দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্তমান সময়ে গ্যাসের সমস্যা নাই এমন লোক মনে হয় খুঁজে পাওয়া যাবে না। তবে কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো খেলে এই সমস্যা আরও প্রকট হয়। আজ জানবো সেইসব খাবার সম্পর্কে।
বর্তমান সময়ের জীবনের ব্যস্ততা, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, অবাধে তেল-মশলাদার খাবার খাওয়ার প্রবণতা, পানি কম খাওয়া- এমন নানা কারণে গ্যাসের সমস্যা নিয়ে জর্জরিত অনেকেই। বিভিন্ন কারণে বর্তমানে অধিকাংশেই বাড়ির চেয়ে বাইরের খাবারের প্রতিই বেশি নির্ভরশীল। কাজের চাপে সব সময় রান্না ঘরে ঢোকা হয় না। অগত্যা বাইরের খাবার খাওয়া ছাড়া উপায় থাকে না। প্রতিনিয়ত গ্যাসের সমস্যায় ভোগার এটিও একটি কারণ হিসেবে দেখা হয়। পুষ্টিবিদরা বলেছেন, কয়েকটি খাবার এই সমস্যাকে আরও দ্বিগুণ বাড়িয়ে দিতে পারে। গ্যাস থেকে মুক্তি পেতে কোনো খাবারগুলো থেকে আপনি দূরে থাকবেন? আজ জেনে নিন সেই বিষয়টি।
বেগুন
বেগুন যে মোটেও গুণহীন নয়, তার বহু প্রমাণ রয়েছে। শরীর সুস্থ রাখতে বেগুনেরও ভূমিকা রয়েছে ব্যাপক। খেতে ভালোবাসেন বলে সারাদিন বিভিন্নভাবে বেগুন খেলে তখনই দেখা দিতে পারে গ্যাসের সমস্যা। তাই অতিরিক্ত বেগুন এক দিনে না খাওয়াই ভালো।
মটরশুঁটি
যদিও মটরশুঁটি শীতকালের তারকা সব্জি, তবে আজকাল অন্য সময়ও এটি পাওয়া যায়। তবে শীতকালীন যে কোনও রান্নাতেই মটরশুঁটি আলাদা মাত্রা এনে দেয়। রান্নার স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি শরীরের যত্নও নিতে পারে এই সবজিটি। তবে একটু বেশি পরিমাণে খেলে গ্যাসের সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
ফুলকপি
গ্যাস হওয়ার ভয়ে অনেকেই ফুলকপি এড়িয়ে চলেন। অনেকেই আবার রান্নার আগে ফুলকপি কিছুক্ষণ ভাপিয়ে নেন। কারণ হলো, তাতে নাকি এই সব্জি খেয়ে গ্যাস হওয়ার আশঙ্কা অনেকাংশেই কমে যায়। অথচ পুষ্টিবিদরা বলেছেন, ফুলকপিতে রয়েছে সালফারযুক্ত যৌগ। যাকে বলা হয়ে থাকে, ‘গ্লুকোসিনোলেটস’। এর ফলে পেট ফাঁপা, বদহজম, গ্যাসও হতে পারে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।