দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আগামী ১৪ অক্টোবর হতে সরকারি অনুদানে নির্মিতব্য ‘শ্রাবণ জোৎস্নায়’ সিনেমার শুটিং শুরু করতে চলেছেন সিনেমাটির নির্মাতা আবদুস সামাদ খোকন।
আবদুস সামাদ খোকন সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, আগামী ১৪ অক্টোবর হতে ঢাকাতেই ‘শ্রাবণ জোৎস্নায়’ সিনেমাটির শুটিং শুরুর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছি। প্রায় সবকিছুই চূড়ান্ত হয়েছে। নায়িকা হিসেবে দীঘিকে চূড়ান্ত করলেও তার বিপরীতে নায়ক হিসেবে কোন অভিনেতাকে দেখা যাবে, সে বিষয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি।
সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত এই সিনেমাটিতে ইতিমধ্যেই চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। প্রবীন নির্মাতা আবদুস সামাদ খোকন পরিচালিত ‘শ্রাবণ জোৎস্নায়’ কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলনের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত হচ্ছে। এই ছবিতে দীঘির বিপরীতে নায়কও খুঁজছেন নির্মাতা!
নির্মাতা জানিয়েছেন, ইমতিয়াজ বর্ষণ এবং দীঘিকে নিয়েই শুরুতে ‘শ্রাবণ জোৎস্নায়’ সিনেমাটি করার পরিকল্পনা করা হয়। তবে আগে থেকেই বর্ষণ ‘ওরা ৭ জন’ নামে খিজির হায়াতের সিনেমায় অভিনয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়ে রয়েছেন। সেই সিনেমারও শুটিং শুরু হয়েছে, যা চলবে সামনের পুরো মাসই। এদিকে এই সিনেমাটি সরকারি অনুদানের, দ্রুত শেষ করার চাপও রয়েছে। তাই অক্টোবরের মাঝামাঝিতে শুটিংয়ের সার্বিক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। শিডিউলজনিত কারণেই ‘শ্রাবণ জোৎস্নায়’ সিনেমায় থাকতে পারছেন না ইমতিয়াজ বর্ষণ।
তবে নির্মাতা ইতিমধ্যে একাধিক অভিনেতার সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি জানিয়েছেন, গ্রামের লুকে মানাবে এমন অভিনেতাই চাইছি। আবার দীঘির সঙ্গেও যেনো জুটি হিসেবে মানানসই হয়, এসব দিক বিবেচনা করেই অভিনেতা খুঁজতে হচ্ছে।
ইতিমধ্যে দীঘি ছাড়াও ‘শ্রাবণ জোৎস্নায়’ সিনেমাতে অন্যান্যের মধ্যে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন মুনমুন আহমেদ, সুব্রত বড়ুয়া, মাসুম বাশার, মিলি বাশার হ অনেকেই। সিনেমাটির সংগীত বিভাগ নিয়েও কাজ গুছিয়ে ফেলেছেন বলে জানিয়েছেন এই নির্মাতা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।