The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

আত্মহত্যার জঙ্গল আবিষ্কার! [ভিডিও]

আত্মহত্যা হতে বিরত থাকার নানা পরামর্শ বা সতর্কবার্তা সাইন বোর্ডের আকারে ঝোলানো রয়েছে এই জঙ্গলের বিভিন্ন স্থানে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এমন এক জঙ্গল আবিষ্কার করা হয়েছে যাকে বলা হয় আত্মহত্যার জঙ্গল! জাপানের ফুজি পর্বতমালার উত্তর-পশ্চিমে প্রায় ৩৫ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে এই ভয়ংকর জঙ্গলটি!

আত্মহত্যার জঙ্গল আবিষ্কার! [ভিডিও] 1

সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, আত্মহত্যা হতে বিরত থাকার নানা পরামর্শ বা সতর্কবার্তা সাইন বোর্ডের আকারে ঝোলানো রয়েছে এই জঙ্গলের বিভিন্ন স্থানে। তবুও প্রতিবছর গড়ে ১০০ জন এই জঙ্গলে এসে আত্মহত্যা করেন বলে এক তথ্যে জানা গেছে।

জানা যায়, অদ্ভুত ও রহস্যে ঘেরা এই জঙ্গলের নাম অওকিগাহারা। বিভিন্ন পরিসংখ্যান অনুযায়ী, আত্মহত্যার সংখ্যার বিচারে অওকিগাহারা অরণ্য বিশ্বে দ্বিতীয়তম। প্রথম স্থানে রয়েছে আমেরিকার সান ফ্রান্সিসকোর গোল্ডেন ব্রিজ নামক স্থানটি।

জাপানের প্রাচীন বিশ্বাস মতে, এই জঙ্গলে মৃত ব্যক্তির আত্মারা সব সময় ঘুরে বেড়ায়। এখানে কোনও জীবিত ব্যক্তি এলে তাঁকে প্রভাবিত করে এইসব আত্মারা। শোনা যায় যে, ১৯৬০ সালে সেইকো মাটসুমোটো নামে এক জাপানি লেখকের দুটি উপন্যাস ‘লিট’ এবং ‘টাওয়ার অফ ওয়েবস’ প্রকাশের পর হতেই স্থানীয় মানুষের মধ্যে এখানে এসে আত্মহত্যার প্রবণতা আরও বেড়ে যায়। এর কারণ হলো, এই উপন্যাসের দুটি চরিত্র পরিবার ও সন্তানের শুভ কামনায় এই বনে এসেই আত্মহত্যা করেছিল।

সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, উনবিংশ শতাব্দীতে এই এলাকায় ‘উবাসুতে’ নামে এক অদ্ভুত রীতি পালিত হয়ে আসছে। এই রীতি অনুযায়ী মৃত্যু পথযাত্রী বৃদ্ধাদের এই জঙ্গলে এসে ছেড়ে চলে যেতেন তাদেরই পরিবারের সদস্যরা। তারপর এখানেই মৃত্যু ঘটতো তাদের। স্থানীয়দের মধ্যে এখনও অনেকেই বিশ্বাস করেন, এখানে মৃত বৃদ্ধাদের আত্মারা এখনও এখানে ঘুরে বেড়ান সর্বত্র।

এক তথ্যে জানা যায়, ১৯৮৮ সাল হতে এখন পর্যন্ত গড়ে প্রতিবছর ১০০ জন এই জঙ্গলে এসে আত্মহত্যা করেছেন। ২০০২ সালে এই জঙ্গলের মধ্যে ৭৮টি মৃতদেহ পাওয়া যায়। ২০০৩ সালে এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১০০-তে। ২০০৪-এ এই সংখ্যাটা বেড়ে দাঁড়ায় ১০৮ এ। তারপর হতে স্থানীয় প্রশাসন মৃতের সংখ্যা প্রকাশ করা বন্ধ করে দেন। এর কারণ হিসেবে মনে করা হয় এই সংখ্যা প্রকাশের কারণে মানুষের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা আরও বাড়তে পারে। তাই আত্মহত্যার বিষয়টি গোপন করা হয়।

দেখুন ভিডিওটি

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali