গুরুপাক খাবার খেলেই তখন তাদের পেট ছেড়ে দেয়। সেইসঙ্গে বিরক্ত করে গ্যাস ও অ্যাসিডিটি। সন্তানকে এহেন সমস্যায় পড়তে দেখে বাবা-মায়েদের মনে তখন ভয় দানা বাঁধে।

সত্যি বলতে, এই ধরনের ছোটখাট সমস্যা কম বয়সেও হতে পারে। তাই নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছুই নেই। বরং তড়িঘড়ি তার বাইরের খাবার খাওয়া বন্ধ করতে হবে। এর পরিবর্তে ডায়েটে জায়গা করে দিন এই নিবন্ধে উল্লেখিত কয়েকটি খাবার। তাতে হাতেনাতে উপকার পাওয়া যাবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

সন্তানকে দই খাওয়ান​

সন্তানকে সবার আগে দই খাওয়ান। কারণ হলো, এই দুগ্ধজাত খাবারের মধ্যে রয়েছে প্রোবায়োটিকের ভাণ্ডার। যে কারণে পেটে ভালো ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা আরও বাড়ে। এড়িয়ে চলা সম্ভব একাধিক জটিল রোগের ফাঁদ। শুধু তা-ই নয়, ছোট্ট সোনাকে নিয়মিত দই খাওয়ালেই তার শরীরে প্রোটিন, ক্যালসিয়ামসহ একাধিক জরুরি পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি অনায়াসে মিটিয়ে ফেলা সম্ভব। তাই সন্তানকে প্রতিদিন দই খাওয়াতে ভুলবেন না!

ভাতের শরণাপন্ন হন​

আপনার বাচ্চার গ্যাস ও অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকলে তাকে মোটেও বেশি রুটি খাওয়াবেন না। কারণ হলো, রুটিতে উপস্থিত গ্লুটেন অনেকেই সহ্যও করতে পারে না। যে কারণে গ্যাস ও অ্যাসিডিটির ফাঁদে পড়ার আশঙ্কাও বাড়ে। সে কারণে আপনারা সন্তানকে রুটির পরিবর্তে ভাত খাওয়ান। কারণ ভাত অত্যন্ত সহজপাচ্য একটি খাবার। এই খাবারটি নিয়মিত খেলে শরীরের হাল বেহালও হয়ে যেতে পারে। তাই সাবধান হতে হবে।

শসা রাখুন ডায়েটে

মানুষের পেটের জন্য সেরার সেরা হলো এই শসা। এই ফলে উপস্থিত ফাইবার অন্ত্রের হাল ফেরাতে সাহায্য করে। যে কারণে দূরে থাকে গ্যাস ও অ্যাসিডিটি। সেইসঙ্গে নিজের ছোট্ট সোনাকে নিয়মিত লেবু পানি করে খাওয়ান। তাতে তার হজমশক্তি এক ধাক্কায় অনেকটা বেড়েও যেতে পারে। যে কারণে কথায় কথায় পেটের সমস্যায় ভুগতে হবে না বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

মাছ খাওয়াতে হবে​

আপনার সন্তানকে নিয়মিতভাবে অবশ্যই মাছ খাওয়ান। এই কাজটি করলে তার দেহে প্রোটিনের ঘাটতিও মিটে যাবে। সেইসঙ্গে এতে মজুত ওমেগা থ্রি-এর গুণে হার্ট ও ব্রেনের কার্যক্ষমতা বাড়বে। এর পাশাপাশি মাছের প্রোটিন অত্যন্ত সহজপাচ্য হওয়ার কারণে তা খুব সহজেই হজমও হয়ে যায়। তাই তো শিশুরোগ বিশেষজ্ঞরা ছোটদের নিয়মিত মাছ খাওয়ার পরামর্শও দেন। তবে আপনার সন্তানকে বড় নয়, ছোট আকারের মাছ খাওয়ান। তাতে শরীরে পুষ্টির ঘাটতি মিটিয়েও ফেলতে পারবেন। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali