দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ চোখের তলার কালি পড়ে অনেকের। এই কালো দাগ বিভিন্ন কারণে হতে পারে। বংশগত কারণে, বয়সের কারণে এমনকি জীবনযাপন অথবা ত্বকের ধরন অনুযায়ীও হয়ে থাকে। তবে এর সমাধান লুকিয়ে রয়েছে কলার খোসায়!
চোখের নীচের কালি তুলতে অনেকেই বাজারচলতি নানা প্রসাধনী ব্যবহার করে থাকেন। তাতে লাভের লাভ কিছুই হয় না।
উল্টো আরও ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। চিকিৎসকদের মতে, ত্বকের যে কোনও সমস্যার সমাধান প্রাকৃতিক উপায়ে করার চেষ্টাই সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি। এতে যদি সমস্যার সমাধান নাও পাওয়া যায়, অন্তত ত্বকের অন্যান্য সমস্যা দেখা দেওয়ার আশঙ্কাও কম থাকে।
আপনি চোখের নীচে কালি কমাতে ভরসা রাখতে পারেন কলার খোসার উপর:
# রেটিনলসমৃদ্ধ কলার খোসা ত্বকের প্রধান প্রোটিন কোলাজেনকে উদ্দীপিত করে থাকে।
# কলা থেকে খোসা ছাড়িয়ে তার ভিতরের সাদা আঁশগুলি বের করে নিন। এরপর খোসাটিকে হাতের সাহায্যে খানিক গুঁড়িয়ে অ্যালোভেরা জেলের সঙ্গে মিশিয়ে মেখে নিন। এই মিশ্রণটি মেখে চোখ বন্ধ করে কিছুক্ষণ থাকার পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। সপ্তাহে তিন দিন করলে চোখের কালি দূর হবে নিমেষেই। কলার খোসায় থাকা স্যালিসলিক অ্যাসিড চোখের নীচের দাগ-ছোপ থেকে মুক্তি দিয়ে থাকে।
# আরও একটি কাজ করতে পারেন। আর তা হলো অ্যালোভেরা জেলের সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া ছাড়াও কলার খোসা টুকরো টুকরো করে সমান মাপে কেটে নিয়ে চোখের নীচেও আলতোভাবে ঘষতে পারেন। এতেও উপকার পাবেন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।