দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমের এই সময় এমন এক আমের খোঁজ পাওয়া গেছে যে আমের ওজন সোয়া ৪ কেজি! বিশ্বের সবথেকে ভারী আম হিসেবে এটি গিনেস বুকেও নাম তুলে ফেলেছে!
এবার খোঁজ পাওয়া গেলো বিশ্বের সবচেয়ে ভারী আমের। যে একটি আমের ওজনই হয়েছে ৪ কেজি ২৫০ গ্রাম। বিশ্বের সবথেকে ভারী আম হিসেবে এটি গিনেস বুকেও নাম তুলে ফেলেছে!
অরল্যান্ডো নোভোয়া এবং রেইনা মারিয়া মারোকুন নামে দুই কৃষক এই আম ফলিয়েছেন বলে জানা যায়। কলম্বিয়ার গুয়াইয়াতার একটি বাগানে এই আমটি ফলিয়েছেন তারা।
ইতিপূর্বে ২০০৯ সালে বিশ্বের সবথেকে ভারী আমের খোঁজ মিলেছিল ফিলিপাইনে। সেই আমের ওজন ছিল ৩ কেজি ৪৩৫ গ্রাম।
নতুন রেকর্ড সৃষ্টির পর কৃষক নোভোয়া বলেন, আমরা গোটা বিশ্বের কাছে প্রমাণ করতে চেয়েছিলাম যে, কলম্বিয়ার মানুষ সহজ-সরল হলেও পরিশ্রমী ও তারা ভালোবাসা দিয়ে দারুণ ফল উৎপাদন করতে পারদর্শী।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এর ওয়েবসাইটে জানানো হয়, ইন্টারনেটে বিশ্বের সবথেকে ভারী আম নিয়ে খোঁজ করার পর নিজেদের বাগানের আমটির ওজন করেন নোভোয়ার কন্যা। তারপর সেটি ওজন করে নিশ্চিত হওয়ার পরই বিশ্ব রেকর্ডের স্বীকৃতির জন্য আবেদন জানানো হয়েছিলো।
বিশ্ব রেকর্ডের আনন্দ উদযাপনে মারিয়া ও তার পরিবার একসঙ্গে গোটা আমটি কেটে খেয়েই তা উদযাপন করেন। শুধু ওজন নয়, রসালো আমটির স্বাদও ছিল মনে রাখার মতো- এমন দাবি করেছেন নোভোয়া।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।