The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ : পাশের হার ৮৬.৩৭ : জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮২ হাজার ২১৫

ঢাকা টাইমস্‌ রিপোর্ট ॥ আজ ৭ মে প্রকাশিত হচ্ছে এসএসসি পরীক্ষার ফল। এবার পাশের হার শতকরা ৮৬.৩৭ এদের মধ্যে ৮২ হাজার ২১৫ জন অর্জন করেছেন পূর্ণাঙ্গ জিপিএ।
এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ : পাশের হার ৮৬.৩৭ : জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮২ হাজার ২১৫ 1
সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে এবারের রেজাল্টের কপি তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদ। এ সময় শিক্ষা সচিব এবং শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানরা উপস্থিত ছিলেন।

গতবছর ১০টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণের হার ছিল ৮২. ৩১ শতাংশ। গতবছর পূর্ণাঙ্গ জিপিএ অর্জনকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৭৬ হাজার ৭৪৯ জন।

শিক্ষামন্ত্রী দুপুর ১টায় সংবাদ সম্মেলন করে ফলাফলের বিস্তারিত তুলে ধরবেন। দুপুর আড়াইটা থেকে পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ শিক্ষা বোর্ডের ওয়েব সাইড অথবা কেন্দ্র থেকে এবং এসএমএস পাঠিয়ে ফল জানতে পারবেন।

সরকারি এই সাইটে ঢুকেও রেজাল্ট নেওয়া যাবে:
http://www.educationboardresults.gov.bd/

http://resultsbd.com/hsc-result/hsc-result-2012-by-education-board-bangladesh.xhtml এ ছাড়াও উপরোক্ত সাইট বিজি থাকলে এই ওয়েবসাইটে ঢুকেও যে কেও রেজাল্ট পেতে পারেন:
http://resultsbd.com

মোবাইলে ফলাফল জানতে হলে ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে SSC Dha 123456 2012 and send it to 16222.

সার্বিক ফলাফলে সন্তোষ প্রকাশ করে শিক্ষামন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদ সংবাদ সম্মেলনে বলেন, শিক্ষার মান ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনুপ্রেরণা দিন দিন বাড়ছে। ইংরেজি, গণিত, পদার্থ ও রসায়ন বিজ্ঞানে পাসের হার আগের তুলনায় অনেক ভালো হওয়ায় সার্বিক পাসের হার বেড়েছে উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘ফলাফল সব সূচকেই ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে।’

সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থী পাস করেছে সিলেট বোর্ডে

এবার সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থী পাস করেছে সিলেট বোর্ডে, ৯১.৭৮ শতাংশ। এছাড়া ঢাকা বোর্ডে ৮৫.৯৫ শতাংশ, রাজশাহী বোর্ডে ৮৮.৩৩ শতাংশ, চট্টগ্রাম বোর্ডে ৭৮.৯৬ শতাংশ, কুমিল্লা বোর্ডে ৮৫.৬৪ শতাংশ, বরিশাল বোর্ডে ৮৬.৯৬ শতাংশ, যশোর বোর্ড ৮৭.১৬ শতাংশ ও দিনাজপুর বোর্ডে ৮৭.১৬ শতাংশ পরীক্ষার্থী পাস করেছে এবারের এসএসসিতে।

এবার আটটি সাধারণ বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডের অধিনে ১৪ লাখ ১২ হাজার ৩৭৯ জন শিক্ষার্থী মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এদের মধ্যে পাস করেছে ১২ লাখ ১৯ হাজার ৮৯৪ জন। এবার বাংলা দ্বিতীয় পত্র, ইংরেজি প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র এবং গণিত ছাড়া সব বিষয়ে সৃজনশীল পদ্ধতিতে পরীক্ষা হয়।

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড

এবার মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে ২ লাখ ৪১ হাজার ৫৭২ জন পাস করেছে; পাসের হার ৮৮.৪৭ শতাংশ। গতবছর এ বোর্ডে ৮৩.২৩ শতাংশ পাস করে। এবার মাদ্রাসা বোর্ড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ হাজার ৪৩৬ জন, গতবছরের থেকে ৬৮০ জন বেশি।

কারিগরি শিক্ষা বোর্ড

কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ৩ হাজার ৫৬৬ জন শিক্ষার্থী পাস করেছে; পাসের হার ৮০.৬৯ শতাংশ। এ বোর্ড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ হাজার ৫২৪ জন। গতবছর ১ হাজার ২০৫ জন পূর্ণ জিপিএ অর্জন করেছিল।

এবার ৩ হাজার ৩৭৭টি স্কুলে শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছে। আর সারাদেশে ১৪টি স্কুল থেকে কেও পাস করেনি বলে শিক্ষামন্ত্রী জানান।

খুশির এক অনন্য ধারা ॥ অতিতের সকল রেকর্ড ভঙ্গ

ইতিহাস সৃষ্টি হয়েছে এবারের এসএসসির ফলাফলে। ৭ মে প্রকাশিত এ ফল বাংলাদেশের ইতিহাসের সর্বসেরা। পাসের হার ৮৬ দশমিক ৩২ ভাগ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কৃতী শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবক এবং শিক্ষকদের অভিনন্দন জানিয়েছেন। শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ দারুণ উল্লসিত কিশোর শিক্ষার্থীদের এ ফলাফলে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতিনিয়তই পাসের হার বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটা ভালো লক্ষণ। ফলাফলের এ ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে। আর শিক্ষামন্ত্রী কৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, শিক্ষক-অভিভাবক কেউই শিক্ষার্থী বা সন্তানকে ফেল করার জন্য পড়ায় না। এ দু’পক্ষই আগের চেয়ে অনেক সচেতন। সচেতন শিক্ষার্থীরাও। এর বাইরে সরকার ভালো ফলের জন্য শিক্ষক প্রশিক্ষণ, মনিটরিং, বিশেষ বিষয়ে বিশেষ যত্নসহ বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে। আর এ কারণেই এসএসসিতে ঐতিহাসিক ফলাফল হয়েছে।

শুধু যে পাসের হারেই তা নয়, এসএসসির সর্বোচ্চ সাফল্য বলে বিবেচিত জিপিএ-৫ লাভের দিক থেকেও সংখ্যাটা অতীতের রেকর্ড ভেঙেছে। এ যাবৎ এসএসসিতে সর্বোচ্চ সংখ্যক জিপিএ-৫ লাভের ঘটনা ঘটে গত বছর। ওই বছর মোট জিপিএ-৫ লাভ করে ৬২ হাজার ৭৮৮ জন। এবার এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৬৫ হাজার ২৫২ জন। অবশ্য সামান্য ব্যতিক্রম ছাড়া পাসের হার আর জিপিএ-৫ লাভের সংখ্যার বিচারে বিগত কয়েক বছর যাবৎই উন্নয়ন ঘটেছে। ৮টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে গত বছর এসএসসি পরীক্ষার্থীদের গড় পাসের হার ছিল ৮২ দশমিক ১৬ ভাগ। ২০১০ সালে ছিল ৭৮ দশমিক ১৯ ভাগ, ২০০৯ সালে ছিল ৬৭ দশমিক ৪১ ভাগ। এর আগের বছর বা ২০০৮ সালে পাসের হার ছিল ৭০ দশমিক ৮১ ভাগ। একইভাবে ২০০৭ সালে পাসের হার ছিল ৫৭ দশমিক ৩৭ ভাগ। ২০০৬ সালে ছিল ৫৯ দশমিক ৪২ ভাগ। আটটি সাধারণ বোর্ডের ক্ষেত্রে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যাও বেড়ে রেকর্ড তৈরি হয়েছে। ২০১০ সালে পেয়েছিল ৬২ হাজার ১৩৪ জন। ২০০৯ সালে পেয়েছিল ৪৫ হাজার ৯৩৪ জন। তার আগের বছর বা ২০০৮ সালে পেয়েছিল ৪১ হাজার ৯১৭ জন। ২০০১ সালে প্রথম যখন গ্রেডিং পদ্ধতি চালু হয়, সে বছর সারাদেশে মাত্র ৭৬ জন এসএসসির এ সর্বোচ্চ সাফল্য অর্জন করেছিল।

এবার এসএসসিতে জিপিএ-৫ পাওয়া মোট ৬৫ হাজার ২৫২ শিক্ষার্থীর মধ্যে ছেলে ৩৬ হাজার ৫৭১ এবং মেয়ে ২৮ হাজার ৬৮১ জন। গত বছর জিপিএ-৫ পাওয়া মোট ৬২ হাজার ৭৮৮ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ছেলে ৩৬ হাজার এবং মেয়ে ২৬ হাজার ৭৮৮ জন ছিল। আর ২০১০ সালে ছেলে ৩৫ হাজার ৯৫৫ এবং মেয়ে ২৬ হাজার ১৭৯ জন ছিল। মাদ্রাসা বোর্ডে এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ হাজার ৪৩৬ জন। এর মধ্যে ছেলে ৯ হাজার ৯৮৬ এবং মেয়ে ৩ হাজার ৪৫০ জন। গত বছর জিপিএ-৫ পেয়েছিল মোট ১২ হাজার ৭৫৬ জন। যার মধ্যে ছেলে ছিল ৯ হাজার ১০ এবং মেয়ে ৩ হাজার ৭৪৬ জন। ২০১০ সালে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ২০ হাজার ৭৫৫ জন। কারিগরি বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ হাজার ৫২৪ জন। গত বছর পেয়েছিল ১ হাজার ২০৫ জন। ২০০৯ সালে পেয়েছিল ৬৪ জন। ২০১০ সালে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থী ছিল ৬৮জন। ২০০৮ সালে এ সাফল্য অর্জনকারী ছিল ৫৭ জন।

মিষ্টির দোকানে মিষ্টি নেই

রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরেজমিন দেখা যায়, কৃতিত্বে উচ্ছল শিক্ষার্থীরা আনন্দ-উল্লাস করছে। মিষ্টি বিতরণ, নাচ-গানের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা উপভোগ করে দিনটি। এক সময় দেখা গেলো মিষ্টির দোকানে মিষ্টি নেই। ভালো ফল করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে বয়ে যায় আনন্দের বন্যা। শিক্ষক-শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা একাকার হয়ে আনন্দ-উল্লাস করেন। মূলত ফল জানতে সকাল থেকেই শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ভিড় করতে থাকেন। শিক্ষা সচিব ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বলেন, আজ সারাদেশই আনন্দে উদ্বেল। আমরাও কৃতী শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবকদের সঙ্গে আনন্দিত। তিনি আনন্দের প্রমাণ পেতে মিষ্টির দোকানের ধুম কেনাকাটাকে দৃষ্টান্ত হিসেবে তুলে ধরেন।

১০ বোর্ডের মধ্যে এবার সবচেয়ে বেশি পাস করেছে শিক্ষামন্ত্রীর নিজের বোর্ড বলে পরিচিত সিলেট শিক্ষা বোর্ডে। পাসের হার ৯১ দশমিক ৭৮ ভাগ। গত বছর সবচেয়ে বেশি পাস করেছিল কুমিল্লা বোর্ডে ৮৫ দশমিক ৮৫ ভাগ। তারা এবার সপ্তম, মাত্র ৮৫ দশমিক ৬৪ ভাগ। মাদ্রাসা বোর্ডে গত বছর পাসের হার ছিল ৮৬ দশমিক ৭০ ভাগ। এবার তারা ৮৮ দশমিক ৪৭ ভাগ পাস করিয়ে দ্বিতীয় হয়। পাসের হারে এবার ষষ্ঠ হয়েছে ঢাকা বোর্ড। পাসের হার ৮৫ দশমিক ৯৫ ভাগ। যথারীতি এবারও ঢাকা বোর্ডে সর্বোচ্চ ২৫ হাজার ৬২৯ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। গত বছর পেয়েছিল ২৪ হাজার ২৯০ জন। ২০১০ সালে ২১ হাজার ১৪২ জন ও তার আগের বছর ১৯ হাজার ৮৬ জন জিপিএ-৫ পেয়েছিল। এছাড়া এবার রাজশাহী বোর্ডে ১০ হাজার ৭২৬ জন (গত বছর ৯ হাজার ৯৩৭), চট্টগ্রাম বোর্ডে ৫ হাজার ১৭৯ জন ( গত বছর ৪ হাজার ৮১৯), বরিশাল বোর্ডে ২ হাজার ৭৩০ জন (গত বছর ২ হাজার ৭৫৫), কুমিল্লা বোর্ডে ৫ হাজার ১৭৯ (গত বছর ৫ হাজার ৯৮১), যশোর বোর্ডে ৫ হাজার ৮২৫ জন (গত বছর ৭ হাজার ৩৭৩), সিলেট বোর্ডে ২ হাজার ৬১১ জন (গত বছর ২ হাজার ১৪৮) এবং দিনাজপুর বোর্ডে ৭ হাজার ৪৩১ জন (গত বছর ৫ হাজার ৪৮৫)। মাদ্রাসা বোর্ডে ১৩ হাজার ৪৩৬ জন (গত বছর ১২ হাজার ৭৫৬) এবং কারিগরি (ভোকেশনাল) বোর্ডে ৩ হাজার ৫২৪ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে (গত বছর ১হাজার ২০৫)।

ঢাকা বোর্ড

ঢাকা বোর্ডে এবার পরীক্ষা দেয় ৩ লাখ ২৪ হাজার ৪৯৬ জন। পাস করেছে ২ লাখ ৭৮ হাজার ৮৯২ জন। পাসের হার ৮৫ দশমিক ৯৫ ভাগ। সব বোর্ডেগুর মধ্যে এ বোর্ডে সর্বোচ্চ জিপিএ-৫ পেয়েছে, ২৫ হাজার ৬২৯ জন। এছাড়া জিপিএ-৪ থেকে ৫ এর মধ্যে পেয়েছে ৭৩ হাজার ৭৩১ জন, জিপিএ-৩.৫ থেকে ৪ এর মধ্যে পেয়েছে ৫৯ হাজার ৪৫২ জন, জিপিএ-৩ থেকে ৩.৫ এর মধ্যে পেয়েছে ৫৯ হাজার ৩৩৩ জন, জিপিএ-২ থেকে ৩ এর মধ্যে পেয়েছে ৫৭ হাজার ৪৭৫ জন এবং জিপিএ-১ থেকে ২ এর মধ্যে পেয়েছে ৩ হাজার ২৭২ জন। এ বোর্ডে মেয়েদের চেয়ে ছেলেরা ভালো ফল করেছে। ছেলেদের পাসের হার ৮৬ দশমিক ৯০ ভাগ, মেয়েদের পাসের হার ৮৫ ভাগ।

ঢাকা বোর্ডে সেরা দশ

সাফল্যের আনন্দে রাজধানীর সেরা স্কুলগুলোতে বৃহস্পতিবার ছিল উৎসবের বন্যা। তবে সেরা দশের তালিকায় এবারও ঢাকার বাইরের তিনটি প্রতিষ্ঠান স্থান করে নিয়েছে। সেরা স্কুলগুলোতে ফলাফল টাঙানোর সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় ছাত্রছাত্রী ও অভিভাবকদের বাঁধ ভাঙা আনন্দ আর উচ্ছ্বাস। সাফল্য অর্জনকারী পরীক্ষার্থীরা উল্লাসে ফেটে পড়ে। কোলাকুলি, হ্যান্ডশেক, হাতে হাত ধরে ঘোরাঘুরি, নৃত্য, গান- কোনকিছুই বাকি রাখেনি তারা। প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার ক্যামেরার সামনে সবাই নেচে গেয়ে আনন্দ প্রকাশ করে। অনেকেই ঢাকঢোল বাজিয়েও তাদের আনন্দের বহিঃপ্রকাশ করেছে। তাছাড়া স্কুলজুড়ে পড়েছিল মিষ্টি খাওয়ার ধুম। অনেকের চোখে ছিল আনন্দাশ্রু। বিরাট সাফল্যের গৌরব অর্জনের পরও অনেককে কাঁদতে দেখা যায়। সন্তানের সেরা সাফল্যে অনেক অভিভাবকের চোখে দেখা গেছে আনন্দাশ্রু। ছাত্রছাত্রীদের সেরা সাফল্যে শিক্ষক-শিক্ষিকারাও ছিলেন বেশ আনন্দিত। ছেলেমেয়েদের সাফল্যে তাদের মুখে গর্ব আর সন্তুষ্টির জ্যোতি সবার চোখেই ধরা পড়েছিল।

