The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পৃথক জলবায়ু এমন ৫০ লাখ বছরের প্রাচীন গুহা!

ভিয়েতনাম ও লাওসের সীমান্তে হাং সং ডুং কিংবা সং ডুং নামে এই গুহা বিশ্বের বৃহত্তম প্রাকৃতিক গুহা হিসেবে পরিচিত

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এবার এমন এক গুহার আবিষ্কার করা হয় যে প্রাচীন গুহা ৫০ লাখ বছরের পুরনো। শুধু তাই নয়, এখানে পৃথক জলবায়ু বিদ্যমান!

পৃথক জলবায়ু এমন ৫০ লাখ বছরের প্রাচীন গুহা! 1

বলা হয়ে থাকে প্রতি বছর মাউন্ট এভারেস্ট অভিযানে যতো মানুষ সামিল হন, তার থেকেও কম মানুষের পা পড়ে এই গুহাতে। এতোটাই দুর্গম সেই গুহা। ভিয়েতনাম ও লাওসের সীমান্তে হাং সং ডুং কিংবা সং ডুং নামে এই গুহা বিশ্বের বৃহত্তম প্রাকৃতিক গুহা হিসেবে পরিচিত। স্থানীয় ভাষায় এর নামকরণের অর্থ হলো পাহাড়ের গুহা কিংবা পাহাড়ি নদীর গুহা।

ভিয়েতনামের কোয়াং বিন প্রদেশে হোং হা কে বাং জাতীয় উদ্যানে এই চুনাপাথরের গুহার বয়স ধারণা করা হয় ২০ হতে ৫০ লাখ বছর। দীর্ঘদিন লোকচক্ষুর আড়ালে থাকা এই গুহাকে আবিষ্কার করেন ১৯৯১ সালে স্থানীয় জনৈক কৃষক।

হো হান নামে ওই কৃষক দুষ্প্রাপ্য ভেষজের খোঁজে গভীর জঙ্গলে ঘুরার সময় আচমকাই বৃষ্টি শুরু হয়। আশ্রয়ের খোঁজে থাকা হো তখন এই গুহাটির সন্ধান পান।

তখন হো-এর কানে আসে তীব্র বেগে নদী বয়ে যাওয়ার শব্দও। সেই শব্দ অনুসরণ করে এগিয়ে গিয়ে তিনি এই গুহার সন্ধান পান। তিনি আশ্চর্য হয়ে যান কারণ গুহার ভিতরে মেঘ ভেসে থাকতে দেখে! তবে তিনি ভয়ে গুহায় প্রবেশ করেননি। দুর্গম উৎরাইয়ে অনেকটা পথ নামতে হবে দেখে তিনি পিছিয়ে আসেন। তবে তারপর বন হতে বেরিয়ে তিনি গুহার পথটি হারিয়ে ফেলেন। আবার ১৮ বছর পর শিকার করতে গিয়ে আবারও এই গুহার সন্ধান পান। এবার গুহার অবস্থান তিনি ভুলে যাননি।

তার মাধ্যমে লুকিয়ে থাকা এই গুহার খবর পৌঁছায় বহির বিশ্বের কাছে। ভিয়েতনামের এই গুহাটিকে স্বীকৃতি দেওয়া হয় বিশ্বের বৃহত্তম প্রাকৃতিক গুহা হিসেবে। এর পূর্ব অবধি এই শিরোপা ছিল মালয়েশিয়ার প্রাকৃতিক গুহা ডিয়ার কেভ-এর।

ব্রিটিশ কেভ রিসার্চ এর অভিযাত্রীরা ভিয়েতনামের এই গুহায় অনুসন্ধান চালান ২০০৯ সালে। তবে সেবার টানা কয়েক দিনের অভিযান আটকে গিয়েছিলো বিশাল এক চুনাপাথরের প্রাচীরের সামনে।

তখন ওই প্রাচীরের নাম দেওয়া হয় ‘গ্রেট ওয়াল অব ভিয়েতনাম’। তবে এই বাধার কাছে কোনো মতেই হার মানতে রাজি ছিলেন না ব্রিটিশ অভিযাত্রীরা। পরের বছর ২০১০ সালে আবারও অভিযান শুরু হয়। এবার তারা গুহার এক মাথা হতে অন্য মাথা অবধি অনুসন্ধান শেষ করেন।

তারা জানান যে, এই গুহাটি প্রায় ৬৬০ ফিট উঁচু। আর চওড়ায় ৪৯০ ফুট। ৯ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট এই গুহাটির ছাদে দু’টি বিশাল সিঙ্কহোল কিংবা গহ্বরও রয়েছে। সেখান দিয়েই সূর্যালোক প্রবেশ করে। যে কারণে গুহায় উদ্ভিদের বংশ বিস্তার হতে কোনোই সমস্যা হয়নি।

এরপর ২০১৯ সালে জানা যায়, ভিয়েতনামের সং ডুং গুহা স্থানীয় আরও একটি গুহার সঙ্গে সংযুক্ত রয়েছে। বিশ্বের বৃহত্তম কিছু স্ট্যালাগমাইট অর্থাৎ চুনাপাথরের স্তম্ভ রয়েছে এই গুহাটিতে। এখানে সর্বোচ্চ স্ট্যালাগমাইটের উচ্চতা হলো ২৬২ ফুট।

এখানে বাধা বলতে শুধু এই চুনাপাথরের স্তম্ভ। না হলে বোয়িং ৭৪৭ উড়ে যেতে পারতো এই গুহাপথ দিয়ে। ৪০ তলা উঁচু স্কাইস্ক্র্যাপারকে আশ্রয় দিতেও প্রস্তুত রয়েছে এই গুহা।

ব্যতিক্রম হলো বাইরের জগৎ থেকে বিচ্ছিন্ন এই গুহার নিজস্ব আবহাওয়া চক্র রয়েছে। গুহার ‘আকাশে’ তৈরি হয় মেঘ। যেনো একেবারে নিজের নিয়মেই চলে গুহার জীবন।

গুহার ছাদে সিঙ্কহোল দিয়েই প্রবেশ করে সূর্যের আলো। ভিতরে নদী থাকায় জলীয় বাষ্পের অভাবও হয় না। যে কারণে মেঘ তৈরির সব উপাদানই মজুত থাকে এই গুহাতে।

২০১৩ সাল হতে শুরু হয়েছে এই গুহা ঘিরে পর্যটন শুরু হয়। প্রতি বছর খুব সীমিত সংখ্যক পর্যটক অনুমতি পান এই গুহায় পা রাখার জন্য। তবে সাধারণ পর্যটকদের এই সফরে আসতে নিরুৎসাহী করা হয়ে থাকে। কারণ হলো টানা দু’দিন ধরে গভীর বৃষ্টি অরণ্যের মধ্যে দিয়ে ট্রেক করে তবেই পৌঁছানো যাবে এই গুহা মুখে। তাছাড়া গুহার ভিতরের পথও অত্যন্ত দুর্গম। যে কারণে শারীরিক ও মানসিকভাবে সমর্থ না হলে এই গুহায় অভিযানের অনুমতি পাওয়া যায় না কখনও।

স্থানীয় প্রশাসনের পরিকল্পনা রয়েছে, সং ডুং গুহায় ভবিষ্যতে কেবল কার বা রোপ ওয়ে চালু করার জন্য। তবে তাতে আপত্তি জানিয়েছেন পরিবেশবিদরা। তাদের ধারণা মতে, পর্যটকেদর সংখ্যা বাড়লে গুহার ভিতরে প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্যও নষ্ট হতে পারে।

এক পরিসংখ্যান বলছে, এই গুহায় পর্যটন শুরু হওয়ার পর স্থানীয় অঞ্চলের অর্থনীতিতে বিপুল পরিবর্তনও এসেছে। কারণ প্রতি বছর বিশ্বের নানা প্রান্ত হতে এখানে অভিযাত্রীরা আসেন। তবে পর্যটকদের স‌ংখ্যা সীমিত থাকার পক্ষেই সহমত দিয়েছেন স্থানীয় পরিবেশবিদরা।

তথ্যসূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali