দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পৃথিবীতে অনেক হ্রদ রয়েছে। সেইসব হ্রদের অনেক কাহিনী আমরা শুনেছি। তবে আজ আপনাদের জন্য রয়েছে এক ভয়ঙ্কর হ্রদের গল্প! আসলে শুরুটা হয়েছিলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় থেকে। বলা হয় যে, সেই সময় হ্রদের পাশে একটি মার্কিন যুদ্ধ বিমান জরুরিভাবে অবতরণ করে। নিকটবর্তী যুদ্ধের ময়দান হতে এই অবতরণের দৃশ্য দেখেছিল অন্য সেনারাও। তবে সবাইকে অবাক করে দিয়ে সেই বিমান ও পাইলট অদৃশ্য হয়ে গিয়েছিলো। এই গল্প ভারত-মিয়ানমার সীমান্তের কাছে অরুণাচল প্রদেশের ঘন জঙ্গলে ঘেরা গ্রাম পাংসাউয়ের রহস্যময় এক হ্রদের গল্প।
পৃথিবীতে অনেক হ্রদ রয়েছে। সেইসব হ্রদের অনেক কাহিনী আমরা শুনেছি। তবে আজ আপনাদের জন্য রয়েছে এক ভয়ঙ্কর হ্রদের গল্প! আসলে শুরুটা হয়েছিলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় থেকে। বলা হয় যে, সেই সময় হ্রদের পাশে একটি মার্কিন যুদ্ধ বিমান জরুরিভাবে অবতরণ করে। নিকটবর্তী যুদ্ধের ময়দান হতে এই অবতরণের দৃশ্য দেখেছিল অন্য সেনারাও। তবে সবাইকে অবাক করে দিয়ে সেই বিমান ও পাইলট অদৃশ্য হয়ে গিয়েছিলো। এই গল্প ভারত-মিয়ানমার সীমান্তের কাছে অরুণাচল প্রদেশের ঘন জঙ্গলে ঘেরা গ্রাম পাংসাউয়ের রহস্যময় এক হ্রদের গল্প।
দাবি করা হয় যে, এই হ্রদের কাছে গেলে কেও আর কখনও ফিরে আসে না। অর্থাৎ আপনি যতো হ্রদটির কাছে এগিয়ে যাবেন আপনার হৃৎপিণ্ডের গতি ততোটাই কমে আসবে। ধীরে ধীরে ঢলে পড়বেন মৃত্যুর কোলে। যে কারণে হ্রদটিকে বলা হয়ে তাকে ‘লেক অব নো রিটার্ন’ বা যাকে বাংলায় বলা যায়, না-ফেরার হ্রদ। ১.২ বর্গকিলোমিটার দৈর্ঘের হ্রদটি প্রায় এক শতাব্দী ধরে এই রহস্য নিয়ে টিকে রয়েছে আজও। স্বাভাবিকভাবেই রহস্যের জাল ক্রমে গ্রামের সীমানা ছাড়িয়ে দেশের গণ্ডি ইতিমধ্যেই পেরিয়ে গেছে। ধীরে ধীরে হ্রদটি পরিচিত হয়ে উঠেছে অশুভ এবং প্রাণঘাতী হ্রদ হিসেবে।
এক সময় এই গল্প দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। তারপর আরও একটি কাহিনী এই রহস্য আরও ঘনীভূত করে তুলেছে। একদল যুদ্ধ ফেরত জাপানি সেনা পথ হারিয়ে এই হ্রদের তীরে নাকি উপস্থিত হন। আগের মতোই তারাও অদৃশ্য হয়ে যায়। এই গল্পও ছড়িয়ে পড়তে সময় লাগে না দুনিয়াময়। তারপর হতেই কেও ভয়ে ওই হ্রদের ত্রিসীমানায় যেতে সাহস পায় না। যদিও সেই সময় জায়গাটি ছিল ঘন জঙ্গলে পরিপূর্ণ। বর্তমানে জঙ্গল অনেকটাই পরিষ্কার হয়েছে। শুধুমাত্র আজও পরিষ্কার হয়নি এই রহস্যের কারণ আসলে কী।