দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বৈদ্যুতিক গাড়ি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই বাজার মাত করলেও তুরস্ক এবারই প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ির প্রদর্শনী করলো। নিজেদের তৈরি এই গাড়ি প্রদর্শনের মাধ্যমে বৈদ্যুতিক গাড়ির বাজারে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করলো তুরস্ক।
বৈদ্যুতিক গাড়ি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই বাজার মাত করলেও তুরস্ক এবারই প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ির প্রদর্শনী করলো। নিজেদের তৈরি এই গাড়ি প্রদর্শনের মাধ্যমে বৈদ্যুতিক গাড়ির বাজারে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করলো তুরস্ক।
নিজেদের তৈরি করা প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি প্রদর্শন করেছে তুরস্ক। বছরে ১ লাখ ৭৫ হাজার গাড়ি তৈরির লক্ষ্য দিয়েছে তুর্কি সরকার। এ এই গাড়ি প্রকল্পে ১৩ বছরে খরচ পড়বে প্রায় ৪শ’ কোটি ডলার। প্রকল্পে বরাদ্দ রয়েছে সরকারি সহায়তা।
তুর্কি সরকার এই গাড়ি শুধু নিজেদের ব্যবহারের জন্য তৈরি করছে তা নয়, তাদের মূল লক্ষ্য রয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে রফতানি করারও। প্রথম দিন লাল এসইউভি মডেলের একটি এবং ধুসর সেডান মডেলের অপর একটি বৈদ্যুতিক গাড়ি প্রদর্শনী করা হয়েছে।
তুরস্কের সারাদেশের মানুষ ২০২২ সালের মধ্যে বৈদ্যুতিক গাড়ি ব্যবহার করবে বলে লক্ষ্য প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়ের এরদোয়ানের। বর্তমানে ইউরোপে তুরস্কের তৈরি ফোর্ড, রেনাল্ট এবং টয়োটা গাড়ি উল্লেখযোগ্যহারে রফতানি হয় বলেও সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে।