The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

করোনায় আক্রান্ত শ্বশুরকে কাঁধে করে হাসপাতালে নিলেন পুত্রবধূ

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভারতে করোনা পরিস্থিততে নাজেহাল দেশটির জনগণ। এবার করোনা আক্রান্ত শ্বশুরকে কাঁধে করে হাসপাতাল নিয়ে গেলেন দেশটির আসাম রাজ্যের এক নারী!

করোনায় আক্রান্ত শ্বশুরকে কাঁধে করে হাসপাতালে নিলেন পুত্রবধূ 1

আসাম রাজ্যের নওগাঁ জেলার বাসিন্দা ওই নারীর নাম নীহারিকা দাস। শ্বশুরকে পিঠে (কাঁধে) চাপিয়ে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া নীহারিকা দাসের এই ছবিটি বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল।

অভিনেত্রী হতে বিহার-মুম্বাই-চেন্নাইয়ের সাধারণ মানুষ সবাই প্রশংসা করেছেন এই নীহারিকার এই উদ্যোগের। তবে জনপ্রিয়তা, ভাইরাল হওয়া কিংবা মানুষের কুর্নিশে আপাতত পাত্তা দেওয়ার অবস্থাতে নেই নীহারিকা। কারণ নীহারিকা নিজেও কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন।

জানা যায়, কর্মসূত্রে রাজ্যের বাইরে থাকেন নীহারিকার স্বামী সুরুজ। জেলার ভাটিগাঁওয়ের বাড়িতে ৭৫ বছর বয়সী শ্বশুর থুলেশ্বরের দেখভাল, সংসার সামলানো সব কাজই করতে হয় নীহারিকাকে একাই।

শ্বশুরের জ্বর এবং কোভিডের উপসর্গ দেখা দেওয়ায় পরীক্ষা করাতে নিয়ে যাওয়ার জন্য অনেকের সাহায্য চেয়েও পাননি তিনি। তাই শেষ পর্যন্ত পিঠে করেই তিনি রওনা হন স্থানীয় রাহা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। সেখানে তার শ্বশুর থুলেশ্বরের কোভিড ধরা পড়ে। আবার কোভিড ধরা পড়ে তারও।

স্বাস্থ্যকেন্দ্র হতে তার শ্বশুর থুলেশ্বরকে হাসপাতাল এবং নীহারিকাকে হোম আইসোলেশনে পাঠানো হয়। তবে অসহায় শ্বশুরকে একা ছাড়তে রাজি হননি পুত্রবধু নীহারিকা। বসে থাকেন স্বাস্থ্যকেন্দ্রেই। শেষ পর্যন্ত দুজনকেই অ্যাম্বুলেন্সে ভোগেশ্বর ফুকনানি হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন সেখানকার চিকিৎসকরা।

হাসপাতালে জেনারেল ওয়ার্ড হতে নিয়ম করে এসে আইসিইউতে ভর্তি শ্বশুরের সেবাও করছিলেন নীহারিকা। সেই ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে নেট দুনিয়ায়। কখনও পুত্রবধূ শ্বশুরের কপালে চুমু খেয়ে সাহস যোগান আবার কখনও মজাও করেন।

আবার কখনও বলেন, ‘এটা আইসিইউ দেউতা (বাবা), কোনো ভয় পাবেন না। বুড়ো হয়ে ঢুকেছেন, ডেকা (যুবক) হয়ে বের হবেন।’ কখনও বলতে শোনা যায় যে, ‘দেউতা আপনার কোনো চিন্তাই নেই। কাঁদবেন না একেবারে। আমি তো আছিই আপনার ভরসা। আমার আছেন আপনি।’

তবে অবস্থা আরও খারাপ হওয়ায় শনিবার তাকে গুয়াহাটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে আসতে পারেননি নীহারিকা। তিনি ভিডিও বার্তায় হাতজোড় করে রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে বলেন যে, আমার শ্বশুরের রক্ত লাগবে শুনছি। তার পাশে কেও নেই। আমার নিজের শরীরও ক্রমশ খারাপ হচ্ছে। শক্তিও শেষ হয়ে আসছে। দয়া করে আমায় গুয়াহাটির একই হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করে দিন। না হলে শ্বশুরকে সাহায্যের কেও থাকবে না।’

তথ্যসূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali