দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী বেবী নাজনীন অসুস্থ হয়ে আমেরিকার একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী এই শিল্পী নিউজার্সি অঙ্গরাজ্যের প্যাটারসনের একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
এ তথ্য সংবাদ মাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বেবী নাজনীনের ছোট ভাই এনাম সরকার। বেবী নাজনীনের ছেলের বরাত দিয়ে এনাম সরকার বলেছেন, ‘আগে থেকেই তাঁর কিডনিজনিত সমস্যা ছিল। তাঁর জ্বরসহ অন্য বেশ কিছু সমস্যা দেখা দেওয়ার পর তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বর্তমানে তাঁর শারীরিক অবস্থা বেশ ভালোর দিকে।’ তবে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় খবর এসেছে তিনি করোনায় আক্রান্ত।
উল্লেখ্য, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীন ১৯৭৬ সালে তাঁর মিউজিক ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন। তাঁর জনপ্রিয় গানের তালিকায় রয়েছে ‘ঘুম ভাঙ্গায়া গেল রে মরার কোকিলে’, ‘দু’চোখে ঘুম আসে না’, ‘কাল সারা রাত ছিল স্বপনেরোও রাত’, ‘এলোমেলো বাতাসে উড়িয়েছি শাড়ির আঁচল’ ইত্যাদি জনপ্রিয় গান তিনি শ্রোতাদের উপহার দিয়েছেন।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।