The Dhaka Times
With the commitment to keep the young generation ahead, Bangladesh's largest social magazine.

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

তথ্য প্রযুক্তির সংক্ষিপ্ত সংবাদ (০৯-০২-১৩)

The Dhaka Times Desk আধুনিক যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে চলেছে তথ্য প্রযুক্তির হাওয়া। তাইতো বর্তমান বিশ্বে তথ্য প্রযুক্তি ছাড়া ভাবাই যায় না। আজ তথ্য প্রযুক্তির সংক্ষিপ্ত সংবাদ (০৯-০২-১৩) এ বিশ্বের বেশ কিছু তথ্য প্রযুক্তির খবর তুলে ধরা হলো।
Shahabag-02

সামাজিক নেটওয়ার্ক থেকেই ব্লগাররা জড়ো হয় শাহবাগে

আরব পেরিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বাংলাদেশেও যে গণবিপ্লব তৈরি করতে পারে তার প্রমাণ দিল শাহবাগে অবস্থানরত ব্লগাররা। মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতা আবদুল কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত আছে। ৫ ফেব্রুয়ারি বিকালে কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবিতে শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে প্রতিবাদ কর্মসূচি শুরু হয়। সারারাত গান, স্লোগান ও বক্তৃতার মধ্য দিয়ে চলে ক্ষোভ আর প্রতিবাদ। প্রতিদিন সকাল থেকে সেখানে লোকসমাগম বাড়তে থাকে। বিভিন্ন শ্রেণী-পেশা, বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা এ কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন। প্রতিবাদী গান আর স্লোগানে স্লোগানে একাত্তরের মানবতাবিরোধীদের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করে তাদের ফাঁসির দাবি উঠেছে সমবেত জনতার কণ্ঠে। তারা এ সময় স্লোগান দেন, ‘কাদের মোল্লার ফাঁসি চাই। ফাঁসি ছাড়া বিকল্প নাই।’ যুদ্ধাপরাধের বিচার দাবিতে বাংলার মাটি যেন এখন মিসর। শাহবাগ মোড় যেন আরেক তাহরির স্কয়ার।

উল্লেখ্য, ৫ ফেব্রুয়ারি দুপুরে কাদের মোল্লার রায় ঘোষণার পর থেকেই ফুঁসতে শুরু করেছে জনগণ। যে যেভাবে পারছেন প্রতিবাদ করছেন। সামাজিক নেটওয়ার্কগুলোতেও দেখা গেছে প্রতিবাদের ঝড়। এরপরই জনগণ নিজ উদ্যোগে নেমে পড়ে রাস্তায়। জড়ো হতে থাকে শাহবাগ মোড়ে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত শাহবাগ মোড়ে জমায়েত হয়েছেন হাজারও মানুষ। টিএসসিতে আন্দোলন করছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সংগঠন স্লোগান ৭১, স্লোগান ৭১-এর কর্মীরাও যোগ দিয়েছেন কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবিতে। শুধু অনলাইন সংগঠক বা স্লোগান ৭১ নয়, আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। যোগ দিয়েছেন শিল্পীরাও। কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় প্রত্যাখ্যান করে ফাঁসির দাবিতে হাজার হাজার জনতার সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করতে সন্ধ্যার পর থেকেই শাহবাগ মোড়ে আসতে শুরু করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীসহ সমাজের বিশিষ্টজনরা। শাহবাগে প্রথমে অবস্থান নিতে শুরু করে ব্লগার অ্যান্ড অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট নেটওয়ার্ক। ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল না হওয়া পর্যন্ত তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবে বলে ঘোষণা দেয়। আর কোনো রায় নেই, রাজাকারের সঙ্গে বাস করতে চাই না, কাদের রাজাকারের যাবজ্জীবন মানি না, একাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার- এ রকম স্লোগানে মুখর হয়ে উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও শাহবাগ মোড়। এদিকে ব্লগাররা জানায়, এটি একটি গণ দাবি। আমরা আমাদের প্ল্যাটফর্ম থেকে বেরিয়ে এসেছি তা নয়। আমরা এই আন্দোলনকে আরও গতি দিতেই রাস্তায় নেমেছি। আমরা যখন লিখি তখন সেখানে স্পষ্ট করেই আমাদের বক্তব্য থাকে। আর সেই বক্তব্য যখন জনতার কথা হয়ে উঠে তখন কি আর ঘরে বসে থাকা যায়? একই কথা বলেন সাধারণ জনতারাও। যারা এখন শাহবাগেই অবস্থান নিয়েছে। ক্রমেই লোক সমাগম বাড়ছে তো বাড়ছেই। এই গণজমায়েত এখন জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে।

চলতি মাসেই আসতে পারে সনির নতুন প্লেস্টেশন

জাপানের প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান সনি আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি নতুন একটি প্লেস্টেশন বাজারে উন্মোচন করতে পারে বলে জানা গেছে। ওই দিন নিউইয়র্কে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে সনি। সাংবাদিকদের কাছে পাঠানো আমন্ত্রণপত্র থেকে এ তথ্য প্রকাশ করেছে বিভিন্ন সংসবাদ সংস্থা। এতে নতুন কী ধরনের প্লেস্টেশন প্রদর্শন করা হবে সে সম্পর্কে কিছুই জানায়নি সনি। তবে ডিভাইসটি নতুন একটি প্লেস্টেশন হতে পারে বলেই ধারণা করছেন বেশির ভাগ বিশ্লেষক। গেমের বাজারে সনির প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠান নিনতেদো গত প্রান্তিকে নতুন ডিভাইস উই ইউ ছেড়েছে। এছাড়া আগামী জুনে মাইক্রোসফট এর নতুন এক্সবক্স গেমিং কনসোল বাজারে ছাড়তে পারে। প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এ অনুষ্ঠানে আনাটাই সবচেয়ে যুক্তিযুক্ত বলে জানিয়েছে প্রযুক্তি বিষয়ক সংস্থা সিনেট। বিশ্লেষক মাইকেল প্যাচার বলেন, নতুন একটি প্লেস্টেশন আনা হলে তা সনির জন্য দারুণ হবে। ফলে মাইক্রোসফটের নতুন এক্সবক্সের তুলনায় এগিয়ে যাবে সনি। আগামী জুনে ইথ্রি ভিডিও গেমে নতুন কনসোল আনবে মাইক্রোসফট।

ফেসবুকের থিম পরিবর্তন করুন

আপনার প্রিয় ফেসবুকের থিম পরিবর্তন করতে চান? তাও ধহরসধঃবফ। ফেসবুক ছাড়াও টুইটার ইউটিউব মাইস্পেস-এর থিমও পরিবর্তন করতে পারবেন। এবার চলুন সাইটটির নাম জানা যাক। নাম িি.িভৎববপড়ফবংড়ঁৎপব.পড়স তবে আপনাদের এর আগে ঢ়ষঁমরহ রহংঃধষষ করে নিতে হবে। ভয় পাওয়ার কিছু নেই যে থিমটি ষরশব করবেন তার ডান পাশে পষরপশ যবৎব একটি অপশন আছে ওখানে পষরপশ করলেই হবে। এর পর ফেসবুক-এর ঢ়বৎসরংংরড়হ ধপপবংং চাইবে। আপনি লঁংঃ ধষষড় িনঁঃড়হ এ ক্লিক করবেন যেভাবে আমরা ফেসবুক এ ধঢ়ঢ়ষরপধঃরড়হ ধপপবংং করি ঠিক সেইভাবে। এরপর দেখুন মজা।

যশোরে চলছে পাঁচ দিনের তথ্যপ্রযুক্তির প্রদর্শনী

যশোরের মুন্সী মেহেরুল্লাহ রোডের পৌর কমিউনিটি সেন্টারে ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে ৫ দিনব্যাপী বৃহত্তম তথ্যপ্রযুক্তি মেলা ‘বিসিএস ডিজিটাল এক্সপো যশোর ২০১৩’, ওইদিন বেলা ১১.৩০ মিনিটে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এম আবদুস সাত্তার।

বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি যশোর শাখার আয়োজনে এবং আইসিটি বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিল সহযোগিতায় ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এ মেলা অনুষ্ঠিত হবে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য প্রফেসর ড. এম আবদুস সাত্তার বলেন, বিজ্ঞান এবং তথ্যপ্রযুক্তির এই উৎকর্ষ সাধনের যুগে আমাদের দেশ তথা যশোরের মতো প্রযুক্তির সম্ভাবনাময় অঞ্চলকে এগিয়ে নেয়ার জন্য সর্বত্র ডিজিটাল আবহ তৈরির উদ্যোগকে আমাদের স্বাগত জানাতেই হবে, সাধুবাদ দিতেই হবে। কেননা এ ধরনের প্রদর্শনী নিত্য প্রযুক্তি পণ্যের সঙ্গে আমাদের পরিচয় সাধনের পাশাপাশি তরুণ প্রজন্মকে তথ্যপ্রযুক্তির প্রতি উন্মুখ করতে সহযোগিতা করে। বর্তমান সরকারের ভিশন তথা ডিজিটাল বাংলাদেশেরই একটি মঞ্চায়ন হচ্ছে আজকের এই প্রদর্শনী। বিসিএস যশোর শাখার ধারাবাহিক এ আয়োজন আমাদের যেমন অনুপ্রাণিত করে তেমনি কার্যকর ভূমিকা রাখে তথ্যপ্রযুক্তির প্রসার ও জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিকল্পে। আমার বিশ্বাস যশোরের জনমানুষকে তথ্যপ্রযুক্তি সচেতন করে তুলতে এ আয়োজন নিঃসন্দেহে অত্যন্ত গুরুত্ববহ হবে।

বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি, যশোর শাখার সেক্রেটারি পার্থ প্রতিম দেবনাথ রতির পরিচালনায় এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি, যশোর শাখার চেয়ারম্যান সঞ্জয় কুমার সাহার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন যশোরের জেলা প্রশাসক মোস্তাফিজুর রহমান, যশোর পৌরসভার মেয়র মারুফুল ইসলাম মারুফ, বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির পরিচালক মোস্তাফা জব্বার, সমিতির পরিচালক মজিবুর রহমান স্বপন এবং প্রদর্শনীর কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী ও বিসিএস’র পরিচালক এটি শফিক উদ্দিন আহমেদ। যশোরের জেলা প্রশাসক বলেন, যশোর বর্তমান সরকারের প্রথম ডিজিটাল শহর, সে মতে যশোরে বেসরকারি ও সরকারি উদ্যোগে এ ধরনের আয়োজন নিঃসন্দেহে অনুপ্রেরণার, আশাপ্রদ। তথ্যপ্রযুক্তির এই বর্ণিল প্রদর্শনির নানা আয়োজন কাছে টানবে যশোরের প্রযুক্তিপ্রেমীদের।

