The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

প্রসাধনীর উপাদান ডেকে আনতে পারে বড় বিপদ

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনি জানেন কী? কিছু কিছু প্রসাধনীতে থাকতে পারে এমন কিছু উপাদান যা অজান্তেই বড় ধরনের বিপদ ডেকে আনতে পারে? তাই সময় থাকতে হতে হবে সাবধান।

প্রসাধনীর উপাদান ডেকে আনতে পারে বড় বিপদ 1

বর্তমানে প্রসাধন সামগ্রী শুধুমাত্র রূপটানেই আটকে নেই। নানা নিত্য প্রয়োজনীয় প্রসাধনী হয়ে উঠেছে দৈনন্দিন জীবনের এক অঙ্গ। এই চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাজার ছেয়ে গেছে হরেক সংস্থার হরেক রকমের ক্রিম, লোশন বা সাবান। তবে আপনি জানেন কী? এই ধরনের প্রসাধনীতে থাকতে পারে এমন কিছু উপাদান যা আপনার অজান্তেই বড়সড় বিপদ ডেকে আনতে পারে! আজ দেখে নিন কোন কোন উপাদান যুক্ত প্রসাধনী এড়িয়ে চলা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

ফ্যালেট

ফ্যালেট জাতীয় রাসায়নিক পদার্থ প্লাস্টিক উৎপাদনেও ব্যবহৃত হয়ে থাকে। মানবদেহে এই রাসায়নিকের প্রভাব অত্যন্ত বিপজ্জনকও হতে পারে। ফ্যালেট মানবদেহের বিভিন্ন গ্রন্থির ক্ষরণের উপর এক নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। যাতে বিগড়ে যেতে পারে হরমোনের ভারসাম্যও। সেই সঙ্গে এই ধরনের পদার্থ ডেকে আনতে পারে ক্যান্সারের মতো দুরারোগ্য ব্যাধি। মূলত নেলপালিশ, চুলের স্প্রে এবং মুখে মাখার ক্রিমে এই পদার্থটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

টলুইন

মূলত টলুইন একটি পেট্রোকেমিক্যাল জাতীয় পদার্থ। সাধারণত নেল পালিশ তোলার জন্য যে থিনার ব্যবহার করা হয়ে থাকে, তাতে থাকে এই রাসায়নিক পদার্থটি। লিভারের জন্য এই পদার্থটি অত্যন্ত ক্ষতিকারক। এই রাসায়নিক পদার্থটি ডেকে আনতে পারে মস্তিষ্কের সমস্যা।

পলিইথিলিন

যে সব চুলের রং ও রূপটানের সামগ্রী আর্দ্র ঘন ক্রিমের মতো হয়ে থাকে, সেই সব প্রসাধনীতে সাধারণত এই উপাদানটি ব্যবহার হয়ে থাকে। এই সব প্রসাধনীতে থাকা উপাদানগুলো যাতে খুব সহজেই ত্বকের মধ্যে প্রবেশ করতে পারে তাই তার সঙ্গে পলিইথিলিন জাতীয় পদার্থটি মিশিয়ে দেওয়া হয়। এই রাসায়নিকের প্রভাবে ত্বকের প্রাকৃতিক আর্দ্রতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে। এছাড়াও এই ধরনের পদার্থ ক্যান্সার এবং শ্বাসকষ্টের সমস্যাও ডেকে আনতে পারে। কাজেই দীর্ঘদিন ধরে এই ধরনের সামগ্রী ব্যবহার করা স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই বিপজ্জনক।

ভারি ধাতু

আর্সেনিক, দস্তা, পারদ, অ্যান্টিমনি, জিঙ্ক বা ক্রোমিয়ামের মতো ধাতুগুলো বহু প্রসাধন সামগ্রীতে ব্যবহার হয়ে থাকে। বিশেষত: লিপস্টিক, দাঁত সাদা করার পদার্থ, আইলাইনার, নেলপলিশ এবং ডিও়ড্র্যান্টে এই ধরনের ধাতু ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই ধাতুগুলো মানব শরীরে তীব্র বিষক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। লিভারের অসুখের সঙ্গে এই ধাতুগুলো অবাঞ্ছিত গর্ভপাত এবং বন্ধ্যত্বও ডেকে আনতে পারে। শিশুদের ক্ষেত্রে বয়:সন্ধিতেও ঘটতে পারে বিলম্ব। এমনকি এই ধাতুগুলো আবার কাজ করতে পারে নিউরোটক্সিন হিসেবেও।

কার্বন ব্ল্যাক

সাধারণভাবে কাজল ও অন্যান্য কালো রঙের প্রসাধনীতে যে কালচে রং থাকে, তা উৎপন্ন হয় কার্বন ব্ল্যাক কিংবা এর সমতুল্য কোনও পদার্থ থেকে। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এই কার্বন ব্ল্যাক উপেক্ষা করে চলাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। বিশেষত চোখের ক্ষেত্রে কার্বন ব্ল্যাক যুক্ত পদার্থের ব্যবহার ক্ষতিকর হতে পারে। কারণ এতে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে। এমনকি একাধিক অঙ্গে বিষক্রিয়া হওয়াও অস্বাভাবিক কিছু নয়। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali