দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ স্মার্টফোন ব্যবহার বর্তমানে দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত। তবে প্রয়োজনের সময় ব্যাটারির চার্জ শেষ হলে সমস্যার অন্তঃ থাকে না। সমস্যা সমাধানে বিগত কয়েক বছরে বাজারে এসেছে কিছু ফাস্ট চার্জিং প্রযুক্তি।
এইসব ফাস্ট চার্জিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে দ্রুত স্মার্টফোনের ব্যাটারি চার্জ করে নেওয়া সম্ভব হবে। তবে অনেক সময় নিজের ভুলে স্মার্টফোন চার্জে অনেক সময় দেরি হয়। আজ জেনে নিন কীভাবে চার্জ করলে স্মার্টফোন খুব দ্রুত চার্জ হতে পারে:
# আপনার মোবাইল ফোনে সর্বোচ্চ কতোটা স্পিডের ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট রয়েছে সেটি আগে জেনে নিন। তারপর সর্বোচ্চ স্পিডের একটি ফাস্ট চার্জার বাজার থেকে কিনে ব্যবহার করতে পারেন। এই চার্জারে ফোন চার্জ করলে আগের থেকে দ্রুতগতিতে চার্জ হবে মোবাইল ফোন।
# মোবাইল ফোন চার্জিংয়ের সময় ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ, জিপিএস, হটস্পটের মতো ব্যাটারি নষ্ট করে এমন সকল ফিচার বন্ধ রাখুন। এই উপায়ে দ্রুত চার্জ করতে পারবেন আপনার স্মার্টফোন।
# ইউএসবি পোর্টের মাধ্যমে চার্জিংয়ে খুব বেশি গতি পাওয়া সম্ভব না। সে কারণে ওয়াল চার্জার ব্যবহার করে মোবাইল ফোন চার্জ করুন।
# আপনাকে আসল কেবেলের মাধ্যমে ফোন চার্জ করার চেষ্টা করতে হবে। বাজার থেকে কেনা কম দামের কেবেলের কারণে চার্জিং স্পিড অনেক সময় কমে যায়।
# মোবাইল চার্জিংয়ের সময় ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপগুলো বন্ধ করে রাখুন। এই অ্যাপ অনেক সময় ব্যাটারি নষ্ট করে। তাই বন্ধ রাখলে দ্রুত চার্জ হবে আপনার স্মার্টফোন।
# দ্রুত মোবাইল ফোন চার্জিংয়ের জন্য এয়ারপ্লেন মোড এনেবেল করতে পারে। যে কারণে আপনার মোবাইল ফোন অনেকটা দ্রুত চার্জ হবে।
# প্রত্যেক ব্যাটারিরই একটি নির্দিষ্ট আয়ু থাকে। তাই প্রত্যেকবার চার্জের পর আয়ু কিছুটা হলেও কমে যায়।
# আপনি কখনও সারা রাত ফোন চার্জ করবেন না। এতে করে ব্যাটারির বিপুল ক্ষতি হবে। আপনি চেষ্টা করুন ৮০ শতাংশ চার্জ হলে চার্জার ডিসকানেক্ট করার জন্য।
# চার্জিং এ থাকা অবস্থায় কখনও ফোনে কথা বলবেন না। চার্জিংয়ের সময় গেম খেলা এড়িয়ে চলুন।
উপরোক্ত বিষয়গুলো মাথায় রাখলে একদিকে যেমন আপনার মোবাইল ফোনটি ভালো থাকবে, তেমনি দ্রুত চার্জ হবে ব্যাটারিটি। তথ্যসূত্র : বোল্ডস্কাই।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।