দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনি রাতে কী খাচ্ছেন, তার উপরই নির্ভর করে ঘুম কেমন হবে। সে কারণেই ঘুমের আগে বেশি মশলা দেওয়া কিছু খাওয়ার ক্ষেত্রে ভেবে দেখাটা বেশি জরুরি।
অনেকেই রাতে ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে কিছু একটা খেতে পছন্দ করেন। হয়তো নৈশভোজ আগেই সেরে ফেলেছেন। এরপর কিছুক্ষণ টিভি দেখছেন। এই সময় কিছু না কিছু খেতে ইচ্ছা করতে পারে, সেটিই স্বাভাবিক। আর তখন অনেকেরই ভাজাভুজি, চিপ্সের মতো খাবার খাওয়ার প্রবণতাও দেখা দেয়।
তবে একটি বিষয় হলো, ঘুমানোর আগে কী ধরনের খাবার খাচ্ছেন, তা অনেকটাই প্রভাব ফেলে আপনার শরীরের উপর। বিভিন্ন সময় গবেষণায় উঠে এসেছে, রাতে আপনি কী খাচ্ছেন, তার উপরই নির্ভর করে ঘুম কেমন হবে। সে কারণেই ঘুমের পূর্বে বেশি ঝাল ও মশলা দেওয়া কোনও খাবার খাওয়ার পূর্বে ভেবে দেখা অত্যন্ত জরুরি।
কী হতে পারে রাতে মশলাদার খাবার খেলে
যে কোনও ধরনের ঝাল, মশলা দেওয়া খাবার শরীরের তাপমাত্রা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। তার প্রভাব সরাসরি গিয়ে পড়ে ঘুমের উপর। তাপমাত্রা বেড়ে গেলে ঘটতে পারে ঘুমের ব্যাঘাতও। নিয়মিত অনিদ্রার কারণও হতে পারে তখন শরীরের তাপমাত্রা।
আবার রাতে মশলাদার খাবার খেলে হতে পারে অম্বল। তা থেকে পেট ব্যথা, বমি বমি ভাব ভোগাতে পারে গোটা রাতই। কেড়ে নিতে পারে আপনার রাতের ঘুম। অনেক সময় বুক জ্বালাপোড়া হয় রাতে মশলাদার খাবার খাওয়ার কারণে। তাই রাতে ঘুমানোর আগে হুট করে কিছু খাওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।