The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বিজ্ঞান বলছে: পৃথিবী মানুষের আদি ‘বাড়ি’ নয়!

কেনোই বা সৌরজগতের অন্য কোনও গ্রহে নয়, এই নীল রংয়ের গ্রহেই জন্ম নিলো প্রাণ?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিজ্ঞানীরা বলেছেন, পৃথিবী মানুষের আদি ‘বাড়ি’ নয়! গবেষকের দাবিকে ঘিরে রহস্য এমনই নানা যুক্তিজাল বিস্তার করেছে।

বিজ্ঞান বলছে: পৃথিবী মানুষের আদি ‘বাড়ি’ নয়! 1

বিজ্ঞানীদের দেওয়া তথ্য নিয়ে প্রকাশিত বইটি নিয়ে চলছে জোর তর্ক-বিতর্ক। মানুষের বাড়ি আসলে কোথায়? এই তথ্যকে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন গবেষক।

আসলে আমি কে? মানুষের জীবনের সবচেয়ে সরল অথচ সবচেয়ে জটিল প্রশ্ন এটিই। জন্ম ও মৃত্যু তার মাঝে কাটিয়েছে একটা আস্ত জীবন। তবে কী করে সম্ভব হলো এমনটা?

কেনোই বা সৌরজগতের অন্য কোনও গ্রহে নয়, এই নীল রংয়ের গ্রহেই জন্ম নিলো প্রাণ? শুধু তো সৌরজগতই নয়, এখন পর্যন্ত যতো অন্বেষণ, তাতে অন্য কোনও নক্ষত্রমণ্ডলীতেও মেলেনি প্রাণের কোনো চিহ্ন!

তাহলে এমন বিরল সৌভাগ্য কীভাবে জুটে গেলো পৃথিবীর কপালে? বিজ্ঞানী হতে দার্শনিক হাজার হাজার বছর ধরে পাক খাচ্ছে যে প্রশ্নটি আজও ঘুরপাক খেতে থাকে। সম্প্রতি একটি বই নিয়ে শোরগোল শুরু হয়েছে নেট দুনিয়ায়।

এই বইয়ের নাম ‘হিউম্যানস আর নট ফ্রম আর্থ’। নাম শুনেই বোঝা যায়, লেখক ডঃ এলিস সিলভারের দাবিটা কী ঠিক? এহেন দাবিকে ঘিরে যে বিতর্ক তৈরি হবে তাতে আর আশ্চর্যই বা কী!

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বিবর্তনবাদ নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত বিস্তর গবেষণা করেছেন সিলভার। তাঁর দৃঢ় বিশ্বাস যে, এই গ্রহে মানুষ যতোই মৌরসীপাট্টা গেড়ে বসুক না কেনো, তারা এসেছে বাইরের অন্য কোনো গ্রহ থেকে।

নিজের যুক্তির সপক্ষে লেখকের দাবি হলো, সূর্যের প্রখর তাপ লেগে মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পৃথিবীর পরিবেশে মানুষ বহু ক্ষেত্রেই সমস্যায় পড়ে থাকে। এমন একজনও মানুষও নেই, যে একশো শতাংশ সুস্থ জীবন যাপন করেছেন।

এমনই নানা যুক্তিজাল বিস্তার করেছেন এই বইয়ের লেখক। বইটি নিয়ে চলছে নানা তর্ক-বিতর্ক। তবে সিলভার যা বলেছেন, তা নতুন কিছুই নয়। এর আগেও এমন দাবি শোনা গেছে অনেকবার।

পাশাপাশি বিজ্ঞানীদের দাবি হলো, মহাজাগতিক ব্যাকটিরিয়াই মূলত পৃথিবীতে বয়ে এনেছে প্রাণের বীজ। ১৯৯৮ সালে টেক্সাস এবং মরক্কোতে আবিষ্কৃত হয় দু’টি উল্কাখণ্ড। ৪.৫ বিলিয়ন বছর পূর্বে ওই উল্কা দু’টি পৃথিবীতে আছড়ে পড়েছিল বলে দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা।

গবেষণায় নেমে বিজ্ঞানীরা জানতে পারেন, ওই উল্কাখণ্ডতে রয়ে গেছে পানি ও বিভিন্ন জৈব যৌগ। সেই চিহ্ন হতেই পৃথিবীর প্রাণ-রহস্য খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা। সিলভারের দাবি হলো, সেই গবেষণার কথাই নতুন করে মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে।

তাহলে সত্যিই কী মহাকাশের অন্য কোণ গ্রহ থেকে এসেছে মানুষ? অন্য এলিয়েনরাই কী আমাদের পৌঁছে দিয়েছে এই গ্রহে? উত্তরটাই এখন তন্নতন্ন করে খুঁজে চলেছেন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। হয়তো কোনও এক দিন তেমনই প্রমাণ মিলেও যাবে। সেদিন সিলভারের বইটির কথা আরও বেশি করে আলোচনায় উঠে আসবে এমনটিই ধারণা করা হচ্ছে।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali