দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ওজন ঝরানোর জন্য কী কী খাওয়া যাবে না, তার তালিকা কিন্তু দীর্ঘ। তবে কিছু খাবার পেট ভরে খেলে তবেই ওজন কমতে পারে। সেই খাবার সম্পর্কে আজ জেনে নিন।
আমরা অনেকেই জানি অতিরিক্ত ওজন অনেক সময় ডেকে আনতে পারে একাধিক দীর্ঘমেয়াদি রোগ। তাই এখন অনেকেই অতিরিক্ত ওজন ঝরিয়ে ফেলতে চান। ঝটপট ওজন ঝরানোর জন্য তাই অনেকেই ডায়েট শুরু করে দেন। অনেকেই মনে করেন, কম খেলেই বোধহয় ওজন ঝরবে! এমনটি কিন্তু মোটেও ঠিক নয়। ওজন ঝরাতে কী কী খাওয়া যাবে না, তার তালিকা কিন্তু দীর্ঘ। তাছাড়া কোন কোন খাবার পেট ভরে খেলে তবেই ওজন কমবে, সেটিও জানা জরুরি।
প্রোটিন
ডায়েট করার সময় খাদ্য তালিকায় কোনো মতেই যেনো প্রোটিনের অভাব না হয়, সেদিকে আপনাকে লক্ষ রাখতে হবে। আপনি নিয়মিত প্রোটিন খেতে পারলে অনেক সমস্যারও সমাধান হবে। প্রোটিনযুক্ত খাবার হজম করতে বেশ সময় লাগে। আর তাই খিদেও পায় কম। যে কারণে পেট ভরা থাকে, আর ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে। এ ক্ষেত্রে আপনি খেতে পারেন মুরগির মাংস, ডিম কিংবা ছোট মাছ। আবার উদ্ভিজ্জ প্রোটিনও বেশ কাজের।
স্যালাড
যে কোনও ডায়েটের ক্ষেত্রে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় স্যালাড রাখা অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। এইসব স্যালাডের মধ্যে থাকা সবুজ শাকসব্জিতে থাকে অনেকটাই ফাইবার। পেট ভরা রাখতে ফাইবারও সাহায্য করে থাকে। স্যালাডে থাকা ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট শরীরের পক্ষে খুবই ভালো। ওজন কমাতেও এটি উপকারী। তবে স্যালাডে কী ধরনের ড্রেসিং ব্যবহার করছেন, সেদিকেও নজর দিতে হবে। অতিরিক্ত লবণ বা চিনি দেওয়া ড্রেসিং এড়িয়ে চলাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
শুকনো জাতীয় ফল
পুষ্টিবিদরা মনে করেন্, এমন কিছু ফ্যাট জাতীয় কিছু খাবার রয়েছে, যা ডায়েটে যোগ করলে মেদ তো বাড়বেই না, উল্টো তা কমাতে আরও সাহায্য করে। বিশেষ করে বাদামের মতো কিছু ড্রাই ফ্রুটস রয়েছে। অনেকের ধারণা যে, বাদাম ও ড্রাই ফ্রুটস আরও মেদ বাড়ায়। তবে নিয়ম মেনে প্রতিদিনের ডায়েটে এই সব খাবার রাখলে মেদ কমে বেশ দ্রুত সময়ের মধ্যে। যেমন বিপাক হার বাড়াতে কার্যকর, ঠিক তেমনই খারাপ কোলেস্টেরলকে ভালো কোলেস্টেরলে পরিবর্তন করা, লিপিডের স্তরকে নামিয়ে রাখার কাজেও লাগে এটি। মূলত পেটের মেদ ঝরাতে এগুলো বেশ কার্যকরি হিসেবে দেখা হয়। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।