দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ চোখের পাপড়ি নিয়ে খুব একটা চিন্তা ভাবনা আমাদের মধ্যে থাকে না। এটিকে অনেক সময় ধরার মধ্যেই রাখি না। অথচ এই চোখের পাপড়ি আমাদের সৌন্দর্য আরও বাড়িয়ে দেয়।
চোখের সৌন্দর্যের ক্ষেত্রে ঘন এবং লম্বা পাপড়ির কোনো বিকল্প নেই। তবে সুন্দর ঘন পাপড়ি সবার থাকে না। তাই বাড়তি যত্ন ছাড়া কোনো উপায় নেই।
রূপচর্চাবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে চোখের পাপড়ি দ্রুততম সমযের মধ্যে সুন্দর করে তোলার কিছু উপায় উল্লেখ করা হয়েছে।
রাতে পাপড়িতে তেল লাগান
চোখের পাপড়ির সৌন্দর্য ও এটি আরও ঘন করে তোলার জন্য কয়েকটি তেলের মিশ্রণ তৈরি করে নিতে হবে। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর পূর্বে ওই মিশ্রণটি একটি পরিষ্কার মাস্কারা ব্রাশের সাহায্যে চোখে বুলিয়ে নিতে হবে। প্রতি রাতেই এই নিয়মে তেল লাগালে পাপড়ি আরও ঘন হবে।
ভিটামিন ই ব্যবহার
তেলের সঙ্গে দুটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল ফাটিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। প্রতি রাতেই চোখের পাপড়িতে এটি লাগান। এছাড়াও খাদ্য তালিকায় রাখুন প্রচুর ভিটামিন ই যুক্ত খাবার যা চুল এবং ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।
ভ্যাসলিন ব্যবহার
আপনার হয়তো শুনতে অদ্ভুত লাগবে, তবে চোখের পাপড়ি ঘন করে তুলতে ভ্যাসলিন বেশ উপকারী। প্রতি রাতে আপনার পাপড়িতে অল্প পরিমাণ ভ্যাসলিন বুলিয়ে নিতে হবে। এতে করে পাপড়ি দ্রুত বেড়ে উঠবে।
উপরের এই উপায়গুলো চোখের পাপড়ি লম্বা এবং ঘন করতে যেমনিভাবে সাহায্য করবে, ঠিক তেমনি আবার মাস্কারা চোখের পাপড়ি সাজাতেও ব্যবহার করা যেতে পারে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।