দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গরুটি খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটছিল। গরুটির পায়ে চোট লেগেছিল। এই অবস্থায় পাহাড় থেকে হাঁটিয়ে সমতলে নামালে চোট-আঘাত আরে বাড়তে পারে। তাই কোনো ঝুঁকি না নিয়ে হেলিকপ্টারে করে পাহাড় থেকে সমতলে নামিয়ে আনলেন আহত গরুটিকে কৃষক ড্যাং!
গত ১৮ আগস্টের ঘটনা। সুইজারল্যান্ডে আল্পস পার্বত্য এলাকায় হেলিকপ্টারে চড়িয়ে আহত গরু উদ্ধারের এই ঘটনাটি ঘটে। ইতিমধ্য গরু উদ্ধারের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
ভিডিওটিতে দেখা যায়, মাঝ আকাশে হেলিকপ্টার হতে ঝুলছে আহত গরুটি। গরুটির সারা শরীরে হার্নেস লাগানো। এভাবেই সুইস আল্পস হতে সমতলে নামানো হয় ওই গরুটিকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ইতিমধ্যেই প্রায় ৭ লাখ ‘ভিউ’ হয়েছে ভিডিওটি। কমেন্টেরও বন্যা বয়ে গেছে নেট দুনিয়ায়।
আহত গরুকে হেলিকপ্টারের সাহায্যে উদ্ধার করার জন্য অনেকেই অবশ্য কৃষক ড্যাংকে কুর্নিশও জানিয়েছে। একজন নেটিজেন লিখেছেন যে, ‘গরুটিকে এইভাবে উদ্ধার করে নিজের ভালোবাসার পরিচয় দিয়েছেন কৃষক ড্যাং।’
আরেকজন লিখেছেন যে, ‘আমি পশুপ্রেমী মানুষকে ভালোবাসি।’ আবার আহত গরুটিরও প্রশংসা করেছেন একজন। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি লিখেছেন যে, ‘গরুটিকে দেখে খুব সাহসী মনে হয়েছে। খুবই ভালো একটি ব্যাপার।’
উল্রেখ্য, কৃষকের কাছে গরু শুধু একটি পোষ্য পশু নয়, অত্যন্ত মূল্যবান একটি প্রাণীও বটে। তবে পাহাড়ি এলাকায় কৃষিকাজের ক্ষেত্রে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার অত্যন্ত সীমিত। তাই সেখানে চাষবাসের জন্য গরুর প্রয়োজনীয়তাও অনেক বেশি। পাহাড়ি এলাকায় গরু ছাড়া চাষবাসের কথা যেনো ভাবাই যায় না। ড্যাংয়ের কাছেও তাই অত্যন্ত প্রিয় ছিলো তার গরুটি। তাই আহত গরুকে উদ্ধারে হেলিকপ্টার ভাড়া করেন সুইজারল্যান্ডের ওই কৃষক।
দেখুন ভিডিওটি
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।