The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

গন্ধ শুঁকে শুঁকে পচা মাংস কিনে খান যে দেশের মানুষ!

অর্থ মন্দা শুরুর পর হতে শহরের শপিংমল, দোকানপাট বন্ধ হয়ে যাওয়া শুরু হয়েছে ভেনিজুয়েলার

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মাংস পচে গেলে তা ফেলে দেওয়া হয় সেটি আমাদের সকলের জানা। কিন্তু তাই বলে গন্ধ শুঁকে শুঁকে পচা মাংস কিনে খাওয়া! এমন দেশেও আছে নাকি! এমন ঘটনা ভেনিজুয়েলার।

গন্ধ শুঁকে শুঁকে পচা মাংস কিনে খান যে দেশের মানুষ! 1

চরম মুদ্রাস্ফীতির জাঁতাকলে পিষ্ট ভেনেজুয়েলার জনগণ। চারদিকে কেবল সংকট আর সংকট। একদিকে খাবারের অভাব, অন্যদিকে নেই বিদ্যুৎ। প্রায় ৯ মাস যাবত বিদ্যুতের ঘন ঘন যাওয়া-আসা খেলায় ফ্রিজে থাকা মাংসও পচে গন্ধ বেরিয়ে যাচ্ছে। খাদ্য সংকটের কারণে এসব মাংস ফেলে না দিয়ে বাজারে নিয়ে যাচ্ছেন বিক্রেতারা। ক্রেতারাও কিনছেন ওইসব পচা মাংস!

শুধু তাই নয়, কেনার আগে ক্রেতারা আবার নাক বাড়িয়ে শুঁকে শুঁকে কিনছেন! বোঝার চেষ্টা করছেন যে, ‘একেবারেই বেশি পচা, নাকি একটু-আধটু পচা! শেষ পর্যন্ত খাওয়া যাবে তো!’

সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, ভেনিজুয়েলার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মারাকাইবোর বাসিন্দারা গা গুলিয়ে ওঠা পচা-দুর্গন্ধময় মাংস দরদাম করেই কিনে নিয়ে যাচ্ছেন হর হামেশা। পচা হওয়ায় একটু সস্তাতেই পাওয়া যাচ্ছে গরু, ছাগল ও মুরগির মাংস।

দেশটির গরীবরা এসব মাংস কিনে খুশি মনে ঘরে ফিরছেন। কারণ হলো অপ্রতুল হলেও বাজারে ভালো মাংস প্রতি কেজি ৭৫ লাখ বলিভার!

জানা যায়, ভেনিজুয়েলার তেল মজুদের অর্ধেকের বেশিই আসে মারাকাইবো শহর হতে। অর্থ মন্দা শুরুর পর হতে শহরের শপিংমল, দোকানপাট বন্ধ হয়ে যাওয়া শুরু হয়েছে। প্রায় ৯ মাস ধরে ১৫ লাখ বাসিন্দার এই শহরে চরম বিদ্যুৎ ঘাটতি চলছে। গত দুই মাসে তা চরম আকার ধারণ করেছে। ১০ আগস্ট হতে শহরের বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন পুরোপুরিভাবে নষ্ট।

তারপর থেহতে পুরো অন্ধকারে নিমজ্জিত রয়েছেন মারাকাইবোবাসী। শহরের বড় বড় মার্কেটের ফ্রিজে থাকা মাংসও পচে যাচ্ছে। বিক্রেতারা কমমূল্যে তা বাজারে নিয়ে এসে বিক্রি করছেন।

একজন মাংস বিক্রেতা জোহেল প্রিয়েতো বলেছেন, ‘বিদ্যুৎ না থাকায় মাংস হতে গন্ধ বের হচ্ছে। পচে গলে যাওয়ার আগেই বিক্রি করতে পারলে অন্তত কেনা দামটা পাওয়া যেতো।’ পচা এসব মাংস গরিব দুখিরা কম দামে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। মাংস খেতে পেয়ে অনেক গরিব বাসিন্দা প্রেসিডেন্টকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন!

তিন সন্তানের জনক ইয়েদিস লুনা বলেন, ‘গন্ধটা একটু বিদঘুটে। তবে ভিনেগার এবং লেবুর রস ছিটিয়ে তা কমিয়ে আনা যাবে। ধন্যবাদ মিস্টার মাদুরোকে, অনেক দিন পর আমরা আবার মাংস খেতে পারছি।’ গত বছর তিনি ও তার সন্তানদের ছেড়ে কলাম্বিয়া পাড়ি জমান তার স্ত্রী। ইয়েদিস লুনা আরও বলেন, ‘আমি ও আমার ৬, ৯ ও ১০ বছরের সন্তান মিলে রান্না মাংস খেয়েছি। আমার সন্তানদের অসুস্থতা নিয়ে আমি বেশ ভয়ে ছিলাম। কারণ হলো তারা বয়সে ছোট। শুধুমাত্র ছোট ছেলেটার একটু ডায়রিয়া হয়েছিল।’

সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, ভেনিজুয়েলাতে অভাব, খাদ্যঘাটতি, পণ্য সংকটের মধ্যেও সমানতালে চলছে ‘মজুদ বাণিজ্য’ও! এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী কাঁচামাল হতে শুরু করে বাজারের প্রায় সব পণ্যই মজুদ করছেন। সংকটের ওপর কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে দাম বাড়াচ্ছেন তারা। বাধ্য হয়ে শেষ পর্যন্ত বাজারে সেনা মোতায়েন করেছেন প্রেসিডেন্ট মাদুরো। তারপরও পেরে উঠছে না দেশটির সরকার।

সংবাদ মাধ্যমগুলো বলছে, বিশ্বের সর্ববৃহৎ তেল মজুদের দেশ হলো ভেনিজুয়েলা। তেলের দরপতনের পর সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যেও খাবার পানি এবং বিদ্যুতের মতো মৌলিক সেবা ছিল অনেকটা বিলাসিতার শামিল। অর্থনৈতিক সংকটের পর হতে এসব বিলাসিতায়তেও টান পড়ে। দেশটির প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো এই সংকটের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদেরকেই দায়ি করে আসছেন। বিরোধী দলকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনের কারণে রাজনৈতিক সংকটের মধ্যে অর্থনৈতিক টানা-পোড়েন সৃষ্টি হয়। যে কারণে দেশটির অর্থনীতি একেবারে ভেঙ্গে পড়েছে।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali