দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকেই ওজন কমানোর জন্য নিয়মিতভাবে ব্যায়াম বা হাঁটাহাঁটি করেন থাকেন। তবে ম্যাসাজ করে কী ওজন কমানো সম্ভব?
ম্যাসাজ করে কী ওজন কমানো সম্ভব? অনেকেই বলেন, তাঁরা নাকি ম্যাসাজ করেন এবং বাজারে নানা ধরনের যন্ত্রও পাওয়া যায়, যেগুলো দিয়ে ঘরে বসেই বডি ম্যাসাজ করা যাবে। পত্র-পত্রিকায় বা দেওয়ালে একধরনের বেল্টজাতীয় বস্তুর বিজ্ঞাপনও দেখা যায়, যা কিনা পেটের মেদ কমাতে সক্ষম। আদৌ কী এভাবে শরীরের মেদ কিংবা চর্বি এবং ওজন কমানো সম্ভব?
শরীরের ওজন কিংবা মেদ বাড়ার প্রধান কারণই হলো, ক্যালরি গ্রহণ ও ক্যালরি খরচে অসামঞ্জস্যতা। আমরা যদি খরচের তুলনায় অনেক বেশি ক্যালরি গ্রহণ করে ফেলি, তা বাড়তি মেদ হিসেবে শরীরে জমা হতে থাকবে। তাই মেদ কিংবা ওজন কমানোর পূর্বশর্তই হলো ক্যালরি গ্রহণ কমাতে হবে, সেই সঙ্গে ক্যালরি খরচও বাড়াতে হবে। আপনি যদি প্রতিদিনের চাহিদার তুলনায় ৫০০ ক্যালরি কম গ্রহণ করে থাকেন বা বেশি করে খরচ করতে পারেন, তবে প্রতি সপ্তাহে আপনার এক পাউন্ড করে ওজন কমতে শুরু করবে। বডি ম্যাসাজ কিংবা বেল্ট পরে এটা কখনও সম্ভব নয়।
অনেক সময় এমন পদ্ধতির মাধ্যমে শরীরের কোনো স্থানে রক্ত চলাচল বাড়ানো, লসিকার মাধ্যমে বাড়তি জলীয় ভাবটা সরানো সম্ভব, যার কারণে আকৃতি কিংবা শেপ পরিবর্তিত হয়েছে বলেই মনে হয়। তবে এতে করে সামগ্রিক চর্বির পরিমাণে কোনো রকম প্রভাবই পড়ে না। কাজেই এই পরিবর্তন সাময়িক ও ৬ মাসের মধ্যে আবার আগের মতোই হয়ে যায়।
অবশ্য এটি ঠিক যে বিভিন্ন ধরনের ম্যাসাজ কিংবা থেরাপিতে শিথিলায়ন হয়, মানসিক চাপও কমে, মাংসপেশি এবং অস্থিসন্ধির নমনীয়তা বাড়ে, প্রচুর এনডোরফিন নিঃসৃত হয় বলে শরীর-মন সবই ভালো থাকে। তবে ওজন কমানো গল্প একেবারেই ভিন্ন একটি বিষয়। সে জন্য খাদ্যাভ্যাস বদলানো এবং শারীরিক ব্যায়াম করার কোনো বিকল্প নেই সেটি মনে রাখতে হবে। -ডা. তানজিনা হোসেন এর লেখা অবলম্বনে।
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on জানুয়ারী ২০, ২০২৩ 8:56 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক অ্যান্ড চ্যানেল আই অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ড ২০২৩- এর…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যে ছবিটি আপনারা দেখছেন সেটি দেশের জনপ্রিয় একজন অভিনেত্রীর ছোটবেলার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় গণহত্যা ও আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ইসরায়েলের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ছবিতে লুকিয়ে রয়েছে একটি কাঁচি। তবে এই কাঁচির প্রতিকৃতিটি এই…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ‘ইনস্ট্যান্ট নুডলস’ স্বাদে মিষ্টি না হলেও এই ধরনের খাবারে শর্করার…