The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

‘ফর্সা হওয়ার ক্রিম’ মাখতে গিয়ে বিপদ ডেকে আনবেন না

আজকের এই আধুনিক যুগেও ফর্সা রঙের জন্যে হাহাকার রয়েছে বিশেষ করে নারীদের মধ্যে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নারীরা মেছতা দাগ দূর করতে কিংবা আরও ফর্সা হতে নানা ধরনের ক্রিম ব্যবহার করেন। তবে বাছ বিচার না করেই এই ধরনের ক্রিম ব্যবহার হতে পারে বিপদজনক।

‘ফর্সা হওয়ার ক্রিম’ মাখতে গিয়ে বিপদ ডেকে আনবেন না 1

আজকের এই আধুনিক যুগেও ফর্সা রঙের জন্যে হাহাকার রয়েছে বিশেষ করে নারীদের মধ্যে। তাই সারা বিশ্বেই ফেয়ারনেস ক্রিমের বিপুল চাহিদা রয়েছে। ছোট থেকেই কালো রং ফর্সা করার জন্য পাড়ার দোকান থেকে ফর্সা হওয়ার ক্রিম মাখতে শুরু করে অনেক কিশোর বা কিশোরী। তবে শুরুতে কিছুটা পরিষ্কার মনে হলেও লাগাতার মাখতে থাকলে মুখে কালচে ছোপ পড়ার পাশাপাশি মুখে গলায় হাতে বিভিন্ন রকমের অ্যালার্জি, র‍্যাশ, ব্রণ হওয়ার মতো ঘটনা চোখে পড়ে। শুধু তাই নয়, সেই সঙ্গে ত্বক শুকিয়ে গিয়ে নিষ্প্রাণ হয়ে যাওয়ার ঝুঁকিও থাকে। তাই বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন এই ধরনের ঝুঁকি থেকে অবশ্যই দূরে থাকতে হবে।

প্রকৃতপক্ষে ফর্সা হওয়ার ক্রিমে মার্কারি, লেড, স্টেরয়েডসহ নানা প্রিজার্ভেটিভ ও অজস্র রাসায়ানিক থাকে, যা আমাদের ত্বকের জন্য বেশ ক্ষতিকর। তাই দেশের ত্বক বিশেষজ্ঞরা এই ক্রিম মাখা বন্ধের আবেদন জানিয়ে আসছেন বিভিন্ন সময়। তবে এখনও ঠিক সেইভাবে সচেতনতা সৃষ্টি হয়নি, উল্টো দেশে এর চাহিদা ক্রমেই বেড়েই চলেছে।

বিশ্বের বৃহত্তম বিপণন গবেষণা জার্নাল ‘রিসার্চ অ্যান্ড মার্কেটস’-এ প্রকাশিত গবেষণাপত্র হতে জানা যায়, প্রতিটি মানুষ পৃথক পৃথক ত্বকের রং নিয়ে জন্মান। পৃথিবীর কোনও ক্রিম কিংবা লোশনের সাধ্য নেই সেই রংকে ফর্সা করে দেওয়া। প্রতিটি মানুষ যে রং নিয়ে জন্মেছে, সেই রং কখনও ফর্সা করা যায় না। তবে ত্বকের রং সূর্যের অতিবেগনি রশ্মির প্রভাবে কালচে হয়ে যেতে পারে। ফর্সা হওয়ার ক্রিম মাখলেও কালো হওয়া কখনও আটকানো যাবে না।

ওই গবেষণাপত্রে আরও জানা গেছে, ত্বক আমাদের শরীরের সব থেকে বড় একটি অঙ্গ। ত্বকের ৩টি স্তর কিংবা লেয়ার রয়েছে। একদম উপরে থাকে ডার্মিস, তারপর এপিডার্মিস ও এর নিচে থাকে সাব কিউটিস। একেবারে অভ্যন্তরের স্তর হলো বেসাল লেয়ার। তাই সহজভাবে বললে, এখানেই রয়েছে মূলত রং তৈরির ফ্যাক্টরি। প্রকৃতপক্ষে ত্বকের এই স্তরে রয়েছে মেলানোসাইট কোষ। এরা ‘মেলানিন’ নামে এক ধরনের রঞ্জক পদার্থ তৈরি করে। যার ত্বকে মেলানিন যতো বেশি থাকে, তার শরীর ততো বেশি কালো হয়। মেলানিন কম থাকলে ফর্সা ও একদম না থাকলে হয় শ্বেতী। গায়ের রং ফর্সা হোক কামনা করলেও শ্বেতীর মতো দুধ সাদা ত্বক আমাদের মনে ভয় ধরিয়ে দিয়ে থাকে। কালো রঙের জন্য মেলানিনকে দায়ি করা হলেও মেলানিন -এর একটা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। আমাদের মতো দেশে ত্বককে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির হাত হতে রক্ষা করা ত্বকের রঞ্জক পদার্থ মেলানিনের অন্যতম একটি কাজ।

এই বিষয়ে ত্বক বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, মেলানিন থাকার কারণে আমাদের ত্বক কালো দেখায় , তবে এই মেলানিন থাকার জন্যে আমাদের ত্বকের ক্যান্সারের প্রবণতা এবং সানবার্ন-এর ঝুঁকিও অনেক কম থাকে। তুলনামূলকভাবে ধবধবে ফর্সা ত্বকের অধিকারী শ্বেতাঙ্গদের ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেক বেশি থাকে। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, অনেক রোগীকে বলতে শোনা যায় যে, স্পা, স্যালোন কিংবা বিউটি পার্লার কালো রংকে আরও ফর্সা করতে পারে। ব্যাপারটি কিন্তু তা নয়। রোদে পোড়া কালচে হয়ে যাওয়া রঙের হারানো জৌলুস ফিরে পেতে এটি কিছুটা সাহায্য করে মাত্র।

অনেকেই মাইকেল জ্যাকসনের সম্পর্কে জানতে চান, তাঁর কুচকুচে কালো রং হঠাৎ শ্বেতাঙ্গদের মতো ফর্সা হল কী করে। মাইকেল জ্যাকসন ফর্সা হতে গিয়ে বিশেষ এক রাসায়ানিক কিংবা কেমিক্যালের সাহায্য নিয়েছিলেন, যে কারণে তাঁকে শ্বেতীর শিকার হতে হয়েছিলো। মাইকেল জ্যাকসন শ্বেতাঙ্গদের মতো ফর্সা হয়েছেন শ্বেতীর জন্যেই। বলিউড অভিনেত্রী কাজল মেলানিন সার্জারি করিয়ে মেমসাহেবদের মতো ফর্সা হন। বিশেষ পদ্ধতিতে ত্বকের অভ্যন্তরে থাকা মেলানিন স্তর হতে মেলানিনের সংখ্যা কমিয়ে রং ফর্সা করা সম্ভব। তবে এই ফর্সা হওয়ার সার্জারি নিয়েও অনেক মতভেদ রয়েছে। এ ছাড়াও এই সার্জারির পর নানান নিয়মের বেড়াজাল মেনে না চললে ক্ষতির সম্ভাবনাও থাকে।

তাই ফর্সা হওয়ার ক্রিম সম্পর্কে না জেনে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া কোনো ক্রিম ব্যবহার করা মোটেও ঠিক না।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর

অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali