দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কখনও কখনও আমাদের বিস্মিত হতে হয়। কারণ এমন কিছু ঘটনা আমাদের অন্তর চক্ষু খুলে দেয় অনেক সময়। আজকের এই ঘটনাটিও তেমনই একটি ঘটনা। একজন শিক্ষিকা পিঠে সন্তান নিয়ে ক্লাস নিচ্ছেন। তবে নিজের সন্তান নয়, একজন ছাত্রীর সন্তানকে তিনি পিঠে নিয়ে ক্লাস করছেন! এমন একটি ঘটনা দেখে আমাদেরকে সত্যিই আশ্চর্য হতে হয়। মানুষ ইচ্ছে করলে সব পারেন। বিশেষ করে আমাদের সমাজের শিক্ষকরা এইক্ষেত্রে এগিয়ে আছেন। অন্তত এই ঘটনাটি তারই প্রমাণ বহন করে।
কখনও কখনও আমাদের বিস্মিত হতে হয়। কারণ এমন কিছু ঘটনা আমাদের অন্তর চক্ষু খুলে দেয় অনেক সময়। আজকের এই ঘটনাটিও তেমনই একটি ঘটনা। একজন শিক্ষিকা পিঠে সন্তান নিয়ে ক্লাস নিচ্ছেন। তবে নিজের সন্তান নয়, একজন ছাত্রীর সন্তানকে তিনি পিঠে নিয়ে ক্লাস করছেন! এমন একটি ঘটনা দেখে আমাদেরকে সত্যিই আশ্চর্য হতে হয়। মানুষ ইচ্ছে করলে সব পারেন। বিশেষ করে আমাদের সমাজের শিক্ষকরা এইক্ষেত্রে এগিয়ে আছেন। অন্তত এই ঘটনাটি তারই প্রমাণ বহন করে।
আমরা শিক্ষকদের পিতামাতার মতোই শ্রদ্ধা করি। যদিও সব শিক্ষক এই শ্রদ্ধার মর্যাদা হয়তো রাখতে পারেন না। তবে কিছু কিছু শিক্ষক আছেন যারা সত্যিই এই শ্রদ্ধা পাওয়ার যোগ্য। তেমন একজন শিক্ষক হচ্ছেন সহকারী অধ্যাপক রামাতা সিসকো। এক ছাত্রী ক্লাসে সন্তান নিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন দেখে শিক্ষিকা রামাতা নিজেই ক্লাস চলাকালীন সময় পিঠে ঝুলিয়ে নিলেন শিশুটিকে। ওই অবস্থায় তিনি বোর্ডে লিখছেন!
অধ্যাপকের ওই ছাত্রী অর্থাৎ শিশুটির মা যখন সন্তানকে নিয়ে ক্লাস করতে আসেন ঠিক তখন অধ্যাপক সিস বুঝতে পারেন কোলে বাচ্চাকে নিয়ে ক্লাসে মন দেওয়া কতোটাই সমস্যার বিষয়!
ওই ছাত্রী জানান, আমার দেশের বাড়ি মালিতে আমরা বাচ্চাদের নিরাপদে পিঠে বেঁধে রাখার জন্য চাদর ও কাপড়ের অন্যান্য টুকরোও ব্যবহার করি। আমার স্বাভাবিক প্রবৃত্তিই হলো শিশুটিকে সুরক্ষিত রাখার উপায় খুঁজে বের করা। তখন আমি কাছেই থাকা একটি পরিষ্কার ল্যাব কোট পিঠে বেঁধে নিয়ে বাচ্চাটিকে বহন করি।
ওই ছাত্রীকে সাহায্য করতে অধ্যাপক শিশুটিকে তার পিঠে বেঁধে নেন ও তিন ঘণ্টা ধরে শিশুটিকে নিজের কাছেই যত্নে রাখেন যাতে তার মায়ের নোট নিতে কোনো রকম সমস্যা না হয়।