দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এক টাকাতেই কিনতে পারবেন সোনা! এমন খবর পড়ে যে কেও আজগুবি বলে ধরে নিতে পারেন। কিন্তু ঘটনাটি আসলেও সত্যি। এবার এমন একটি খবর ভাইরাল হয়েছে সংবাদ মাধ্যমে।
আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম বাড়লে আমাদের দেশের বাজারেও দাম বাড়ে সেটিই নিয়ম। আবার আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমলে আমাদের দেশের বাজারেও সোনার দাম কমে। সোনার দাম ওঠা-নামা করায় অনেকেই বিপুল টাকা বিনিয়োগও করে থাকেন। তবে অর্থাভাবে অনেকেই সোনা কিনতে পারেন না। সাধ থাকলেও তা মেটানো পারেন না অনেকেই। তবে এবার হতাশার কোনো কারণ নেই। এক টাকায় নাকি সোনা কেনা যাচ্ছে!
ডিজিটাল মাধ্যমে সোনা এক টাকারও কিনে রাখা যায়। বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে সোনা কিনে রাখা যাচ্ছে বলে খবর বেরিয়েছে। সেই অ্যাপের লকারেই থেকে যাবে কেনা সেইসব সোনা! যখন খুশি, যতো টাকার খুশি সোনা কিনে ফেলা যায়। তখন তা জমতে থাকে। আবার ইচ্ছে হলেই তা বিক্রিও করা যায়!
বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে কেনা ডিজিটাল সোনা সরাসরি প্রিয়জনের ফোন নম্বরে উপহার হিসেবেও নাকি পাঠানো যায়!
ভারতে ডিজিটাল সোনা বিক্রি করে ৩টি সংস্থা। এমএমটিসি পিএএমপি, অগমেন্ট গোল্ডটেক ও ডিজিটাল গোল্ড ইন্ডিয়া। এই ৩টি সংস্থা পেটিএম, গুগল পে, ফোন পে, অ্যামাজন পে’র মাধ্যমে সোনা বিক্রি করে থাকে। ইদানিং কিছু জুয়েলারি সংস্থাও এই সব প্লাটফর্ম ব্যবহার করে ডিজিটাল সোনা বিক্রি শুরু করেছে বলে জানা যায়।
খবরে জানা যায়, ডিজিটাল সোনা মানে সেটি সব সময়ই ২৪ ক্যারট। অর্থাৎ, ৯৯৯.৯ শতাংশ খাঁটি সোনা। যে দিন যখন কেনা হবে সেই সময়ের দর অনুযায়ী পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়। সাধারণভাবে মনে হয় সোনায় বিনিয়োগ করতে একসঙ্গে অনেক টাকায় লাগে। তবে এই পদ্ধতির প্রধান সুবিধা হলো সামান্য পরিমাণেও সোনা কেনা সম্ভব। তিল তিল করে তিলোত্তমা গড়ার সুবিধা এতে রয়েছে। এক টাকা থেকে সোনা কেনা শুরু করা যায়। তবে এক দিনে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকার সোনা কেনা যাবে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।