পর্নোগ্রাফির কারণে ৯০টি ওয়েবসাইট ব্লক

রাশিয়ায় চলতি বছর শিশুদের দিয়ে তৈরি পর্নো ছবি থাকায় ৯০টিরও বেশি ওয়েবসাইট বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সম্প্রতি এ তথ্য জানানো হয়। গত সোমবার আরআইএ নভোসতিতে অনুষ্ঠিত এক ইন্টারনেট নিরাপত্তা সম্মেলনে রাশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র তাতিয়ানা শিশোভা জানান, বাজে বিষয়বস্তু থাকার কারণে আমরা রাশিয়ার ৯০টিরও বেশি ওয়েবসাইট বন্ধ করে দিয়েছি। ওই ওয়েবসাইটগুলোয় শিশু পর্নোগ্রাফি ছিল। গত বছর রাশিয়ার পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ স্টেট দুমা নতুন একটি আইন পাস করে। এ আইন অনুযায়ী, দেশটির সরকার শিশু পর্নোগ্রাফির সঙ্গে সম্পর্কিত যেকোনো ওয়েবসাইটকে কালো তালিকাভুক্ত করতে পারবে। এছাড়া মাদক, সহিংসবিষয়ক যেকোনো আলোচনা থাকলে সেসব ওয়েবসাইটও বন্ধ করে দেয়ার বিল পাস হয়। দেশটির মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, রাশিয়ায় গত চার বছরে শিশু পর্নোবিষয়ক ওয়েবসাইট ১২ গুণ বেড়েছে। রাশিয়ার মানবাধিকার সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, শিশুদের দিয়ে পর্নোগ্রাফি তৈরিতে যুক্তরাষ্ট্রের পর দ্বিতীয় অবস্থানে রাশিয়া। গত বছর রাশিয়ায় এ ধরনের ৫৫০টি অভিযোগ নথিবদ্ধ হয়েছে।

অনলাইনে বাড়ছে ভিডিও বিজ্ঞাপনের চাহিদা

অনলাইন ভিডিও বিজ্ঞাপনের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলছে। ফলে অনলাইন ভিডিও বিজ্ঞাপনের দিকে ঝুঁকছেন আগ্রহী বিপণনকারী এবং ওয়েব প্রকাশকরা। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ভোক্তাদের মধ্যে গেজেট ব্যবহারের হার বাড়ছে। পরিবর্তন আসছে বিনোদন উপভোগের মানসিকতায়। এতে ৭ হাজার কোটি ডলারের বিজ্ঞাপন বাজারে ধীরে ধীরে জায়গা দখল করছে অনলাইন বিজ্ঞাপন।

বিশ্বব্যাপী বাড়ছে ট্যাবলেটের পাশাপাশি ইন্টারনেটযুক্ত টিভি এবং ডিভিডি প্লেয়ারে অনলাইন ভিডিও দেখার হার। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমও আগ্রহ তৈরি করছে ভোক্তাদের। বিপণনকারী এবং ইন্টারনেট সেবা প্রতিষ্ঠানগুলোর লক্ষ্য এ ভিডিও দেখার প্রবণতাকে কাজে লাগিয়ে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করা।
এরই মধ্যে টেলিভিশন বিজ্ঞাপনের জন্য বরাদ্দ মোটা অংকের অর্থ ইন্টারনেট খাতে টেনে আনতে পেরেছে ইউটিউব, ইয়াহু, এওএল এবং হুলুর মতো সাইটগুলো। অবশ্য বিশ্লেষকদের মতে, টেলিভিশন বিজ্ঞাপনের পর্যায়ে যেতে এখনও অনেকটা পথ পাড়ি দিতে হবে ইন্টারনেট ভিডিও অ্যাডকে।
গবেষণা প্রতিষ্ঠান ই-মার্কেটার জানায়, অনলাইন বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে ভিডিওর জনপ্রিয়তা দ্রুত বাড়ছে। গত বছর এ ধরনের বিজ্ঞাপনে খরচ বাড়ে আগের বছরের তুলনায় ৪৬ শতাংশ। এক্ষেত্রে ভিডিও বিজ্ঞাপন ছাড়িয়ে গেছে সার্চ এবং ডিসপ্লে অ্যাডকে।

গুগল অবশ্য কখনোই ইউটিউবের আয় প্রকাশ করে না। তবে গুগলের প্রধান ব্যবসা কর্মকর্তা নিকেশ অরোরা বলেন, ইউটিউবে শীর্ষ ১০০ বিজ্ঞাপনদাতার খরচ ২০১২ সালে বেড়েছে আগের বছরের তুলনায় ৫০ শতাংশের বেশি।

বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমে খবর এসেছে ফেসবুক ভিডিও বিজ্ঞাপন সেবা চালু করতে যাচ্ছে। কারণ সাইটটিতে এ ধরনের বিজ্ঞাপনের বেশ চাহিদা আছে। এদিকে আরও বেশি অনলাইন ভিডিও চালুর চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে ইয়াহু। কোম্পানিটির অর্থায়ন খাতের সাবেক প্রধান ও ভিডিও বিজ্ঞাপন প্রযুক্তি কোম্পানি অ্যাডাপ ডট টিভির প্রধান অর্থ কর্মকর্তা টিম মোর্স বলেন, ভিডিও বিজ্ঞাপন খাতে ভালো একটি অবস্থান নেয়ার সুযোগ রয়েছে ইয়াহুর হাতে, কোম্পানিটি তা হাতছাড়া করতে চায় না।

মোর্স জানান, টিভি বিজ্ঞাপনের সঙ্গে সাদৃশ্য থাকায় বিজ্ঞাপনদাতাদের মধ্যে ভিডিও অ্যাডের জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। তিনি বলেন, অফলাইনের জন্য বরাদ্দ চিন্তাধারা এখানেও খাটাতে পারেন তারা। আর তাতে ভোক্তাদের কাছে পৌঁছতে নতুন কোনও মাধ্যম খোঁজার ঝামেলায় পড়তে হচ্ছে তাদের।
গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি শেভরোলেট কয়েক বছর ধরেই অনলাইন ভিডিও বিজ্ঞাপন দিয়ে আসছে। তবে এ খাতে তারা বড় ধরনের কার্যক্রম এবং বিনিয়োগ শুরু করে ২০১২ সালে এসে। জেনারেল মোটরসের ডিজিটাল কনজিউমার এনগেজমেন্ট শাখার ব্যবস্থাপক ক্যারোলিন প্রোবস্ট আয়ার বলেন, গত বছরটা ছিল নতুন করে শুরুর মতো। এ সময় মৌলিক ভিডিও বিজ্ঞাপন বানানোর পাশাপাশি প্রচলিত টেলিভিশন কিংবা ইউটিউবের বদলে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের জন্য নতুন নতুন পদ্ধতি খুঁজতে শুরু করে শেভরোলেট।

আয়ার জানান, করভেট স্ট্রিংরে গাড়িটির বিজ্ঞাপন সেলফোন ব্যবহারকারী যতবার দেখেছেন তার সিকি ভাগও দেখেননি পিসি ব্যবহারকারীরা।
ওয়েব প্রকাশকদের জন্য ভিডিও অ্যাড দারুণ একটি ব্যবসা। কয়েক হাজারবার দেখার পর প্রচলিত ব্যানার অ্যাড থেকে মাত্র কয়েক ডলার আয় হয় তাদের। ই-মার্কেটারের ডেভিড হ্যালারম্যান জানান, ভিডিও বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে প্রতি হাজারবার দেখার জন্য ২০ ডলার করে পায় ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো।
আরবিসি ক্যাপিটাল মার্কেটের বিশ্লেষক মার্ক মাহানি বলেন, এ পর্যন্ত ইন্টারনেট বিজ্ঞাপনগুলোর বেশির ভাগ আসত পত্রিকা, সাময়িকী এবং ইয়েলো পেজের মতো মুদ্রিত মাধ্যমগুলো থেকে। কিন্তু এখন টিভি বিজ্ঞাপন বরাদ্দের একটি বড় অংশ চলে যাচ্ছে অনলাইন ভিডিও বিজ্ঞাপন খাতে।
স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেটের বড় স্ক্রিনের কারণে তাতে ভিডিও দেখার হারও বেড়ে গেছে।

You may also like this
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
en_USEnglish