দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যারা রাশিতে বিশ্বাস করেন তারা আজ জেনে নিতে পারেন এই মার্চ মাসে কোন রাশির কেমন আয় হবে।
মেষ রাশি
মেষ রাশির আয়ক্ষেত্রে রয়েছে বৃহস্পতির অবস্থান। আর সহাবস্থান রবির। রবির খুব কাছাকাছি অবস্থান করার কারণে বৃহস্পতির পূর্ণ সুফল দানের ক্ষমতা না থাকলেও শুভ ফল প্রাপ্তির সম্ভাবনাও রয়েছে। মাসের দ্বিতীয় অর্ধের দিকে শুভত্ব বৃদ্ধি পাবে।
বৃষ রাশি
অপরদিকে বৃষ রাশির কর্মক্ষেত্র অধিপতির নিজক্ষেত্র থেকে দ্বাদশে দগ্ধ অবস্থান। আয়ক্ষেত্রের সঙ্গে দৃষ্টি সম্পর্ক রয়েছে শনির। খুব শুভ ফল প্রাপ্তির সম্ভাবনাও কম। বিশেষ সচেতনতা অবলম্বন জরুরি মাসের দ্বিতীয় অর্ধের দিকে।
মিথুন রাশি
মিথুন রাশির আয়ক্ষেত্র হলো অধিপতির নিজক্ষেত্রে দৃষ্টি সম্পর্ক। শুভ ফল প্রাপ্তির সম্ভাবনাও মিথুন রাশির আয়ের ক্ষেত্রে রয়েছে।
কর্কট রাশি
কর্কট রাশির আয়ক্ষেত্রে রয়েছে রাহুর অবস্থান। শুভ ফল প্রাপ্তির সম্ভাবনাও রয়েছে আয়ক্ষেত্রে। হঠাৎ অপ্রত্যাশিত প্রাপ্তির সম্ভাবনা রয়েছে।
সিংহ রাশি
সিংহ রাশির আয়ক্ষেত্রের সঙ্গে দৃষ্টি সম্পর্ক রয়েছে বৃহস্পতির। শুভ ফল প্রাপ্তির সম্ভাবনা রয়েছে সিংহ রাশির আয়ের ক্ষেত্রে।
কন্যা রাশি
কন্যা রাশির আয়ক্ষেত্রের সঙ্গে দৃষ্টি সম্পর্ক রয়েছে শনি, মঙ্গল, শুক্রের। আয়ের ক্ষেত্রে তাই খুব শুভ ফল প্রাপ্তির সম্ভাবনাও কম।
তুলা রাশি
তুলা রাশির আয়ক্ষেত্রের সঙ্গে সম্পর্ক বৃহস্পতি ও ক্ষেত্র অধিপতির। শুভ ফল প্রাপ্তির সম্ভাবনা রয়েছে আয়ের ক্ষেত্রে। বিশেষ শুভ সরকারি ক্ষেত্রের সঙ্গে সম্পর্কিত আয়ের ক্ষেত্রেও।
বৃশ্চিক রাশি
বৃশ্চিক রাশির আয়ক্ষেত্রের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে রাহুর। মধ্যম ফল প্রাপ্তির সম্ভাবনা রয়েছে আয়ের ক্ষেত্রে। আয় সংক্রান্ত বিষয়ে হতাশাজনক পরিস্থিতি সৃষ্টির আশঙ্কাও প্রবল।
ধনু রাশি
ধনু রাশির আয়ক্ষেত্রের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে শনি ও বৃহস্পতির। শুভ ফল প্রাপ্তির সম্ভাবনা রয়েছে ধনু রাশির আয়ের ক্ষেত্রে।
মকর রাশি
মকর রাশির আয়ের ক্ষেত্রে কেতুর অবস্থানের ফলে মধ্যম ফল প্রাপ্তির সম্ভাবনা রয়েছে আয়ের ক্ষেত্রে।
কুম্ভ রাশি
কুম্ভ রাশির আয়ক্ষেত্র অধিপতির দগ্ধ অবস্থানে আয়ক্ষেত্রে অশুভ পাপ কার্তারি যোগে অবস্থান আয়ের ক্ষেত্রে মোটেও শুভ বলা যায় না।
মীন রাশি
মীন রাশির আয়ের ক্ষেত্রে শুভ ফল প্রাপ্তির সম্ভাবনা রয়েছে।
তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।