দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফিলিপাইনে শক্তিশালী এক ভূমিকম্পের আঘাতে এ পর্যন্ত ৭ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। স্থানীয় কর্মকর্তারা সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে আঘাত হানা ওই ভূমিকম্পে আরও বহু লোক আহত হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ভূমিকম্পের প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। একবার ভূমিকম্প হলে আবারও সেখানে ভূমিকম্পতে দেখা যায়। আর এই বার বার ভূমিকম্প হওয়ার বিষয়টি ফিলিপাইনেও ঘটেছে। এই নিয়ে দেশটিতে পর পর তিন বার ঘটলো ভূমিকম্পের ঘটনা।
ফিলিপাইনে শক্তিশালী এক ভূমিকম্পের আঘাতে এ পর্যন্ত ৭ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। স্থানীয় কর্মকর্তারা সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে আঘাত হানা ওই ভূমিকম্পে আরও বহু লোক আহত হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ভূমিকম্পের প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। একবার ভূমিকম্প হলে আবারও সেখানে ভূমিকম্পতে দেখা যায়। আর এই বার বার ভূমিকম্প হওয়ার বিষয়টি ফিলিপাইনেও ঘটেছে। এই নিয়ে দেশটিতে পর পর তিন বার ঘটলো ভূমিকম্পের ঘটনা।
আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, রিখটার স্কেলে ওই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৬। স্থানীয় সময় গতকাল (মঙ্গলবার) ভূমিকম্পের আঘাতে বাড়ি-ঘর একেবারে ভয়ংকারভাবে কেঁপে উঠেছিল। এই সময় আতঙ্কিত লোকজন বাড়ি-ঘর ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসেন।
দেশটির মিনদানাও দ্বীপে ওই ভূমিকম্পটি আঘাত হেনেছে। ওই একই এলাকায় এ মাসে আরও একটি ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানে। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ প্রাথমিকভাবে ওই ভূমিকম্পের মাত্রা ৬ দশমিক ৮ বলে জানিয়েছিলো।
মাত্র দুই সপ্তাহেরও কম সময়ের ব্যবধানে ওই একই এলাকায় ৬ দশমিক ৪ মাত্রার আরও একটি ভূমিকম্প আঘাত হানে। তাতে কমপক্ষে ৫ জন নিহত হয়। এছাড়াও আরও কমপক্ষে বেশ কিছু বাড়ি-ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
স্থানীয় কর্মকর্তারা সংবাদ সংস্থাকে জানিয়েছেন, ভূমিকম্পের সময় ৭ বছর বয়সী এক শিশু ও তার বাবা (৪৪) পাথরের নিচে চাপা পড়ে মারা যান। তবে কর্তৃপক্ষ আশঙ্কা প্রকাশ করে জানিয়েছেন যে, ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, মানদানাওয়ের রাজধানী দাভাও শহর হতে ৬০ মাইল ও বুয়াল এলাকা হতে ১৪ কিলোমিটার দূরে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সতর্ক করে জানিয়েছে যে, কাছাকাছি দ্বীপগুলোতে সুনামি হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এই ভূমিকম্পে প্রায় ১২শ ঘর-বাড়ি ও স্কুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।