The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ঘরে বসে গ্যাস্ট্রিক সমাধান

এই রোগ মূলত হেলিকোব্যাকটার পাইলোরি নামের এক প্রকার জীবাণু যা আমাদের পাকস্থলীর ডিওডেনামে বাসা বাধে যার ফলে আমাদের নানান প্রদাহ সৃষ্টি হয়

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমাদের বর্তমান সময়ে গ্যাস্ট্রিক যেন জীবনসঙ্গীতে পরিণত হয়েছে। গ্যাস্ট্রিক আমাদের প্রায় সকলের ঘরে ঘরে। গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় প্রায় আমাদের জনসংখ্যার অর্ধেক মানুষ ভুগছি। আজ জেনে নিন ঘরে বসে গ্যাস্ট্রিক সমাধান।

ঘরে বসে গ্যাস্ট্রিক সমাধান 1

এই রোগ মূলত হেলিকোব্যাকটার পাইলোরি নামের এক প্রকার জীবাণু যা আমাদের পাকস্থলীর ডিওডেনামে বাসা বাধে যার ফলে আমাদের নানান প্রদাহ সৃষ্টি হয়। গ্যাস্ট্রিক আমাদের নানান কারনে হয়ে থাকে সময়মত খাবার না খেলে, তেল জুক্ত খাবার বেশি খেলে, পানি কম পরিমানে পান করলে, বাইরের জাংকফুড বেশি খেলে ইত্যাদি কারনে আমাদের গ্যাস্ট্রিক হতে পারে। এই গ্যাস্ট্রিকের কারনে আমাদের বমি ভাব, বমি করা, পেটে ক্ষুধা, ক্ষুধা হ্রাস পাওয়া, খাওয়ার পর উপরের পেট বেশি ভরে গিয়েছে অনুভূতি হওয়া, পেটে জ্বালা-পোড়া করা, বদহজম, ইত্যাদি নানান ধরণের সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়া গ্যাস্ট্রিকের কারনে আমাদের ফুড পয়জনিং, কিডনিতে পাথর ও আলসার এর মত নানান ধরনের জটিল রোগ আমাদের শরীরে বাসা বাঁধতে পারে। গ্যাস্ট্রিকের যন্ত্রণায় আমরা নানান ট্যাবলেট ও সিরাপ গ্রহণ করে থাকি। যার ফলে আমরা ক্ষণিকের জন্য আরাম পেলেও এর থেকে সম্পূর্ণ পরিত্রাণ মেলেনা।অতিরিক্ত ওষুধ গ্রহণ করলেও এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আমাদের শরীরকে দুর্বল করে তুলতে পারে।

তাহলে আসুন জেনে নেই গ্যাস্ট্রিক সমাধানের কিছু ঘরোয়া সমাধানঃ

পুদিনা ও তেতুল পাতাঃ গ্যাস্ট্রিক নির্মূলে পুদিনা পাতা খুবি উপকারী একটি ঔষধ। পরিমাণমত পানিতে ৫ থেকে ১০ টি পরিষ্কার পুদিনা পাতা ফুটিয়ে নিন। তারপর তা গ্রহণ করুন দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার পেট ফাঁপা, বমিভাব ও ব্যাথা কমে যাবে।
তেতুল পাতা ভাল করে বেটে পিশে তা এক গ্লাস দুধের সাথে মিশিয়ে নিয়মিত পান করুন। এই মিশ্রণ আমাদের হজমের জন্য খুবি উপকারী।

আদাঃ পেটের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সমাধানে আদা একটি কার্যকারী ও উপকারী খাদ্য উপাদান। খাবার গ্রহণের পর এক টুকরো আদা ভালকরে চিবিয়ে খেলে গ্যাসের সমস্যার কোনপ্রকার ঝুঁকি থাকে না। এছাড়া আদা চা, আদা মিশ্রণ, আদা যুক্ত পানি ইত্যাদি গ্রহণ করলে আমাদের পেটের গ্যাসের পাশাপাশি বদ হজমের ঝুঁকিও কমে যায়।

পানিঃ আমাদের শরীরের নানান ছোট বড় রোগের পাশাপাশি গ্যাস্ট্রিক নিরাময়য়েও পানি একটি বিশেষ ভুমিকা পালন করে থাকে। আমাদের সকলের প্রতিদিন ৭থেকে ৮ গ্লাস পানি পান করতে হবে। খাবার এর পাশাপাশি আমাদের সকলের পানি পানের প্রতি আরো বিশেষ খেয়াল করতে হবে।

আলুঃ আলুর রস গ্যাস্ট্রিক রোধে অতীব পরিচিত একটি নাম। আলুর রসে থাকা অ্যালকালাইন গ্যাস্ট্রিক রোধে বিশেষ ভাবে ভুমকা পালন করে থাকে। দুটি আলুকে গ্রেট করে তা থেকে রস বের করে নিতে হবে। তারপর তা গরম পানির সাথে মিশিয়ে গ্রহণ করতে হবে। এই পানিয় অন্তত ২ সাপ্তাহ দিনে দুই থেকে তিন বার পান করলে খুবি দ্রুত এর ফলাফল পাওয়া যাবে।

কলা ও কমলাঃ পেট পরিষ্কার করতে কলার জুড়ি নেই তা আমরা প্রায় সকলেই জানি। কলা একটি আঁশ জাতিয় ফল যা আমাদের পেটের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার পাশাপাশি পেট পরিষ্কার রাখে। কমলা ও কলা আমাদের পেটের অতিরিক্ত সোডিয়াম দূর করে থাকে যার ফলে আমাদের পেটে গ্যাস তইরিতে বাঁধা সৃষ্টি হয়। আমাদের সকলের দৈনিক নিয়ম করে একটি অথবা দুটি কলা গ্রহণ করা উচিত।

লেবু ও সোডাঃ একটি লেবুকে চিপে প্রথমে রস করে নিতে হবে তারপর তাতে এক টেবিল চামচ বেকিং সোডা ও পরিমাণ মত পানি মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে নিতে হবে। এটি আমাদের দেহে গ্যাস্ট্রিকের ক্ষেত্রে খুবি দ্রুত কাজ করতে সক্ষম। যদি আমাদের কারো গ্যাস্ট্রিকের ব্যাথা বেশি থাকে তাহলে একটি লেবুর রস গরম পানিতে মিশিয়ে খেলে কিছুক্ষণের মধ্যেই ব্যাথা কমে যাবে।
এছাড়া দুধ, দই, মৌরির পানি, সরষে, ভেষজ চা, লবঙ্গ ইত্যাদি গ্রহণ করেও আমরা আমাদের গ্যাস্ট্রিক সমস্যা সমাধান করতে পারি।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali