The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

Now the car will fly in the sky

সম্প্রতি এই উড়ন্ত গাড়ি তার পরীক্ষামূলক কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে

The Dhaka Times Desk যানজটের সমস্যা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো আমাদের দেশেও রয়েছে। আর যানজটের এই সমস্যার সময় যদি উড়ুক্ক গাড়ির কথা শোনা যায় তাহলে মনে বেশ শান্তি আসে।

এবার গাড়ি উড়বে আকাশে 1

সম্প্রতি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের একটি বড় ও অন্যতম সমস্যা হল যানজট সমস্যা যা আমাদের বাংলাদেশেও মহামারী আকার ধারন করে রেখেছে। যানজটের ফলে আমাদের সময় অপচয় হওয়া ছাড়াও কর্ম ক্ষেত্রে সমস্যা, রোগীদের ভগান্তি ছাড়াও হাজারো সমস্যার সম্মুখীন আমরা হয়ে থাকি। আমরা অনেকেই যানজটে আটকে থাকা অবস্থায় ভাবি যদি গাড়ি আকাশে বিমান এর মতন উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া জেত তাহলে কতইনা ভালো হত। আমাদের এমন চিন্তাধারার অবসান ঘটিয়েছে জাপানের এক স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান এনসিইসি।

জাপানের এই প্রতিষ্ঠান প্রমান করেছেন এমন উড়ুক গাড়ি এখন আর কোন কল্পনার বিষয় না। সম্প্রতি এই উড়ন্ত গাড়ি তার পরীক্ষামূলক কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে। তারপর এটি জাপানের জনসম্মুখে চালনা করা হয়। এই গাড়ির নাম দেয়া হয় কার অফ ফিউচার। এই বিস্যয়কর প্রোটোটাইপ ফ্লাইং কার হোভারবোর্ডটি মাটি থেকে প্রায় ১০ ফুট উঁচুতে উঠতে সক্ষম হয়। এটি মাটিতে ভূপতিত হওয়ার আগে প্রায় ১ মিনিট যাবত এটি উপরে অবস্থান করে। এই পরিক্ষা চালনা করার সময় গাড়ির ভিতরে কোন চালক বরাদ্ধ করা বা চালক রাখা হয়নি। জাপানের টোকিও শহরের চীবা নামক এক এলাকাতে এই ফ্লাইং কারের পরিক্ষা মুলক কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।

এই প্রোটোটাইপ ফ্লাইং কার হোভারবোর্ডটি দেখতে একটি বিশাল ড্রন এর মতন। এই বড় ড্রাগন টাইপ ফ্লাইং কার এর ওপরে চারটি বড় গোলাকার পাখা রয়েছে। বর্তমানে এই কার অফ ফিউচার গারিতি ব্যাটারি দ্বারা পরিচালনা করা হচ্ছে। সম্প্রতি ব্যাটারি দ্বারা চলমান এই গাড়িটি পন্য পরিবহণের জন্য নকশা করা হয়েছে। এই উড়ন্ত গাড়ি কোন প্রকার সমস্যা ছাড়া উড়তে সক্ষম হলেও এর অভ্যন্তরীণ কাজ, নিরাপত্তা ব্যবস্থা, ব্যাটারি সাপোর্ট, নীতিমালা তৈরির কাজ এখনো চলমান।

জাপানের এই স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান এনসিইসি আগামী ২০২৩ সালে এই প্রোটোটাইপ ফ্লাইং কার হোভারবোর্ডটি আমাদেরকে বাণিজ্যিক সেবা দিবে বলে অবগত করেছেন। ২০২৩ সালের পরিক্ষা মুলক কাজে সফল হলে এই গাড়িকে ২০৩০ সাল থেকে যাত্রী বহনের কাজে ব্যবহার করা হবে। এনসিইসি প্রতিষ্ঠানটি মনে করেন যদি বাণিজ্যিক ভাবে গারিটিকে সফল করতে হলে এটিকে প্রযুক্তিগত ভাবে আরো উন্নত করতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে ব্যাটারির আয়ু, নিরাপত্তা, নানান নীতিমালা, বিভিন্ন সকল উন্নত ফিচার ইত্যাদি।

এই উড়ন্ত গাড়িটি হেলিকপ্টারের থেকে অধিক সাশ্রয়ী যা অনায়াসে আমাদের হেলিকপ্টারের চাহিদাকে পূরণ করতে সক্ষম। এই ফ্লাইং কার কম শব্দ সৃষ্টিকারী যার ফলে আমাদের শব্দ দূষণের আশঙ্কা নেই বললেই চলে। এই চমৎকার প্রোটোটাইপ ফ্লাইং কার হোভারবোর্ডটিতে ইলেকট্রিক ভার্টিক্যাল টেকঅফ অ্যান্ড ল্যান্ডিং (ইভিটিওএল) সুবিধা থাকবে যার ফলে এই গাড়ি ব্যবহারে আমাদের ঝুকি অনেক অংশে কমে যাবে। জাপান সরকার এই গাড়িটিকে তৈরির ক্ষেত্রে ইতিবাচক সাড়া দিচ্ছেন। এই ফ্লাইং কার আমাদের শুধু চলাফেরাই নয় এটি আমাদের যানজট এলাকায় চলাচল করা, বিনদন মুলক ভ্রমণ করা, মালামাল বহন করা আরো নানাবিধ কাজ সম্পাদানে সময় বাঁচাতে বিশেষ ভুমিকা পালন করবে। এই সকল বিষয়ে গুরুত্ত স্থাপন করে জাপানের সরকার এই গাড়ির জন্য ফুকুশিমা শহরে এই গাড়ির পরীক্ষামূলক চালনার জন্য একটি নির্ধারিত আকাশপথ ঠিক করে দিয়েছেন।

সম্প্রতি বিজ্ঞজনেরা এই ফ্লাইং কারের সঠিক নিয়ন্ত্রনের পাশাপাশি নিরাপত্তা নিয়ে ভাবছেন। যাত্রী বহন কালে যাতে কোন প্রকার সমস্যার সৃষ্টি না হয় সেদিকে বিশেষ নজর রাখছেন এনসিইসি প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা। বর্তমানে এনসিইসি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি এই গাড়ি তৈরিতে কাজ করে চলেছেন এয়ারবাস, ভলোকপ্টার ও বোয়িংয়ের মতো প্রতিষ্ঠান। এছাড়া গাড়িটি ব্যাটারিতে চালনার পাশাপাশি অন্যান্য জালানি দিয়ে চালনা করা হবে বলেও আশা রাখছেন সাধারণ জনগণ।

You may also like this
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish