দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গুলশান ২ নম্বরের ৯০ নম্বর সড়কের গুলশান সেন্টার পয়েন্টের তৃতীয় তলায় ‘শেফ’স টেবিল’ ফুডকোর্টটি চালু হয়েছে গত ১২ জুলাই থেকে। এক ছাদের নিচে ২৬টি রেস্তোরাঁর বৈচিত্র্যময় স্বাদের খাবার যাচ্ছে শেফ’স টেবিলে।
গুলশান, বনানী, বারিধারা এলাকার মানুষের কথা ভেবে নতুন এই ফুডকোর্ট তৈরি করেছে ইউনাইটেড গ্রুপ। ২৭ হাজার বর্গফুট জায়গাজুড়ে তৈরি করা এই ফুডকোর্টটির এক ছাদের নিচে রয়েছে ২৬টি রেস্তোরাঁ। আর এখানে পাওয়া যাবে ২২টি আলাদা আলাদা স্বাদ ও পদের খাবার।
শেফ টেবিল বলতে বোঝায় এখানে প্রতিটি রেস্তোরাঁয় একজন শেফ থাকেন। তাঁর কাছে গিয়ে কোনো খাবারের জন্য বলা হলে তিনি তা রান্না করে পরিবেশন করেন। এ ছাড়া আরও একটি বিশেষত্ব হলো—একেকটি রেস্তোরাঁয় একেক রকমের খাবার পাওয়া যায়। যেমন বার্গার পাওয়া যাবে শুধু ম্যাডশেফ এক্স রেস্তোরাঁয়। এখানে আর অন্য কিছু পাওয়া যাবে না। শেফের কাছে গিয়ে পছন্দমতো বার্গারের ফরমাশ করলে তিনি অল্প সময়ে সেই বার্গার তৈরি করে দেবেন। একই ভাবে ‘মেক্সিকোর খাবারের জন্য রয়েছে ‘দোস লোকোস’, আরবের খাবারের জন্য ‘আত্ব-তীন’, চীনের ‘নি হাও’, পিজ্জার জন্য ‘পিজ্জা গাই’, থাই খাবারের জন্য ‘থাই অ্যামারাল্ড’ ইত্যাদি। ডেজার্ট তথা আইসক্রিম, কেক বা পেস্ট্রি পাওয়া যাবে ‘ক্লাব জেলাটো’তে, এর পাশেই আছে কফির ও বেকারি পণ্যের ‘অ্যামারাল্ড বেকারি অ্যান্ড ক্যাফে’। আরও আছে ভারতীয় ও জাপানি খাবারের আলাদা দুটি দোকান।
এখানে ইউনাইটেড গ্রুপের নিজের চারটি দোকান। ‘সো জুসি’তে সব ধরনের জুস এবং ‘গ্রিনস অ্যান্ড সিডস’-এ সব ধরনের সালাদ পাওয়া যাবে। আর দুটি বেভারেজ শপ। খাবারের দোকানগুলোতে খাবার পানি ও কোমল পানীয় দেবে শেফ’স টেবিল।
শেফ’স টেবিল রেস্তোরাঁটির খোলা থাকবে প্রতিদিন সকাল আটটা থেকে রাত দুইটা পর্যন্ত।
Location: