The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

World News Brief (06-02-13)

The Dhaka Times Desk Like every week, today we will bring you interesting news from around the world - hope you like it.
মেমেঞ্চো

মেমেঞ্চো বাস্তবে আর বিশ্বাসে গড়া এক মিথ। এ মেমেঞ্চোকে দেখা যায় দুই পাহাড়ের ভাঁজের মাঝখানে, অনেকটা দূর থেকে। সিকিমের পাহাড়ি মানুষদের কাছে মেমেঞ্চো ‘পবিত্র জলাশয়’, এই নামের মানে নাকি ‘মেডিসিনাল ওয়াটার’, এই জলাশয় বেশ বড় এবং খুব নির্জন। সিকিমের পাহাড়ি লোকেরা মেমেঞ্চোর মতো আরও অনেক জলাশয় ও পুকুর রক্ষা করে চলেছেন পবিত্র জলাশয় মনে করে। পবিত্র জলাশয়ের গুণাগুণ সম্পর্কে স্থানীয়ভাবে পাহাড়ি লোকেরা জানেন। মেমেঞ্চোকে নিয়ে ভারি সুন্দর গল্প আছে। পাহাড়িরা মনে করে, মেমেঞ্চো আর কুপুপ নাকি ছিল স্বামী-স্ত্রী। তাদের মধ্যে একজনের প্রণয় হয় এক পর্বত চূড়ার সঙ্গে। দুঃখে, অভিমানে অন্যজন তাই দূরে চলে যায়। মেমেঞ্চোর কাছে যেতে সেনাবাহিনীর অনুমতি লাগে। অনুমতি পাওয়াও কঠিন। কারণ হঠাৎ আবহাওয়া খারাপ হয়ে পড়লে ওখান থেকে দিনে দিনে ফেরা যায় না। আর এ অঞ্চলে সিভিলিয়ানদের রাত্রিযাপন তো নিষিদ্ধ। এর কাছেই মেরাথং হ্রদের পাড়ে প্রকাণ্ড উঁচু নীল শেড দেওয়া বাঁধানো হাটতলা আছে। সারাবছর এখানে থাকে হাড়কাঁপানো ঠাণ্ডা। এ এক অসামান্য হাট। এখানে সপ্তাহে তিনবার তিব্বত থেকে ব্যবসায়ীরা নিজেদের মালপত্র নিয়ে আসেন, তিনদিন সিকিমের লোকজন যান সীমান্তের ওপারে। এসব ঘটে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে। এখানে পাইকারি কেনাবেচা অবশ্য সাধারণ জনসাধারণের জন্য নয়। তবু রোমাঞ্চকর। এই বরফ প্রান্তরে, আকাশের কাছাকাছি এই হাট। শেরা থাং জায়গাটা বেশ বড়। রাস্তা গিয়েছে তার দুটি দিক ঘেঁষে। এ পথ পার হতে গাড়িতে লাগে প্রায় আধঘণ্টা। বছরের ছয় মাস এখানে হ্রদের দুই-তৃতীয়াংশ বরফে ঢাকা থাকে। তার নিচে যেখানে-যেখানে মাটি থেকে পানি উঠছে সেসব জায়গায় বরফের ওপর জাপানি পাখার নকশায় চিড় খেয়ে আছে বরফ। পানির এই এক মজা। বাকি প্রায় সব তরল জমতে শুরু করে তলার দিক থেকে, কেবল পানি জমাট বাঁধে ওপর থেকে। ওপরের দশ-পনেরো মিটার পুরু বরফের আস্তরণের নিচে স্বচ্ছ প্রায় পানিতে খেলা করে মাছের ঝাঁক। শুধু তাই নয়, এখানে তিন দিকের উঁচু উঁচু পাহাড় থেকে অনবরত নেমে আসছে জলধারা। প্রতিটি মুহূর্তে শোনা যায়, পানি বয়ে যাওয়ার কোথাও ঝুমঝুম, কোথাও কলকল শব্দ। প্রচণ্ড শীত কেটে গেলে কঠিন বরফ গলাতে শুরু করে নানা জায়গার জলাশয়ের। ঠিক তখনি ছোটবড় জলের ধারা দৌড়ে নামে কাছাকাছি নিচু জায়গার দিকে, সেখানে জল জমে তৈরি হয় নানান ছোট-বড় হ্রদ। এসবই সিকিমের পাহাড়ি মানুষের কাছে পবিত্র জলাশয়, কেউ বা মনে করেন, এর পানি পান করলে যে কোনও রোগ থেকে আরোগ্য লাভ করা যায়। মেমেঞ্চোর প্রিয়তম কুপুপ ছোট জনপদ। এখানে রয়েছে বেশ কয়েকটি পবিত্র জলাশয়। একটা ডাকঘর আছে কুপুপ-এ। এই ডাকঘরটা বহুদিন ধরে বন্ধ। লোকে বলে ওই ডাকঘরটা খুলেছিল কেবল একদিন, প্রতিষ্ঠার দিনে। এখানে পাশাপাশি যে দুটি হ্রদ রয়েছে, এর একটি বড় হ্রদ থেকেই সৃষ্টি হয়েছে। এর কিছু দূরে গিয়েই শুরু হয়েছে জলে ঢাকা নদী। কুপুপ আর মেমেঞ্চোতে রয়েছে শত শত গাছ। এখানকার মানুষের কাছে এসব গাছ শত শত বছরের সাথী- সবই তাদের কাছে পবিত্র। সে জন্য এখানকার লোকজন গাছ কাটে না। গুরাস নামে এক জাতীয় গাছ রয়েছে এখানে। সিকিমের পাহাড়ি লোকরা জানেন, কোন পাখি, কোন পশু, কোন কোন কীটপতঙ্গ কীভাবে নির্ভর করে গুরাস গাছের ওপর। আবার গুরাসের বাড়বৃদ্ধি তার বিশেষ বছরের ফুল ফোটার ধরন দেখে এরা আবহাওয়া আন্দাজ করতে পারেন। এখানকার বৃদ্ধারা পাহাড়কেও পবিত্র মনে করেন। খেলাচ্ছলে নিজের হাতের মুঠোর সমান এক টুকরো পাথর কেউ পাহাড়ের গায়ে ছুড়ে মারলে বৃদ্ধরা তাকে ভর্ৎসনা করেন। তারা বলেন, এ রকম করো না, পাহাড়ের গায়ে পাথর ছুড়লে ওটা আরেকটাকে ধাক্কা মারবে। তারপর আরও চারটাকে, অমনি করে বড় ল্যান্ডস্লাইড হয়ে যেতে পারে। নিচে যে গ্রামটা পাথরচাপা পড়বে সে জানবে না যে কেন চাপা পড়ল। তাই পাহাড়ের সঙ্গে ওরকম করতে হয় না। এ জন্য তোমার অমঙ্গল হবে।

পানির নিচে ক্লিওপেট্রার রাজপ্রাসাদ
ক্লিওপেট্রার রাজপ্রাসাদ
পিরামিড ও ফারাওদের রহস্যময় দেশ ইজিপ্ট বা মিশর। এই দেশের আলোকজান্দ্রিয়া শহরের বন্দরের নিচে সমুদ্রের ভেতরে এক অত্যন্ত প্রাচীন শহরের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে। টলেমি বংশের পৃথিবীখ্যাত শেষ রানী ক্লিওপেট্রা সেখানে রাজত্ব করতেন বলে মনে করা হয়। ঐতিহাসিকদের বিশ্বাস, ১৬০০ বছর আগে ভূমিকম্প আর সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাসে ক্লিওপেট্রার রাজপ্রাসাদ পানির তলায় ডুবে গিয়েছিল। ফরাসি ব্যবসায়ী ও পুরাতত্ত্ববিদ ফ্রাঁ গোদিওর নেতৃত্বে ফরাসি ও মিশরীয়দের একটি দল এই শহরটি আবিষ্কার করে। বন্দরটির পূর্বভাগে সমুদ্রের তলায় আধ বর্গমাইল জায়গা জুড়ে রাস্তা, জেটি, স্ফিংক্সের মূর্তি, স্তম্ভ ইত্যাদি রয়েছে। ধ্বংসস্তূপের ভেতরে অ্যান্টিরোডাস দ্বীপেই ছিল রানীর ঐশ্বর্যময় প্রাসাদ। গ্রিস ও রোমের প্রাচীন সভ্যতার চিহ্ন পাওয়া গেছে এখানে। তার মধ্যে গ্রিক লিপি খোদাই করা লাল গ্র্যানাইট পাথরের তৈরি একটি স্তম্ভ খুবই উল্লেখযোগ্য। ৩১ খ্রিস্টপূর্বাব্দে সুন্দরী ক্লিওপেট্রা আত্মহত্যা করার পর থেকেই এই প্রাসাদটি পরিত্যক্ত হয়ে পড়েছিল। কিন্তু ৩৬৫ খ্রিস্টাব্দে ভূমিকম্পে শহরটি পানির নিচে তলিয়ে যাওয়া পর্যন্ত কিন্তু শহরের বাকি অংশে লোকজন বসবাস করত। পানি এখানে মাত্র ১২ থেকে ২১ ফুট গভীর।

এই শহর থেকে দুটি মূর্তি উদ্ধার করা হয়েছিল, যার একটি দেবী আইসিসের পুরোহিত ও অন্যটি হল ক্লিওপেট্রার বাবা দ্বাদশ টলেমির মূর্তি। কিন্তু পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর এদের আবার স্বস্থানে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। কারণ, সরকারিভাবে খুব শিগ্‌গিরই এটিকে ‘আন্ডারওয়ারটার আর্কিওলজিক্যাল পার্ক’ হিসেবে সকলের জন্য খুলে দেওয়ার কথা। তখন সেখানে বেড়াতে গিয়ে অনেকেই নিজের চোখে রানীর প্রাসাদ দেখে আসতে পারবেন।

The mountain village of Zermatt

Mountains everywhere, such a village is called Zermatt. Anyone who comes here says Zermatt is a beautiful mountain village. There is no pollution in its air. All vehicles here are either horse-drawn or electric. There are small hotels and flower-decorated villas for accommodation. There are also many food shops, but everything is very expensive. Many tourists come to Zermatt. Zermatt is a village in Switzerland. It can be reached by train from the city of Bern. Dense green hills on both sides of the village. And there are small wooden houses on the mountain slopes. There are bunches of red-pink-purple-white flowers on the balconies and windows of these houses. In the distance, the snow-capped black mountains occasionally peek out. There is a river on one side of this hill village. Flowing mountain river. On both sides of the road, there are wonderful waterfalls. The last station of this route beyond Zermatt is Gorner Grat, from where the Fieldhorn and many other peaks of the Alps can be clearly seen if the sky is clear. If you get off at any station on this train, you can get back on the next train after spending as much time as you want. Someone walks to the next station. Before reaching the Gorner Grat, you will see a thick layer of white snow on the black summit of the Matterhorn. There is also a tourist tower that can be climbed. Or you can walk back to the previous station. Or you can just sit and look at the mountain top. Trains passing through the village of Zermatt bear the initials of the rail company SBIB CFF FFS in German, French and Italian respectively. However, the order of the language of this announcement changes according to the language of the people of the place. When the train arrives in a town called 'Mantro' the announcement starts in French. Lausanne can be reached via Zermatt. How many hotels-restaurants-bars have been built in this Lausanne city. The city is on a hill slope. The railway station is at the top of the hill. And from there the city of Lausanne descends straight to the lake. When you come here, you cannot understand whether it is a lake or a sea. Although Switzerland is a small country, the transport system of this country is so advanced that it is not a problem for a foreigner to travel around all day with a pass. The timings of the trains are also so judiciously fixed that there is no need to carry timetables. A train departs from a particular station to a particular destination at the same minute of every hour. That is, if the next destination is fixed, before leaving the station, you only have to check how many trains there are per hour and when. Trains run around the clock in Switzerland, no train is empty, and there is no shortage of seats. Moreover, not only the cities of Switzerland, but also the villages are developed. There is also a hotel in the village where you can spend the night. The capital of Switzerland is 'Bern', surrounded by a large lake. Here is Einstein's house, the famous clock tower, various shops. Bern's hotel rooms also offer views of flower and sunflower fields. The most interesting thing is that the same kind of facilities are available in the villages of Switzerland as in the cities. The villages are also modern.

Penguins in danger

পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে পেঙ্গুইনরা বিপদের মুখোমুখি। পেঙ্গুইনের যত প্রজাতি আছে তার মধ্যে এম্পারর পেঙ্গুইন সবচেয়ে আকর্ষণীয়। সাদা আর কালো পালকের মোড়কে এদের সত্যি সত্যি রাজকীয় মনে হয়। যেন বা কালো কোটপরা ভদ্রলোক। কিন্তু বর্তমানে এই অভিজাত ভদ্রলোকরাও পড়েছে বড় মুশকিলে। ভয়াবহ বিপদের মুখে পড়েছে পেঙ্গুইনরা। আর বিপদ হল দক্ষিণ মেরুতে হিমবাহের ভাঙন। দক্ষিণ মেরুর নির্জন হিমবাহ অঞ্চলে বসবাস করে পেঙ্গুইনের বিভিন্ন পেঙ্গুইনপ্রজাতি। তার মধ্যে এম্পারর পেঙ্গুইনই সেরা এবং এরাই এবার বিপদে পড়েছে বেশি। হিমবাহ ভাঙনের ফলে এদের বাসভূমি তলিয়ে যেতে শুরু করেছে। তলিয়ে যাচ্ছে তাদের খাবার জোগাড়ের জায়গাগুলো। বৈশ্বিক তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় দক্ষিণ মেরুর পরিবেশও উষ্ণ হয়ে উঠছে ধীরে ধীরে। ফলে পাতলা হয়ে আসছে বরফের স্তর। আর তাই প্রাণিবিজ্ঞানীরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন পেঙ্গুইনদের আসন্ন বিপদ দেখে। তার ওপর রয়েছে মার্টজ টং হিমবাহের ভাঙন। ৭৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য ও ৩৯ কিলোমিটার প্রস্থের এই বিশাল হিমবাহের উপরেই মূলত এম্পারর পেঙ্গুইনদের বিচরণ ক্ষেত্র। গত বছর বি নাইন বি নামের একটি হিমবাহের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মার্টজ টং হিমবাহের পূর্বাংশটি ভেঙে গেছে। এ কারণে দক্ষিণ মেরুর বড়রকম ভৌগোলিক পরিবর্তন ঘটবে বলে বিজ্ঞানীরা আশংকা করছেন। তাদের আরও আশংকা সামুদ্রিক এই অঞ্চলে পর্যাপ্ত পরিমাণ যে অ্যালগি বা শৈবাল জন্মে তা হিমবাহ ভাঙনের ফলে বরফে ঢেকে যেতে পারে। পেঙ্গুইনদের বাসস্থান দুই-তিনশ কিলোমিটার দূরে হলেও খাবারের সন্ধানে তারা এখানে আসে। শুধু তাই নয়, খোলা সমুদ্রে সাঁতার কাটতে আসে অনেক সিলও। এখন যদি এই জায়গা বরফে ঢাকা পড়ে তাহলে পেঙ্গুইনরা হয়ে পড়বে বিপন্ন। অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে তারা হয়ত পাড়ি জমাবে অন্য কোথাও অন্য কোনওখানে।

You may also like this
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish