দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ খ্যাতনামা সংগীতশিল্পী ফেরদৌস ওয়াহিদ গুরুতর অসুস্থ হয়ে রাজধানী ঢাকার সিএমএইচে ভর্তি হয়েছেন। জ্বর ও শারীরিক দুর্বলতা থাকার কারণে ২০ আগস্ট) সন্ধ্যায় তাকে সিএমএইচে ভর্তি করা হয়।
ফেরদৌস ওয়াহিদের সহকর্মী মোশাররফ আজমি সংবাদ মাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, প্রায় এক সপ্তাহ ধরে ফেরদৌস ওয়াহিদ জ্বরে ভুগছেন। কয়েকদিন আগে ঢাকার একটি হাসপাতালে করোনা টেস্ট করানো হয়, তবে রেজাল্ট নেগেটিভ আসে। তবে জ্বরের কারণে ওনার খাওয়ার রুচি একেবারেই কমে গেছে, যেজন্য ঠিক মতো খাওয়া-দাওয়াও করতে পারছেন না। যে কারণে শরীর বেশ দুর্বল হয়ে গেছে। তাই তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
তিনি আরও জানিয়েছেন, আবারও করোনা টেস্ট করার জন্য হাসপাতাল হতে ফেরদৌস ওয়াহিদের স্যাম্পল নেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, চার দশকেরও বেশি সময় ধরে গান করে আসছেন গুণী এই সংগীতশিল্পী ফেরদৌস ওয়াহিদ। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে বহু জনপ্রিয় গান উপহার দিয়েছেন কিংবদন্তি এই গায়ক। গান করার পাশাপাশি নায়ক এবং চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবেও কাজ করেছেন ফেরদৌস ওয়াহিদ।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।