The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

জিন মানচিত্র এর প্রমাণ? করোনা চীনে ঢুকানো হয়েছিলো!

দাবি করে বলা হয়েছে, ভাইরাসটির জিন মানচিত্র বা জিন সিকোয়েন্সের বিশ্লেষণ নাকি তাই দেখায়

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ চীনের উহান শহর হতে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতি করোনা ভাইরাস অন্য কোথাও থেকে দেশটিতে ঢোকানো হয়েছে বলে দাবি করেছেন রাশিয়ায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত ঝাং হানহুই।

জিন মানচিত্র এর প্রমাণ? করোনা চীনে ঢুকানো হয়েছিলো! 1

দাবি করে বলা হয়েছে, ভাইরাসটির জিন মানচিত্র বা জিন সিকোয়েন্সের বিশ্লেষণ নাকি তাই দেখায়।

রাশিয়ান সংবাদ সংস্থা তাসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন যে, করোনার উৎপত্তি চীনে নয় বরং বাইরের কোথাও হতে এই ভাইরাসটি চীনে প্রবেশ করানো হয়েছিল। ভাইরাসটির জিনের অনুক্রম বিশ্লেষণ করে অন্য কোথাও এটির উৎপত্তি হয়েছিল বলেই জানা গেছে। পরবর্তীতে এটি উহান শহরে ঢুকানো হয়।

রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, ‘জিশুয়াংবনা ট্রপিকাল বোটানিক্যাল গার্ডেন ও সেন্ট্রাল বোটানিকাল গার্ডেনসহ চীনের ৫টি স্বনামধন্য বৈজ্ঞানিক সংস্থা চার মহাদেশের ১২টি দেশ হতে করোনা ভাইরাসের নমুনা সংগ্রহ করে একটি ডাটাবেজে প্রকাশ করেছে। সেখানে কোভিড-১৯ এর ৯৩টি জিনোম সিকোয়েন্সের তথ্যও রয়েছে।

তাদের গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, ভাইরাসটির প্রথম পূর্বপুরুষ এমভি-১, যা হ্যাপ্লোটাইপ এইচ-১৩ ও এইচ-৩৮ এ বিবর্তিত হয়েছিল এবং এর কারণে তারা দ্বিতীয় প্রজন্মের হ্যাপ্লোটাইপ- এইচ-৩ এর উত্থানও ঘটায়। যেটা মূলত এইচ-১ থেকে বিবর্তিত হয়েছিল।’

বিষয়টি আরও স্পষ্ট করার জন্য রাষ্ট্রদূত বলেছেন, ‘গবেষকরা ভাইরাসটির বিকাশ বিশ্লেষণের জন্য পারিবারিক সম্পর্কগুলোও ব্যবহার করেছেন। সুতরাং, এমভি-১ হ্যাপ্লোটাইপটি হলো করোনার “দাদার-দাদা” ও এইচ-১৩ এবং এইচ-৩৮ হলো “দাদী ও দাদা”, এইচ-৩ “পিতা” ও এইচ-১ হলো “সন্তান”।

রাশিয়ায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত আরও বলেছেন, ‘উহানের সামুদ্রিক খাবারের বাজারে যে ভাইরাসটি আবিষ্কার হয়েছিল তা মূলত এইচ-১ জাতের ছিল। সম্প্রতি উহানে এইচ-৩ হ্যাপ্লোটাইপটি আবিষ্কার করা হয়েছে। তবে সামুদ্রিক খাবারের বাজারের সঙ্গে এর কোনো রকম যোগসূত্রই ছিল না।’

রাষ্ট্রদূত ঝাং হানহুইয়ে আরও দাবি করেছেন, ‘ভাইরাসটির পূর্ববর্তী জিন সিকোয়েন্সগুলো, এইচ-১৩ ও এইচ-৩৮ কখনই উহানে পাওয়া যায়নি। এটি থেকেই বোঝা যায় যে, এইচ-১ নমুনাটি কোনো সংক্রমিত ব্যক্তি সামুদ্রিক বাজারে নিয়ে এসেছিলেন, যা পরবর্তীকালে মহামারি আকারে ছড়িয়েছে। জিনের এই ক্রমটি মিথ্যা বলতে পারে না।’

রাষ্ট্রদূত ভাইরাসটি ছড়ানোর জন্য চীনকে যে অপবাদ দেওয়া হচ্ছে সেটিকে দুঃখজনক বলে বর্ণনা করে বলেছেন যে, ‘এই রোগকে পরাস্ত করতে চীনকে প্রচুর চেষ্টা করতে হয় এবং বিপুল সংখ্যক মানুষকে হতাহতের শিকারও হতে হয়েছিল। চীন যখন ভাইরাসটির বিরুদ্ধে একা লড়াই চালিয়ে গেছে তখন, অন্যন্য দেশগুলো- পুরো দুই মাস নিজেদের প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা গ্রহণের সুযোগ পায়।’

এর পূর্বে বিশ্বজুড়ে অভিযোগ ওঠে যে, চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরের একটি গবেষণাগারে করোনা ভাইরাস তৈরি করা হয়েছে। তারপর সেখান থেকে ভুল করেই ভাইরাসটি বাইরে ছড়িয়ে পড়েছে। অথবা চীন বিশ্ববাণিজ্য দখলে নিতে ও পৃখিবীজুড়ে নিজেদের কর্তৃত্ব বাড়াতে জৈব অস্ত্র তৈরি করতে গিয়েই এই দুর্ঘটনাটি ঘটিয়েছে। তবে চীন বরাবরই এসব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।

এ ছাড়াও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও সন্দেহ পোষণ করেছিলেন যে, চীন এই ভাইরাসটির উত্থান এবং বিস্তার সম্পর্কে সব তথ্যই প্রকাশ করছে না। সম্প্রতি ফক্স নিউজ তার সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে যে, উহান একটি পরীক্ষাগার হতে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছিল বলে অভিযোগ রয়েছে এবং ডোনাল্ড ট্রাম্প বিষয়টি খতিয়ে দেখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali