দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নিজেদের দায়িত্ব পালনের কারণে চলতি বছর ৫০ সাংবাদিক হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। যেসকল দেশে এসব হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে, তার অধিকাংশেই কোনো যুদ্ধই ছিল না।
রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্সের (আরএসএফ) বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, নিহত হওয়ার এই সংখ্যাই বলে দিচ্ছে, সংঘবদ্ধ অপরাধ, দুর্নীতি এবং পরিবেশ ইস্যুতে অনুসন্ধানী প্রতিবেদকদের লক্ষ্যবস্তু হওয়ার সংখ্যা আরও বেড়েছে। এবারের প্রতিবেদনে ভারত, মেক্সিকো এবং পাকিস্তানে সাংবাদিক নিহত হওয়ার সংখ্যাটি সামনে উঠে এসেছে।
বার্ষিক এক প্রতিবেদনে রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স (আরএসএফ) জানিয়েছে, চলতি বছর হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়া ৮৪ শতাংশ সাংবাদিককেই উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লক্ষ্যবস্তু বানানো হয়। আগের বছরে যেটি ছিল ৬৩ শতাংশ।
ওই সংস্থাটির প্রধান সম্পাদক পলিন অ্যাডিস-মেভেল বলেছেন, গত কয়েক বছর ধরে রিপোর্টার্স উইদাউট বার্ডার্স দেখেছে যে, অনুসন্ধানী সাংবাদিকরাই বেশি ঝুঁকিতে রয়েছেন। তারা রাষ্ট্র এবং নানা চক্রের টার্গেটে পরিণত হচ্ছেন।
এ বছরে সবচেয়ে বেশি সাংবাদিক ৮ জন নিহত হয়েছেন মেক্সিকোতে। দক্ষিণ আমেরিকার দেশটিতে সাংবাদিক হত্যার কোনো বিচার হয়নি বলেও সংস্থাটি উল্লেখ করেছে।
যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তানেও ৫ জন সাংবাদিক নিহত হন। তালেবানের সঙ্গে সরকারের শান্তি আলোচনা চললেও সেখানে সাংবাদিকরা হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়ে আসছেন সব সময়।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।