দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ‘Hello’ (হ্যালো) শব্দটির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত। টেলিফোনে কল এলে প্রথমেই আমরা এই হ্যালো শব্দটি ব্যবহার করি। কিন্তু আমরা জানিনা এই হ্যালো (Hello) শব্দটি কোথা থেকে এসেছে। আজ আসুন বিষয়টি জেনে নিই।
‘Hello’ (হ্যালো) শব্দটির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত। টেলিফোনে কল এলে প্রথমেই আমরা এই হ্যালো শব্দটি ব্যবহার করি। কিন্তু আমরা জানিনা এই হ্যালো (Hello) শব্দটি কোথা থেকে এসেছে। আজ আসুন বিষয়টি জেনে নিই।
এক সময় টেলিফোনের যুগ ছিলো। অর্থাৎ তারের ফোন। আর এখন এসেছে স্যাটেলাইটের যুগ। তাই এসেছে মোবাইল ফোন। আর এই মোবাইল ফোনে কোনো তার লাগে না। ছোট্ট যন্ত্রটি বেজে উঠলেই কথা বলা যায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা। আবার নতুন করে এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ইন্টারনেট। এখন অনলাইনে কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে ছবিও দেখা যায়! এক সময় এই বিষয়টি আমাদের কাছে আশ্চর্যের বিষয় হলেও এখন পানি-পান্তার মতো বিষয়ে পরিণত হয়েছে। এখন সবার ঘরে ঘরে রয়েছে স্মার্টফোন। যে কারণে ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে ছবিসহ কথা বলার সুযোগ এসেছে।
তবে আমরা হয়তো ভুলেই যাচ্ছি সেই দিনগুলোর কথা। যখন তারের ফোন অর্থাৎ টেলিফোন ছাড়া আর কিছুই ছিলো না। আর তখন এই হ্যালো শব্দটি আরও যেনো জনপ্রিয় ও বহুল প্রচলিত ছিলো।
তবে আপনি কী জানেন? টেলিফোন তুলেই শিক্ষিত-অশিক্ষিত, আমরা সবাই যে শব্দ টি বলি ‘Hello’। এর কারণ কী? কেও কি জানেন এই ‘হ্যালো’ বলার প্রকৃত কারণ কী? তাহলে কোথা থেকে এই ‘হ্যালো’ শব্দের উৎপত্তি হলো?
এই বিষয়ে প্রচলিত তথ্য থেকে জানা যায়, ‘হ্যালো’ আসলে একটা মেয়ের নাম। যার পুরো নাম মার্গারেট হ্যালো ( Margaret Hello)। তিনি আর কেও নন – বিখ্যাত বিজ্ঞানী আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল এর গার্ল ফ্রেন্ড ছিলেন। আর এই গ্রাহাম বেল হলেন টেলিফোনের আবিস্কারক।
জানা যায়, টেলিফোন আবিষ্কারের পর তিনি নাকি প্রথম ফোন করছিলেন তার প্রিয়তমাকে। প্রথম যে কথাটি তিনি বলেন, তা হচ্ছে – ‘হ্যালো’।
আর সেই থেকেই ‘হ্যালো’ বলেই ফোন কলের প্রচলন শুরু হয়েছিলো। তাই নির্দিধায় বলা যায়, মানুষ গ্রাহাম বেলকে ভুলে যেতে পারে কিন্ত তার ভালোবাসার সেই মানুষটিকে এখনও ভোলেনি! তাইতো ফোন তুলে সবাই বলেন, হ্যালো! (Hello) ।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।