The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পেইন কিলার ছাড়াই মাথাব্যথা দূর করা সম্ভব!

মাথার যন্ত্রণায় ভুগা বর্তমান সময় নিত্যদিনের সমস্যা

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কখনও আপনি যদি শোনেন যে, পেইন কিলার ছাড়াই মাথাব্যথা দূর করা সম্ভব! তাহলে আশ্চর্য হবেন তাতে সন্দেহ নেই। তবে সত্যিই পেইন কিলার ছাড়াই মাথাব্যথা দূর করা সম্ভব! কিন্তু কীভাবে?

মাথার যন্ত্রণায় ভুগা বর্তমান সময় নিত্যদিনের সমস্যা। এ রকম সমস্যা হলে কোনও কিছুই ভালো লাগে না, ভালো কথা বললে গেলেও মাথাটা আরও গরম হয়ে যায়। এরকম পরিস্থিতি হলে কী করবেন তা অনেকেই বুঝে উঠতেও পারেন না। যে কারণে তারা পেইন কিলারের দিকেই ঝুঁকে পড়েন। তবে পেইন কিলার খাওয়া তো স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর একটি জিনিস।

বিভিন্ন কারণে মাথা যন্ত্রণায় ভুগতে হয়। কখনও কখনও শরীরে পানির পরিমাণ কমে গেলে, আবার কখনওবা টেনশন কিংবা স্ট্রেস হতেও এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে এই সমস্যা হতে মুক্তির অতি সহজ কিছু ঘরোয়া উপায়ও রয়েছে। যার জন্য ক্ষতিকর পেইন কিলার না খেয়েও মাথাব্যাথা হতে মুক্তি পেতে পারেন।

সেই উপায়গুলো হলো:

আদা

মাথা ধরলে আদা খেতে হবে। তাতে করে মাথা ধরা কমার পাশাপাশি শরীরে রক্ত চলাচলও ঠিক হবে। আরও ভালো হয় যদি আদার রসের সঙ্গে অল্প পরিমাণ লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন।

দারুচিনি

দারুচিনি কমবেশী প্রত্যেকের বাড়ির রান্নাঘরেই থাকে। এটি রান্নার কাজে ব্যবহার হয়। তবে মাথা ধরা সারাতে অতি সহজেই এই বস্তুটির ব্যবহার করা যেতে পারে। কয়েকটি দারুচিনি নিয়ে তা গুড়ো করে পানির সঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট করে কপালে লাগিয়ে নিতে পারেন। এর কিছুক্ষণ পর তা হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেললেই সেরে যাবে আপনার মাথা ধরা।

লেবু

হারবাল চায়ের সঙ্গে অর্ধেক লেবুর রস মিশিয়ে খেলেও অতি সহজেই মাথা ধরা কমে যেতে পারে। শুধু তাই নয়, একটি লেবুকে কেটে তার রস মাথায় লাগালেও খুব সহজেই মাথা ধরা কমে যায়।

লবঙ্গ

অনেকেই দাঁতে ব্যথা হলে, ঠাণ্ডা লাগলে লবঙ্গ কাজে লাগান। তাতে উপকারও হয়। তবে এটা কী জানেন লবঙ্গ মাথা ধরা সারাতে খুব দ্রুতই কাজ করে? কয়েকটি লবঙ্গ গুড়া করে তা একটি রুমালের মধ্যে করে নিয়ে নাক দিয়ে তার ঝাঁজ নিলে খুব সহজেই মাথা ধরা কমে যেতে পারে।

তথ্যসূত্র : জি নিউজ

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali