দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বরেণ্য কণ্ঠশিল্পী আটবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত এন্ড্রু কিশোর প্রায় ৫ মাস ধরে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। মার্চেই দেশে ফিরছেন এন্ড্রু কিশোর। অসুস্থ অবস্থায় গত ৯ সেপ্টেম্বর উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়েন এন্ড্রু কিশোর। ৫ মাস পেরিয়ে গেছে। এখনও চিকিৎসা চলছে এন্ড্রু কিশোরের।
বরেণ্য কণ্ঠশিল্পী আটবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত এন্ড্রু কিশোর প্রায় ৫ মাস ধরে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। মার্চেই দেশে ফিরছেন এন্ড্রু কিশোর। অসুস্থ অবস্থায় গত ৯ সেপ্টেম্বর উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়েন এন্ড্রু কিশোর। ৫ মাস পেরিয়ে গেছে। এখনও চিকিৎসা চলছে এন্ড্রু কিশোরের।
তার ভক্তরা অধির আগ্রহে অপেক্ষা করছেন কবে এন্ড্রু কিশোর দেশে ফিরবেন এবং কবে আবারও গান গাইবেন তিনি! ইতিমধ্যে সিঙ্গাপুরে একটি কনসার্টে অসুস্থ অবস্থায়ই হাজির হয়েছিলেন শ্রোতানন্দিত এই কণ্ঠশিল্পী। গান গেয়ে নিজেও কেঁদেছিলেন ও ভক্তদেরও কাঁদিয়ে ছিলেন এন্ড্রু কিশোর।
অনেক অপেক্ষার পর এবার জানা গেলো সেই সুখবর। দীর্ঘ চিকিৎসার পর এখন অনেকটাই ভালো রয়েছে এন্ড্রু কিশোর। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে যে, মার্চ মাসেই দেশে ফিরতে পারেন এন্ড্রু কিশোর। জানা গেছে যে, সম্ভাব্য তারিখ ১৮ বা ২০ মার্চ দেশে ফিরতে পারেন এন্ড্রু কিশোর। চিকিৎসকরা চূড়ান্তভাবে হাসপাতাল থেকে এন্ড্রু কিশোরের ছুটির তারিখ অবশ্য জানাননি এখনও। তবে তারা জানিয়েছেন যে, সব কিছু ঠিক থাকলে মার্চ মাসের মাঝামাঝিতে হাসপাতাল থেকে তার ছুটি মিলতে পারে।
এন্ড্রু কিশোরকে বাংলা চলচ্চিত্রের গানের এক মহাসমুদ্র বলা হয়ে থাকে। কয়েক দশক ধরে সেই সমুদ্রেই সাঁতার কেটে চলেছেন শ্রোতারা। তার কণ্ঠ সত্যিই মধু ছড়ায়, তার শত শত গান মানুষের মুখে মুখেই ফেরে।
সুখ-দুঃখ, হাসি-আনন্দ, প্রেম-বিরহ সব অনুভূতির গানই তিনি নিজে গেয়েছেন। তার সবচেয়ে জনপ্রিয় গানের মধ্যে রয়েছে- হায়রে মানুষ রঙিন ফানুস, জীবনের গল্প আছে বাকি অল্প, ডাক দিয়াছেন দয়াল আমারে, আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি, আমার বুকের মধ্যে খানে, সবাইতো ভালোবাসা চায়, পৃথিবীর যতো সুখ আমি তোমার ছুঁয়াতে খুঁজে পেয়েছি, বেদের মেয়ে জোসনা আমায় কথা দিয়েছে, তুমি আমার জীবন আমি তোমার জীবন, ভালো আছি ভালো থেকো, তুমি মোর জীবনের ভাবনা, চোখ যে মনের কথা বলে, পড়েনা চোখের পলক ইত্যাদি ইত্যাদি।