দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ তিমি মাছের বমি কারও ভাগ্য ফিরিয়েছে এমন কথা বোধহয় আগে কখনও শোনা যায়নি। তবে এবার ঘটেছে থাইল্যান্ডের এক মৎস্যজীবীর। তিমির বমিতে রাতারাতি কোটিপতি হবনে গেছেন তিনি।
নারিস নামে ওই মৎস্যজীবী তিমির বমি দেখে প্রথমে ভেবেছিলেন সাধারণ পাথরের টুকরো। তবে তার প্রকৃত দাম প্রায় ২৬ কোটি টাকা। এর ওজন ২৪ কিলোগ্রামেরও বেশি। এ পর্যন্ত পাওয়া অ্যাম্বারগ্রিসের বৃহত্তম টুকরো হিসেবে বিবেচিত।
বৈজ্ঞানিক ভাষায় তিমির এই বমিকে অ্যাম্বারগ্রিস বলা হয়। এটি তিমির দেহ হতে নির্গত বর্জ্য; যা তিমির অন্ত্র হতে বেরিয়ে আসে। কখনও এটি প্রাণীটির মলদ্বার দিয়েও বেরিয়ে আসে, আবার কখনও কখনও এই পদার্থটি বড় হয়ে গেলে তিমি মুখ দিয়ে তা বাইরে বের করে দেয়।
ওই মৎস্যজীবী নারিসের মাসিক আয় মাত্র ৫’শ পাউন্ড। তিনি কখনই ভাবতে পারেননি যে, তার ভাগ্যে কোনোদিন জুটবে প্রায় ২৬ কোটি টাকা!
মৎস্যজীবী নারিস জানিয়েছেন, এক ব্যবসায়ী তাকে ওই তিমির বমির জন্য ২৬ কোটি টাকা দেওয়ার কথা জানান। অপরদিকে নারিস এ অ্যাম্বারগ্রিসের সুরক্ষার কথা ভেবে পুলিশকেও জানিয়েছেন বলে জানান তিনি।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।