The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

গাছের পাতায় পাওয়া যাবে স্বর্ণের খোঁজ!

আদিকাল হতেই আজন্ম স্বর্ণের পেছনে ছুটে চলেছে মানুষ

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গাছের পাতায় পাওয়া গেলো স্বর্ণের খোঁজ! এমন একটি সংবাদ সকলকে বিস্মিত করেছে। সত্যিই কী গাছের পাতায় স্বর্ণের খোঁজ পাওয়া যাবে? কিভাবে সেটি সম্ভব?

গাছের পাতায় পাওয়া যাবে স্বর্ণের খোঁজ! 1

আমরা জানি সোনা কখনও গাছে ধরে না। কিন্তু গাছের পাতায় স্বর্ণের খোঁজ পাওয়ার পর দুনিয়া জোড়া হুলুস্থুল কাণ্ড পড়ে গেছে। অনেকেই নিজের গাছের পাতার দিকে একবার হলেও তাকাচ্ছেন। তাদের গাছের পাতায় সোনা আছে কি না সেটি দেখার জন্য। খবরটি পড়েই আগে দোড় দিচ্ছেন নিজেদের গাছের দিকে। কিন্তু সব গাছেই কি স্বর্ণের খোঁজ পাওয়া যাবে?

আদিকাল হতেই আজন্ম স্বর্ণের পেছনে ছুটে চলেছে মানুষ। প্রযুক্তি উন্নত হওয়ার পর স্বর্ণের খনি খোঁজা শুরু হয়। নতুন নতুন স্বর্ণের খনি খোঁজাটা মানুষের যেনো এক অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। তবে বিষয়টি কিন্তু এখনও কষ্টসাধ্য রয়ে গেছে।

সে কারণে অনেক দিন ধরেই সোনার খনি খুঁজে বের করার সহজ উপায় খুঁজছিল মানুষ। বিষয়টি নিয়ে চলছিল বিস্তর গবেষণাও। এবার গবেষক দল জানিয়েছেন, গাছের পাতায় জানিয়ে দিবে গাছটির নিচের মাটিতে আদতেও সোনা ফলছে কিনা।

বিজ্ঞানীদের মাথায় এমন ধারণা এসেছিলে চল্লিশের দশকে। তবে তার কোনো বাস্তব প্রয়োগে ফল পাওয়া যাচ্ছিল না। তবে ২০১৯ সালে এসে গবেষকরা জানিয়েছেন যে, যেসব গাছের শেকড় মাটির অনেক নিচ পর্যন্ত যায় এবং তারা গভীর হতে পানি ও খনিজ সংগ্রহ করে সেসব গাছের পাতা বিশ্লেষণ করলে জানা যাবে কী রয়েছে ওই গাছের নিচের ভূগর্ভে। এই বিশ্লেষণে এবার সফলও হয়েছেন গবেষকরা- এমন দাবি করা হয়েছে।

বিজ্ঞানীদের দাবি হলো, এমন কোনো গাছের পাতায় যদি দশমিক ১৫ পিপিবি (পার্টস পার বিলিয়ন হিসেবে) পরিমাণ স্বর্ণের অস্তিত্ব পাওয়া যায় তাহলে বুঝতে হবে সে মাটির নিচে কোনো স্বর্ণের খনির অস্তিত্বই নেই। এই পিপিবির পরিমাণ যদি ৪ হয়, তাহলে নিশ্চিত এই গাছের নিচে (অর্থাৎ ভূগর্ভে) স্বর্ণের খনি রয়েছে।

২০১৩ সালে একটি গবেষণা চালিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীরা। ওই গবেষণায় অংশ নেন অস্ট্রেলিয়ার কমনওয়েলথ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ (সিএসআইআরও) এবং কেনসিংটনের সায়েন্স অ্যান্ড রিসোর্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের গবেষকরা।

ওই গবেষকরা অস্ট্রেলিয়ার একটি স্বর্ণখনির ওপরে থাকা ইউক্যালিপটাস গাছের পাতা, বাকল এবং কাণ্ড পরীক্ষা করে দেখেন। এসব নমুনায় তারা ৮০ পিপিবি স্বর্ণের অস্তিত্ব খুঁজে পান। তবে খনির ২০০ মিটার দূরের গাছের পাতায় মাত্র ৪ পিপিবি স্বর্ণের অস্তিত্ব পান।

ওই বছরই নেচার জার্নালে এই বিষয়টি প্রকাশিত হয়। সেখানে বলা হয় যে, কোনো জায়গায় সোনার খনি রয়েছে কি না তা নির্ধারণে খোঁড়াখুঁড়ি করে পরিবেশ এবং সময় নষ্ট না করে আগাম বার্তা পেতে হলে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের নির্দিষ্ট কিছু গাছের পাতা পরীক্ষা করলেই ফলাফল বের করে আনা সম্ভব।

এই পদ্ধতি শুধু সোনার খনি খুঁজতে নয়- বিসমাথ, অ্যান্টিমনির মতো ধাতুর খনির বেলাও কার্যকর হবে বলে জানানো হয় ওই জার্নালের তথ্যে।

উল্লেখ্য যে, অস্ট্রেলিয়ার খনি কোম্পানি মারমোটা ইতিমধ্যেই এই পদ্ধতির প্রয়োগ করে খনি সন্ধানে নামার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির আওতাধীন দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার অরোরা ট্যাংক সাইটে প্রথম পরীক্ষামূলকভাবে এই পদ্ধতির প্রয়োগ করা হবে বলে জানিয়েছেন কোম্পানির কর্মকর্তারা।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali