দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মুখে মধু মাখেন অনেকেই। কেও আবার ফেসপ্যাক বানান মধু দিয়ে। তবে কেনোই মধু মাখার চল? কী হতে পারে মধু মাখলে?
অনেকেই রূপচর্চা করে থাকেন মধু দিয়ে। কেও দইয়ের সঙ্গে মধু মিশিয়েও মাখেন। আবার অনেকেই অন্য কিছুর সঙ্গে মধু মেশান। অনেকেই গোসলের আগে মাখেন, কেও কেও রাতে ঘুমাতে যাওয়ার সময় মাখেন। তবে মধু কেনোই বা এতো জনপ্রিয়? মধু দিয়ে রূপচর্চা করার চল তৈরি হলোই বা কী কারণে? কী এমন গুণ রয়েছে মধুর? আজ জেনে নিন বিষয়টি।
# ত্বক পরিষ্কার এবং জীবাণুমুক্ত রাখতে পারে এই মধু। মধুতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল ও অ্যান্টি-ফাঙ্গাল উপাদান। রয়েছে বহু ধরনের অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। সব মিলে মধু ত্বক হতে জীবাণু দূর করে। আবার ত্বক রাখে আর্দ্র।
# মধুতে উপস্থিত প্রোবায়োটিক এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট ত্বকে পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে। তাতে ত্বক মসৃণ এবং টানটান থাকে। দাগছোপও কম পড়ে। যে কারণে ত্বকে বার্ধক্য আসে অনেকটা দেরিতে।
# ত্বক যত্নে রাখার জন্য নিয়মিত মৃত কোষ তুলে ফেলা প্রয়োজন। মধু এই কাজে সক্ষম। তাই মুখে কিছুক্ষণ মধু মেখে রেখে এরপর ধুয়ে ফেললে ত্বকের জেল্লা ফিরে আসবে সহজেই। এই কারণে মুখের কোনও মাস্ক তৈরি করলে অল্প মধু দিয়ে দেওয়া হয়ে থাকে। কম সময়ে ঔজ্জ্বল্য ফিরে পেতে অ্যাভোক্যাডো, লেবুর রস বা অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের সঙ্গে মধু মিশিয়ে দিতে পারেন, এতেও উপকার পাবেন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।