এবারের এসএসসি পরীক্ষায় ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে রাজউক উত্তরা মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ। প্রতিষ্ঠানটির মোট র‌্যাংক পয়েন্ট ৯৭.১৯। এ স্কুল থেকে ৪১২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে সবাই পাস করেছে। এদের মধ্যে মোট ৪০৬ জন পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে। র‌্যাংক পয়েন্টের ভিত্তিতে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে ডেমরার শামসুল হক খান হাইস্কুল। স্কুলটির প্রাপ্ত র‌্যাংক পয়েন্ট ৯৫.৪২। স্কুলে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৫০২ জন। পাস করেছে সবাই। এ স্কুল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৪৯ জন। তৃতীয় স্থানে রয়েছে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ। স্কুলটির প্রাপ্ত গ্রেড পয়েন্ট ৯৫.২৩। স্কুলে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১২১৩ জন। পাস করেছে সবাই। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০৪০ জন। ৯৩.২৮ র‌্যাংক পয়েন্ট পেয়ে চতুর্থ স্থান অর্জন করেছে ভিকারুননিসা নূন স্কুল। এ স্কুলে ১২৭৯ জন পরীক্ষা দিয়ে ১২৭৭ শিক্ষার্থী পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০১০ জন। পঞ্চম স্থানে রয়েছে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের ঢাকা রেসিডেনশিয়াল মডেল কলেজ। এ স্কুল থেকে ৩৮২ জন পরীক্ষা দিয়ে সবাই পাস করেছে এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩২০ জন। ৯১ পয়েন্ট পেয়ে ষষ্ঠ স্থান অর্জন করেছে মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ। এ প্রতিষ্ঠানের মোট পরীক্ষার্থী ও মোট জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫২। সপ্তম স্থানে রয়েছে মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়। স্কুলটি ৯০.৯৮ পয়েন্ট পেয়েছে। এ স্কুল থেকে ৩৫০ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৩৪৯ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৮ জন। অষ্টম স্থানে রয়েছে মিরপুরের মনিপুর হাইস্কুল। এ স্কুল থেকে মোট পরীক্ষা দেয় ১০৯৮ জন পরীক্ষার্থী। পাস করে ১০৯৭ জন এবং জিপিএ-৫ পায় ৭৬৯ জন। নবম স্থানে রয়েছে ময়মনসিংহ গার্লস ক্যাডেট কলেজ। এ স্কুলের ৪৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়ে সবাই জিপিএ-৫ পেয়েছে। ১০ম স্থানে রয়েছে ময়মনসিংহ জিলা স্কুল। এ স্কুলের ২৬৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়ে সবাই পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২২৩ জন।

রাজশাহী বোর্ড

রাজশাহী বোর্ডে পাসের হার ৮৮ দশমিক ৩৩ ভাগ। ১ লাখ ৩১ হাজার ৯৬৫ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করে ১ লাখ ১৬ হাজার ৫৫৯ জন। এদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ হাজার ৭২৬ জন। এছাড়া জিপিএ-৪ থেকে ৫ এর মধ্যে পেয়েছে ৩৩ হাজার ৮৮৮ জন, জিপিএ-৩.৫ থেকে ৪ এর মধ্যে পেয়েছে ২৪ হাজার ৭৯৩ জন, জিপিএ-৩ থেকে ৩.৫ এর মধ্যে পেয়েছে ২২ হাজার ৫০ জন, জিপিএ-২ থেকে ৩ এর মধ্যে পেয়েছে ২৩ হাজার এবং জিপিএ-১ থেকে ২ এর মধ্যে পেয়েছে ২ হাজার ১০২ জন। পাসের হারের দিক থেকে ছাত্রী শতকরা ৮৮ দশমিক ৬১ এবং ছাত্র ৮৮ দশমিক ০৭ ভাগ।

চট্টগ্রাম বোর্ড

এ বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ হাজার ১২১ জন আর পাসের হার ৭৮ দশমিক ৯৬। এ বোর্ডে মোট ৮৫ হাজার ৭৬৭ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ৬৭ হাজার ৭২২ জন। পাসের হারের দিক দিয়ে মেয়েদের চেয়ে ছেলেরা এগিয়ে রয়েছে। মেয়েদের পাসের হার যেখানে ৭৬.৩৭, সেখানে ছেলেদের পাসের হার ৮১.৯৩ ভাগ। চট্টগ্রাম বোর্ডে এবার জিপিএ-৪ থেকে ৫ এর মধ্যে পেয়েছে ১৭ হাজার ৩৬ জন, জিপিএ-৩.৫ থেকে ৪ এর মধ্যে পেয়েছে ১৩ হাজার ৫৫৫ জন, জিপিএ-৩ থেকে ৩.৫ এর মধ্যে পেয়েছে ১৪ হাজার ৮১৯ জন, জিপিএ-২ থেকে ৩ এর মধ্যে পেয়েছে ১৬ হাজার ৩৩০ জন এবং জিপিএ-১ থেকে ২ এর মধ্যে পেয়েছে ৮৬১ জন।

কুমিল্লা বোর্ড

এ বোর্ডে পরীক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ২৮ হাজার ৫৯১ জন। এর মধ্যে পাস করেছে ১ লাখ ১০ হাজার ১৩১ জন। পাসের হার ৮৫ দশমিক ৬৪। এ বোর্ড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ হাজার ১৭৯ জন। এছাড়া জিপিএ-৪ থেকে ৫ এর মধ্যে পেয়েছে ২৭ হাজার ৭২৫ জন, জিপিএ-৩.৫ থেকে ৪ এর মধ্যে পেয়েছে ২৪ হাজার ১১৫ জন, জিপিএ-৩ থেকে ৩.৫ এর মধ্যে পেয়েছে ২৫ হাজার ৩৩০ জন, জিপিএ-২ থেকে ৩ এর মধ্যে পেয়েছে ২৬ হাজার ১০৩ জন এবং জিপিএ-১ থেকে ২ এর মধ্যে পেয়েছে ১ হাজার ৬৭৯ জন। এ বোর্ডেও মেয়েদের চেয়ে ছেলেরা ভালো ফল করেছে। ছেলেদের পাসের হার ৮৮ দশমিক ৩৪ ভাগ, মেয়েদের পাসের হার ৮৩ দশমিক ৩২ ভাগ।

বরিশাল বোর্ড

বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ৮৬ দশমিক ৯৬ ভাগ। এ বছর পরীক্ষায় অংশ নেয় ৬৩ হাজার ৩৭৯ জন। এর মধ্যে পাস করেছে ৫৫ হাজার ১১৭ জন। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৭৩০ জন। এছাড়া ১৩ হাজার ৬৮৯ জন জিপিএ ৪<৫, ১১ হাজার ৯৫০ জন জিপিএ ৩.৫<৪, ১২ হাজার ৩৫১ জন জিপিএ ৩<৩.৫, ১৩ হাজার ৪৩৯ জন জিপিএ ২<৩ এবং ৯৫৮ জন জিপিএ ১<২ পেয়েছে। যশোর বোর্ড : যশোর বোর্ডে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৩১ হাজার ৭৬৩ জন। এর মধ্যে পাস করেছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৪৭ জন। পাসের হার ৮৭ দশমিক ১৬ ভাগ। মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ হাজার ৮২৫ জন। এছাড়া জিপিএ-৪ থেকে ৫ এর মধ্যে পেয়েছে ৩০ হাজার ৮২৯ জন, জিপিএ-৩.৫ থেকে ৪ এর মধ্যে পেয়েছে ২৬ হাজার ৩ জন, জিপিএ-৩ থেকে ৩.৫ এর মধ্যে পেয়েছে ২৬ হাজার ৪৩৭ জন, জিপিএ-২ থেকে ৩ এর মধ্যে পেয়েছে ২৪ হাজার ৫৬৬ জন এবং জিপিএ-১ থেকে ২ এর মধ্যে পেয়েছে ১ হাজার ১৮৭ জন। এ বোর্ডেও মেয়েদের চেয়ে ছেলেরা ভালো ফল করেছে। ছেলেদের পাসের হার ৮৮ দশমিক ০৭ ভাগ, মেয়েদের পাসের হার ৮৬ দশমিক ২০ ভাগ। সিলেট বোর্ড

এবার সবচেয়ে বেশি পাস করেছে এ বোর্ডে। এ বোর্ডে পরীক্ষায় সর্বমোট অংশ নেয় ৫৮ হাজার ৩৭৬ জন। পাস করেছে ৫৩ হাজার ৫৭৯ জন। এর মধ্যে ছেলে ২৩ হাজার ৮৯৩ জন ও মেয়ে ২৯ হাজার ৬৮৬ জন। পাসের হার শতকরা ৯১ দশমিক ৭৮। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৬১১ জন। এছাড়া জিপিএ-৪ থেকে ৫ এর মধ্যে পেয়েছে ১২ হাজার ৭৯৯ জন, জিপিএ-৩.৫ থেকে ৪ এর মধ্যে পেয়েছে ১২ হাজার ২০৬ জন, জিপিএ-৩ থেকে ৩.৫ এর মধ্যে পেয়েছে ১২ হাজার ৮৫৩ জন, জিপিএ-২ থেকে ৩ এর মধ্যে পেয়েছে ১২ হাজার ৩২৬ জন এবং জিপিএ-১ থেকে ২ এর মধ্যে পেয়েছে ৭৮৪ জন। এ বোর্ডেও মেয়েদের চেয়ে ছেলেরা ভালো ফল করেছে। ছেলেদের পাসের হার ৯২ দশমিক ৩৯ ভাগ, মেয়েদের পাসের হার ৯২ দশমিক ৩৯ ভাগ।

দিনাজপুর বোর্ড

এ বোর্ডে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১ লাখ ২৩ হাজার ৮০৭ জন। এর মধ্যে পাস করেছে ১ লাখ ৭ হাজার ৯০৯ জন। পাসের হার ৮৭ দশমিক ১৬। এ বোর্ড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ হাজার ৪৩১ জন। এছাড়া জিপিএ-৪ থেকে ৫ এর মধ্যে পেয়েছে ২৭ হাজার ৭৪৯ জন, জিপিএ-৩.৫ থেকে ৪ এর মধ্যে পেয়েছে ২২ হাজার ৩৩৬ জন, জিপিএ-৩ থেকে ৩.৫ এর মধ্যে পেয়েছে ২০ হাজার ৯৯০ জন, জিপিএ-২ থেকে ৩ এর মধ্যে পেয়েছে ২৫ হাজার ৯২০ জন এবং জিপিএ-১ থেকে ২ এর মধ্যে পেয়েছে ৩ হাজার ৪৮৩ জন। এ বোর্ডেও মেয়েদের চেয়ে ছেলেরা ভালো ফল করেছে। ছেলেদের পাসের হার ৮৭ দশমিক ৭২ ভাগ, মেয়েদের পাসের হার ৮৬ দশমিক ৫৬ ভাগ।

উল্লেখ্য যে, আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, দাখিল ও কারিগরি বোর্ডের অধীনে এবার ১৪ লাখ ২০ হাজার ৫৭ জন শিক্ষার্থী এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে ৭ লাখ ৩৫ হাজার ২২৯ জন ছাত্র এবং ৬ লাখ ৮৪ হাজার ৮১৮ জন ছাত্রী।

জানানো হয়, এসএসসিতে ১০ লাখ ৫২ হাজার ৯৬৯ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৫ লাখ ৩২ হাজার ৮১৮ জন ছাত্রী এবং ৫ লাখ ২০ হাজার ১১৫ জন ছাত্র। এবারই প্রথমবারের মতো এসএসসিতে ছাত্রদের চেয়ে ছাত্রীর সংখ্যা ১২ হাজার ৬৬৭ জন বেশি।

এবার এসএসসিতে বাংলা দ্বিতীয় পত্র, ইংরেজি ১ম ও ২য় পত্র এবং গণিত ছাড়া সকল বিষয়ে সৃজনশীল প্রশ্নে পরীক্ষা হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত ১ ফেব্রুয়ারি এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যেই ফল প্রকাশ করা হচ্ছে।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali