দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এই সমস্যা রয়েছে বহু বাড়িতে। শিশু খেতে চায় না। মায়েরা চিন্তার মধ্যে দিন কাটান। কোনও বাড়িতে বড়রা পরামর্শ দেন জোর করে খাওয়ানোর জন্য। এটি কী আসলেও ঠিক?
আর তখন জোর করেই খাওয়ানো হয় শিশুটিকে। এক বারে খেতে না চাইলেও বার বার তাকে খাওয়ানো হয়। তবে কোনও শিশুকে জোর করে খাওয়ানো কি আদৌ ঠিক কাজ?
জেনে নিন শিশুকে জোর করে খাওয়ালে যে সমস্যা হতে পারে:
# শিশুকে জোর করে খাওয়ালে তারা ভালোভাবে সেই খাবার চিবোয় না। ঝট করে সেই খাবার গিলে ফেলার প্রবণতা দেখা দেয়। তাতে সেই খাবার গলায় লেগে বমি হওয়ার আশঙ্কাও থাকে।
# খাবার ভালোভাবে না চিবোলে তার পুষ্টিগুণও তখন পায় না শরীর। অর্থাৎ, জোর করে খাবার খাইয়েও কোনোই লাভ হয় না।
# খাবার ভালোভাবে হজমও হয় না যদি তা ঠিক করে চিবিয়ে না খাওয়া হয়ে থাকে। যে কারণে হজমের গোলমাল দেখা দিতে পারে জোর করে খাওয়ানোর কারণে।
# শিশু খেতে না চাওয়া মানে তার তখন খাবারের প্রয়োজনই নেই। তখন যদি তাকে জোর করে খাওয়ানো হয়ে থাকে, তবে তার শরীরে অতিরিক্ত খাদ্য প্রবেশ করে। তার থেকে ওজন বেশি বেড়েও যেতে পারে। প্রতিদিন এভাবে খাওয়ালে তৈরি হতে পারে অকারণে বেশি খাওয়ার প্রবণতাও।
# আরও একটি সমস্যা তৈরি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে এই জোর করে খাওয়ানোর কারণে। প্রতিদিন এভাবে জোর করলে খাবারের প্রতি অনীহাও তৈরি হতে পারে শিশুর। অতএব শিশুকে খাওয়ানোর ক্ষেত্রে আরও সজাগ হতে হবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।