দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ খুব সস্তা ও সুস্বাদু হওয়ায় তেলাপিয়া মাছের জনপ্রিয়তা সব সময়। তাই অধিকাংশ মানুষই এই মাছ নিয়মিতভাবে খেয়ে থাকেন। তাছাড়া এই মাছে কাঁটাও কম, ভাজা-ভুনা-বারবিকিউ সবই সহজে রান্না করা সম্ভব।
খুব সস্তা ও সুস্বাদু হওয়ায় তেলাপিয়া মাছের জনপ্রিয়তা সব সময়। তাই অধিকাংশ মানুষই এই মাছ নিয়মিতভাবে খেয়ে থাকেন। তাছাড়া এই মাছে কাঁটাও কম, ভাজা-ভুনা-বারবিকিউ সবই সহজে রান্না করা সম্ভব।
বিশেষজ্ঞরা এই মাছ খেতে বারণ করেন। এর কারণ কী?
কারণ বিশেষজ্ঞরা বলেন:
# তেলাপিয়া মাছ পরোক্ষভাবে নানা প্রাণঘাতি রোগের কারণও হতে পারে।
# খামারেও চাষ করা হয়ে থাকে এই মাছ।
# হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা খামারে খাবার হিসেবে দেওয়া হয়ে থাকে।
# এই খাবার খেয়ে মাছের অর্থাৎ তেলাপিয়ার শরীরে রোগ-জীবাণু ছড়িয়ে পড়ে।
# ডিবুটাইলিন নামে এক প্রকার কেমিক্যাল জমা হয় এই মাছে।
# তাই খামারে বড় হওয়া এইসব তেলাপিয়া খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও বাড়ে।
# ক্যান্সার, হৃদরোগ এমনকি হাঁপানিও হতে পারে।
হোটেল বা বাজারে মাছ কেনার কিংবা খাওয়ার আগে জেনে নিন মাছটি মুক্ত পানির মাছ নাকি খামারে উৎপাদিত তেলাপিয়া মাছ।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।