দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নাক ডাকা সমস্যা আমাদের মধ্যে অনেকের দেখা যায়। নাক ডাকার সমস্যা অনেক শারীরিক উপসর্গের পূর্ব লক্ষণও হতে পারে।
কোভি়ড আক্রান্ত থাকাকালীন শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা ভোগাচ্ছে? কোন ভিটামিনের অভাবে হয় এমনটি। তবে একটি উপকরণ বানিয়ে নিয়ে এই সমস্যা হতে মুক্তি পেতে পারেন।
কীভাবে বানাবেন?
উপকরণ:
# আপেলের টুকরো: আধা কাপ
# গাজরের টুকরো: আধা কাপ
# পাতিলেবুর রস: ২ টেবিল চামচ
# আদার টুকরো: ১ চা চামচ
প্রস্তুত প্রণালী:
মিক্সিতে এই সব উপকরণগুলো একসঙ্গে দিয়ে মিশিয়ে নিতে হবে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার ঘণ্টাখানেক পূর্বে এই পানীয়টি খেয়ে নিন। প্রতিদিন না হলেও সপ্তাহে অন্তত ৩ থেকে ৪ দিন এটি খেতে পারেন। এই পানীয়টি শ্বাসনালী চওড়া করতে ও ঘুমের মধ্যে শ্বাসনালী থেকে মিউকাসের দ্রুত নিঃসরণ ঘটাতে পারে। যে কারণে এই পানীয়টি নাক ডাকার সমস্যা থেকে দ্রুত মুক্তি দিতে খুবই কার্যকর হবে।
নাক ডাকার সমস্যাকে প্রাথমিকভাবে গুরুতর কিছু মনে না হলেও নাক ডাকা স্বাভাবিকভাবেই ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। দীর্ঘদিন ঘুমের ঘাটতির কারণে দেখা দিতে পারে নানা ধরনের শারীরিক উপসর্গ। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেগুলো বৃদ্ধিও পেতে পারে। তাই নাক ডাকার সমস্যা থাকলে শুরু থেকেই গুরুত্ব দিতে হবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।