দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২১ খৃস্টাব্দ, ২ পৌষ ১৪২৮ বঙ্গাব্দ, ১১ জামাদিউল আউয়াল ১৪৪৩ হিজরি। দি ঢাকা টাইমস্ -এর পক্ষ থেকে সকলকে শুভ সকাল। আজ যাদের জন্মদিন তাদের সকলকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা- শুভ জন্মদিন।
পঞ্চগড় জেলার অন্যতম প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন হলো আটোয়ারী উপজেলার মির্জাপুর নামক গ্রামে অবস্থিত মির্জাপুর শাহী মসজিদ। মির্জাপুর নামক গ্রামে অবস্থিত বলে এর নাম দেওয়া হয়েছে “মির্জাপুর শাহী মসজিদ”।
এই মসজিদটির দৈর্ঘ্য ৪০ ফুট এবং প্রস্থ ২৫ ফুট। মসজিদটির সামনের দেওয়ালে চিত্রাঙ্কন এবং বিভিন্ন কারুকার্য রয়েছে। উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে যেগুলোর কারুকার্য একটি অপরটি হতে আলাদা। মসজিদের প্রতিটি দেওয়ালে পোড়ামাটির ফালকের নকশা যা লাল সাদা রঙে দৃষ্টিনন্দন করা হয়েছে। ভেতরের দেওয়ালে বিভিন্ন রঙের খোদাই করা কারুকার্য এবং বিভিন্ন ফুল, লতাপাতাসহ পবিত্র কোরআনের ক্যালিওগ্রাফি তুলির ছোঁয়ায় সজ্জিত। এই মসজিদটিতে ৩টি গম্বুজ রয়েছে। প্রতিটি গম্বুজের কোণায় একটি করে মিনারও রয়েছে। মসজিদের প্রবেশদ্বারটি দুর্গের প্রবেশদ্বারের আদলে নির্মিত হয়েছে। ঢাকা হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে অবস্থিত মসজিদের সাথে মির্জাপুর শাহী মসজিদের নির্মাণ শৈলীর সাদৃশ্যতা রয়েছে। মসজিদটিতে ফারসি ভাষার একটি শিলালিপি রয়েছে যেটা থেকেই ধারণা করা হয় যে, এটি মুঘল আমলে নির্মিত হয়েছিল।
শিলালিপি থেকে মির্জাপুর শাহী মসজিদের আদি নির্মাতা সম্পর্কে সুস্পষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। তুঘরা রীতিতে লিখিত এই শিলালিপি ফলকের ভাষা ও লিপি অনুযায়ী প্রত্নতত্ত্ববিদগণ ধারণা করেন যে, মির্জাপুর শাহী মসজিদটি ১৬৫৬ সালে নির্মাণ করা হয়েছে। মোঘল সম্রা্ট শাহ আলমের রাজত্বকালে এর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। দোস্ত মোহম্মদ নামে এক ব্যক্তি এর নির্মাণ কাজ শেষ করেছিলেন। -ফেসবুক হতে পাওয়া তথ্য।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।